কম্পিউটার ও মানুষের অমিল || Compatibility between computers and humans
১. প্যাকেজ সফটওয়্যার বলতে কি বোঝায়?
উত্তর: যেসব সফটওয়্যারে নির্দিষ্ট ব্যবহারিক প্রয়োজনের সম্ভাব্য সকল প্রকার নির্দেশ তৈরি করে দেয়া থাকে, ব্যবহারকারীকে নিজে কোনো নির্দেশ তৈরি করতে হয় না, দৈনন্দিন সাধারণ সব সমস্যা সমাধানের জন্য ব্যবহৃত হয় তাকে প্যাকেজ সফটওয়্যার বলে। তাই প্যাকেজ সফটওয়্যার হলো ব্যবহারকারী কর্তৃক প্রয়োজন পূরণের উদ্দেশ্যে কম্পিউটার প্রস্তুতকারক বা কোনো স্বাধীন সফটওয়্যার সরবরাহকারী কর্তৃক নির্মিত সফটওয়্যার , যা অনেক ব্যবহারকারীকে সম্ভাব্য সব প্রয়োজনীয় নির্দেশের ভিত্তিতে তৈরি করা হয়।
উত্তর: যেসব সফটওয়্যারে নির্দিষ্ট ব্যবহারিক প্রয়োজনের সম্ভাব্য সকল প্রকার নির্দেশ তৈরি করে দেয়া থাকে, ব্যবহারকারীকে নিজে কোনো নির্দেশ তৈরি করতে হয় না, দৈনন্দিন সাধারণ সব সমস্যা সমাধানের জন্য ব্যবহৃত হয় তাকে প্যাকেজ সফটওয়্যার বলে। তাই প্যাকেজ সফটওয়্যার হলো ব্যবহারকারী কর্তৃক প্রয়োজন পূরণের উদ্দেশ্যে কম্পিউটার প্রস্তুতকারক বা কোনো স্বাধীন সফটওয়্যার সরবরাহকারী কর্তৃক নির্মিত সফটওয়্যার , যা অনেক ব্যবহারকারীকে সম্ভাব্য সব প্রয়োজনীয় নির্দেশের ভিত্তিতে তৈরি করা হয়।
২. কম্পোনেন্ট সফটওয়্যার কাকে বলে?
উত্তর: কম্পোনেন্ট সফটওয়্যার হচ্ছে কোনো সফটওয়্যারের ছোট ছোট এমন অংশ যা প্রয়োজনবোধে অন্য কোনো সফটওয়্যারে জুড়ে দেয়া যায় এবং ব্যবহার করা যায়। আজকাল ছোট ছোট মডিউল আকারে সফটওয়্যার রচনা করা যায়, যাতে এক প্রোগ্রামের কোনো সামঞ্জস্যপূর্ণ মডিউল অন্য প্রোগ্রামে ব্যবহার করা যায়। এই ছোট ছোট মডিউলগুলোকে কম্পোনেন্ট সফটওয়্যার বলে।
উত্তর: কম্পোনেন্ট সফটওয়্যার হচ্ছে কোনো সফটওয়্যারের ছোট ছোট এমন অংশ যা প্রয়োজনবোধে অন্য কোনো সফটওয়্যারে জুড়ে দেয়া যায় এবং ব্যবহার করা যায়। আজকাল ছোট ছোট মডিউল আকারে সফটওয়্যার রচনা করা যায়, যাতে এক প্রোগ্রামের কোনো সামঞ্জস্যপূর্ণ মডিউল অন্য প্রোগ্রামে ব্যবহার করা যায়। এই ছোট ছোট মডিউলগুলোকে কম্পোনেন্ট সফটওয়্যার বলে।
৩. কম্পিউটার কি পদ্ধতিতে কাজ করে?
উত্তর: কম্পিউটার কাজ করে বিদ্যুতের স্রোতবাহিত সংকেতের মাধ্যমে। কম্পিউটারে আমরা যে কাজই করি না কেন , সেই কাজের জন্য কম্পিউটারকে প্রয়োজনীয় তথ্য ( Data ) প্রদান করতে হয়। আর সেই তথ্য প্রদান করার কাজটিকে বলা হয় কম্পিউটারে ইনপুট দেয়া। তথ্য বা ইনপুট ( Input ) পাওয়ার পর কম্পিউটার তার ব্যবহারকারীর নির্দেশ মতো ঐ তথ্য নিয়ে কাজ করে বা তথ্য প্রক্রিয়াকরণ ( Processing ) করে। প্রক্রিয়াকরণের কাজ শেষ হলে কম্পিউটার ব্যবহারকারীকে ঐ কাজের ফলাফল জানিয়ে দেয়।
উত্তর: কম্পিউটার কাজ করে বিদ্যুতের স্রোতবাহিত সংকেতের মাধ্যমে। কম্পিউটারে আমরা যে কাজই করি না কেন , সেই কাজের জন্য কম্পিউটারকে প্রয়োজনীয় তথ্য ( Data ) প্রদান করতে হয়। আর সেই তথ্য প্রদান করার কাজটিকে বলা হয় কম্পিউটারে ইনপুট দেয়া। তথ্য বা ইনপুট ( Input ) পাওয়ার পর কম্পিউটার তার ব্যবহারকারীর নির্দেশ মতো ঐ তথ্য নিয়ে কাজ করে বা তথ্য প্রক্রিয়াকরণ ( Processing ) করে। প্রক্রিয়াকরণের কাজ শেষ হলে কম্পিউটার ব্যবহারকারীকে ঐ কাজের ফলাফল জানিয়ে দেয়।
কম্পিউটার ও মানুষের কাজ করার পদ্ধতির মধ্যে বেশ অমিল পরিলক্ষিত হয়। সবচেয়ে প্রধান যে বৈসাদৃশ্য তা হলো কম্পিউটার নিজে থেকে কোনো কিছু করতে পারে না। মানুষ তাকে যা নির্দেশ দিবে কম্পিউটার কেবল তাই করতে পারে। তবে কম্পিউটার মানুষের নির্দেশ অনুযায়ী কাজ করলেও তা করে অতিশয় বিশ্বস্তভাবে , নির্ভুলভাবে ও দ্রুতগতিতে। মানুষ চিন্তা করতে পারে , কম্পিউটার তা পারে না। মানুষের উদ্ভাবনী (IQ) শক্তি আছে, কম্পিউটারের তা নেই। মানুষ প্রোগ্রামের মাধ্যমে কম্পিউটারকে কি করতে হবে , কিভাবে করতে হবে ইত্যাদি নির্দেশাবলী আগে দিয়ে দেয়। আর কম্পিউটার ঐ নির্দেশ অনুযায়ী দ্রুতগতিতে সমস্যার সমাধান করে দেয়।
৫. কম্পিউটার ও মানুষের কাজ করার মধ্যে সাদৃশ্য কোথায়?
উত্তর: কম্পিউটারে আমরা যে কাজই করি না কেন, সেই কাজের জন্য কম্পিউটারকে প্রয়োজনীয় তথ্য (Data) প্রদান করতে হয়। আর এই তথ্য প্রদানের কাজটিকে বলা হয় কম্পিউটারে ইনপুট (Input) দেয়া। ইনপুট পাওয়ার পর কম্পিউটার তার ব্যবহারকারীর নির্দেশ অনুযায়ী ঐ তথ্য নিয়ে কাজ করে বা তথ্যকে প্রক্রিয়াকরণ ( Processing ) করে। প্রক্রিয়াকরণের কাজ শেষ হলে কম্পিউটার ব্যবহারকারীকে ঐ কাজের ফলাফল জানিয়ে দেয়। এবার মানুষের কাজের একটি উদাহরণ দেয়া যাক। ধরা যাক , কারো শরীরে একটি মশা কামড় দিলো। সঙ্গে সঙ্গে খবরটি মস্তিষ্কে চলে যাবে। এটা হলো ইনপুট (Input)। এরপর মস্তিষ্ক সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন্য কাজ শুরু করে দিল। এ পর্যায়ের কাজটিই হচ্ছে প্রক্রিয়াকরণের (Processing) কাজ। প্রক্রিয়াকরণের পর মস্তিষ্ক হাতকে নির্দেশ দিল মশাকে মারার জন্য। নির্দেশ অনুযায়ী হাত মশাকে থাপ্পড় দিল। এই থাপ্পড় দেয়াটা হচ্ছে আউটপুট (Output)। তাই বলা যায় , কম্পিউটার ও মানুষের কাজের পদ্ধতিগত বেশ মিল রয়েছে।
উত্তর: কম্পিউটারে আমরা যে কাজই করি না কেন, সেই কাজের জন্য কম্পিউটারকে প্রয়োজনীয় তথ্য (Data) প্রদান করতে হয়। আর এই তথ্য প্রদানের কাজটিকে বলা হয় কম্পিউটারে ইনপুট (Input) দেয়া। ইনপুট পাওয়ার পর কম্পিউটার তার ব্যবহারকারীর নির্দেশ অনুযায়ী ঐ তথ্য নিয়ে কাজ করে বা তথ্যকে প্রক্রিয়াকরণ ( Processing ) করে। প্রক্রিয়াকরণের কাজ শেষ হলে কম্পিউটার ব্যবহারকারীকে ঐ কাজের ফলাফল জানিয়ে দেয়। এবার মানুষের কাজের একটি উদাহরণ দেয়া যাক। ধরা যাক , কারো শরীরে একটি মশা কামড় দিলো। সঙ্গে সঙ্গে খবরটি মস্তিষ্কে চলে যাবে। এটা হলো ইনপুট (Input)। এরপর মস্তিষ্ক সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন্য কাজ শুরু করে দিল। এ পর্যায়ের কাজটিই হচ্ছে প্রক্রিয়াকরণের (Processing) কাজ। প্রক্রিয়াকরণের পর মস্তিষ্ক হাতকে নির্দেশ দিল মশাকে মারার জন্য। নির্দেশ অনুযায়ী হাত মশাকে থাপ্পড় দিল। এই থাপ্পড় দেয়াটা হচ্ছে আউটপুট (Output)। তাই বলা যায় , কম্পিউটার ও মানুষের কাজের পদ্ধতিগত বেশ মিল রয়েছে।
৬. ক্যালকুলেটর ও কম্পিউটারের মধ্যে পার্থক্য কি?
উত্তর: ক্যালকুলেটর একটি ছোট আকারের গণক যন্ত্র। এটা দ্বারা কেবল গণনা করা যায়। অন্যদিকে কম্পিউটার একটি বড় আকারের গণনা যন্ত্র। তবে গণনা ছাড়াও কম্পিউটারের রয়েছে সীমাহীন প্রোগ্রামিং ক্ষমতা। ক্যালকুলেটরে ব্যবহৃত ডিজিট সংখ্যা সাধারণত কম। যেমন - ৮-১০ বা ১২-১৩ ডিজিট। কম্পিউটারে ব্যবহৃত ডিজিট সংখ্যার কোনো সীমাবদ্ধতা নেই। এটা দিয়ে যে কোনো সংখ্যার কাজ করা যায়। ক্যালকুলেটরের স্মৃতিভাণ্ডার খুব ছোট , অনেক সময় ক্ষণস্থায়ী। অন্যদিকে , কম্পিউটারের রয়েছে বিশাল স্মৃতিভাণ্ডার। এতে অস্থায়ী এবং স্থায়ী দু'ধরনের স্মৃতিভাণ্ডারই কাজ করে। ক্যালকুলেটরের তথ্য বিশ্লেষণ ক্ষমতা সীমাবদ্ধ। কিন্তু কম্পিউটারের তথ্য বিশ্লেষণ ক্ষমতা অসীম।
উত্তর: ক্যালকুলেটর একটি ছোট আকারের গণক যন্ত্র। এটা দ্বারা কেবল গণনা করা যায়। অন্যদিকে কম্পিউটার একটি বড় আকারের গণনা যন্ত্র। তবে গণনা ছাড়াও কম্পিউটারের রয়েছে সীমাহীন প্রোগ্রামিং ক্ষমতা। ক্যালকুলেটরে ব্যবহৃত ডিজিট সংখ্যা সাধারণত কম। যেমন - ৮-১০ বা ১২-১৩ ডিজিট। কম্পিউটারে ব্যবহৃত ডিজিট সংখ্যার কোনো সীমাবদ্ধতা নেই। এটা দিয়ে যে কোনো সংখ্যার কাজ করা যায়। ক্যালকুলেটরের স্মৃতিভাণ্ডার খুব ছোট , অনেক সময় ক্ষণস্থায়ী। অন্যদিকে , কম্পিউটারের রয়েছে বিশাল স্মৃতিভাণ্ডার। এতে অস্থায়ী এবং স্থায়ী দু'ধরনের স্মৃতিভাণ্ডারই কাজ করে। ক্যালকুলেটরের তথ্য বিশ্লেষণ ক্ষমতা সীমাবদ্ধ। কিন্তু কম্পিউটারের তথ্য বিশ্লেষণ ক্ষমতা অসীম।
৭. নেপিয়ারের হাড় কি?
উত্তর: ভাগ ও গুণের কাজের সহায়তার জন্য যন্ত্রের প্রচলন করেন জন নেপিয়ার নামক একজন স্কটিশ গণিতবিদ। তিনি ১৬১৭ সালে হিসাবে সহায়তার জন্য দাগ কাটা ও সংখ্যা বসানো কাঠি ব্যবহার করে। এক ধরনের যন্ত্রের প্রচলন করেন । কাঠি দিয়ে তৈরি হওয়ায় এ যন্ত্রটির নাম হয়েছে নেপিয়ার হাড় (Napier's Bone)। নেপিয়ারের যন্ত্রে দশটি দণ্ড আছে। প্রত্যেক দণ্ডে দশটি সংখ্যা আছে।
উত্তর: ভাগ ও গুণের কাজের সহায়তার জন্য যন্ত্রের প্রচলন করেন জন নেপিয়ার নামক একজন স্কটিশ গণিতবিদ। তিনি ১৬১৭ সালে হিসাবে সহায়তার জন্য দাগ কাটা ও সংখ্যা বসানো কাঠি ব্যবহার করে। এক ধরনের যন্ত্রের প্রচলন করেন । কাঠি দিয়ে তৈরি হওয়ায় এ যন্ত্রটির নাম হয়েছে নেপিয়ার হাড় (Napier's Bone)। নেপিয়ারের যন্ত্রে দশটি দণ্ড আছে। প্রত্যেক দণ্ডে দশটি সংখ্যা আছে।
৮. আইবিএম (IBM) এবং এপল (Apple) কম্পিউটারের মধ্যে পার্থক্য কি?
উত্তর:
উত্তর:
ক. আইবিএম - এ DOS এবং চিত্রভিত্তিক উইন্ডোজ দুই পরিবেশেই কাজ করা যায়। কিন্তু এপল ম্যাকিনটোশের অপারেটিং সিস্টেম তৈরি হয়েছে শুধু চিত্রভিত্তিক GUI (Graphical User Interface) যা বর্ণভিত্তিক থেকে খুবই সহজ।
খ. আইবিএম কম্পিউটারে ইন্টেল বা অন্যান্য কোম্পানির তৈরি ইন্টেলের অনুরূপ প্রসেসর ব্যবহৃত হয়। এপল ম্যাকিনটোশে মটোরোলার তৈরি প্রসেসর ব্যবহৃত হয়।
গ. এপল ম্যাকিনটোশ শুধুমাত্র Apple নামক একটি কোম্পানি তৈরি করে বলে এর দাম তুলনামূলকভাবে বেশি। কিন্তু IBM অনেক দেশেই তৈরি হয়। তাই প্রতিযোগিতার জন্য এদের দাম দিন দিন কমে যাচ্ছে।
ঘ. এপল কম্পিউটার সাধারণত প্রকাশনা জগতে বেশি ব্যবহৃত হয়। IBM কম্পিউটার প্রকাশনা ছাড়াও অন্যান্য বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হচ্ছে।
ঙ. এপল কম্পিউটারের সিপিইউ (সিস্টেম ইউনিট) তুলনামূলকভাবে IBM কম্পিউটারের চেয়ে ছোট আকৃতির।
৯. ফ্রিওয়্যার ও শেয়ারওয়্যার কি?
উত্তর : ফ্রিওয়্যার ও শেয়ারওয়্যার দুই ধরনের ব্যবহারিক সফটওয়্যার। ফ্রিওয়্যারের জন্য কোনো খরচ দিতে হয় না। অনেক প্রোগ্রামার বা প্রতিষ্ঠান তাদের উদ্ভাবিত সফটওয়্যার সর্বসাধারণের ব্যবহারের সুযোগ দেয়। এ সফটওয়্যারকে বলা হয় ফ্রিওয়্যার। সামান্য রেজিস্ট্রেশন ফি এর বিনিময়ে শেয়ারওয়্যার ব্যবহার করা যায়। ইন্টারনেটের মাধ্যমে অনেক রকম ফ্রিওয়্যার ও শেয়ারওয়্যার সংগ্রহ করা যায়।
উত্তর : ফ্রিওয়্যার ও শেয়ারওয়্যার দুই ধরনের ব্যবহারিক সফটওয়্যার। ফ্রিওয়্যারের জন্য কোনো খরচ দিতে হয় না। অনেক প্রোগ্রামার বা প্রতিষ্ঠান তাদের উদ্ভাবিত সফটওয়্যার সর্বসাধারণের ব্যবহারের সুযোগ দেয়। এ সফটওয়্যারকে বলা হয় ফ্রিওয়্যার। সামান্য রেজিস্ট্রেশন ফি এর বিনিময়ে শেয়ারওয়্যার ব্যবহার করা যায়। ইন্টারনেটের মাধ্যমে অনেক রকম ফ্রিওয়্যার ও শেয়ারওয়্যার সংগ্রহ করা যায়।
১০. এবাকাস কি?
উত্তর : গণনার জন্য সর্বপ্রথম অঙ্কভিত্তিক যে যন্ত্রটির নাম জানা যায় তা হলো এবাকাস। প্রায় আড়াই হাজার বছর আগে অর্থাৎ খ্রিস্টপূর্ব ৪৫০/৫০০ অব্দে চীন / মিশরে গণনার জন্য এই ধরনের যন্ত্র ব্যবহার করা হয়। এবাকাস দেখতে একটি ট্রে - এর মতো। একটি আয়তাকার কাঠের ট্রেতে উল্লম্বভাবে নয় দশটি তার আটকানো থাকে । ট্রেটির মাঝখানে একটি পার্টিশন দিয়ে ওপর ও নিচ অংশে বিভক্ত। প্রত্যেক তারের উপরের অংশে দুটি ও নিচের অংশে পাঁচটি ছিদ্র করা গুটি ঢুকানো থাকে।
উত্তর : গণনার জন্য সর্বপ্রথম অঙ্কভিত্তিক যে যন্ত্রটির নাম জানা যায় তা হলো এবাকাস। প্রায় আড়াই হাজার বছর আগে অর্থাৎ খ্রিস্টপূর্ব ৪৫০/৫০০ অব্দে চীন / মিশরে গণনার জন্য এই ধরনের যন্ত্র ব্যবহার করা হয়। এবাকাস দেখতে একটি ট্রে - এর মতো। একটি আয়তাকার কাঠের ট্রেতে উল্লম্বভাবে নয় দশটি তার আটকানো থাকে । ট্রেটির মাঝখানে একটি পার্টিশন দিয়ে ওপর ও নিচ অংশে বিভক্ত। প্রত্যেক তারের উপরের অংশে দুটি ও নিচের অংশে পাঁচটি ছিদ্র করা গুটি ঢুকানো থাকে।