এইচ.এস.সি পৌরনীতি ১ম পত্র সাজেশন ১০০% কমন || HSC Civics 1st Paper Suggestion
প্রথম অধ্যায়: পৌরনীতি ও সুশাসন পরিচিতি
জ্ঞানমূলক + বহুনির্বাচনি প্রশ্ন
১. পৌরনীতির ধারণার সূত্রপাত ঘটে— প্রাচীন গ্রিসের নগররাষ্ট্রের ধারণা থেকে।
২. প্রাচীন গ্রিসে নগরকেন্দ্রিক ছোট ছোট অঞ্চল বা রাষ্ট্রকে বলা হতো -নগররাষ্ট্র।
৩. ইংরেজি 'Civics' শব্দের বাংলা প্রতিশব্দ— পৌরনীতি।
৪. 'Civics' শব্দটি এসেছে ল্যাটিন শব্দ— 'Civis' ও 'Civitas' থেকে।
৫. 'Civis' শব্দের অর্থ— নাগরিক।
৬. 'Civitas' শব্দের অর্থ— নগররাষ্ট্র।
৭. পৌরনীতি শব্দটি-সংস্কৃত ভাষার।
৮. পৌরনীতি হলো— নাগরিকতা বিষয়ক বিজ্ঞান।
৯. নাগরিক হিসেবে ব্যক্তির মর্যাদাই হচ্ছে— নাগরিকতা।
১০. নাগরিকের অধিকার ও কর্তব্য সংক্রান্ত বিজ্ঞান হলো- পৌরনীতি।
১১. প্রাচীন গ্রিসে নগররাষ্ট্রে প্রত্যক্ষভাবে শাসনকাজে অংশগ্রহণকারীদের বলা হতো— নাগরিক।
১২. পূর্ণাঙ্গ নাগরিক জীবনকে (Full civic life) কেন্দ্র করে আবর্তিত হয়— পৌরনীতি।
১৩. পৌরনীতি ও নাগরিকতা বিষয়টি অস্ট্রেলিয়ায় স্কুল সিলেবাসের অন্তর্ভুক্ত হয়- ১৯০৪ সাল থেকে।
১৪. নাগরিক জীবনের সকল বিষয় আলোচিত হয়— পৌরনীতিতে।

২. প্রাচীন গ্রিসে নগরকেন্দ্রিক ছোট ছোট অঞ্চল বা রাষ্ট্রকে বলা হতো -নগররাষ্ট্র।
৩. ইংরেজি 'Civics' শব্দের বাংলা প্রতিশব্দ— পৌরনীতি।
৪. 'Civics' শব্দটি এসেছে ল্যাটিন শব্দ— 'Civis' ও 'Civitas' থেকে।
৫. 'Civis' শব্দের অর্থ— নাগরিক।
৬. 'Civitas' শব্দের অর্থ— নগররাষ্ট্র।
৭. পৌরনীতি শব্দটি-সংস্কৃত ভাষার।
৮. পৌরনীতি হলো— নাগরিকতা বিষয়ক বিজ্ঞান।
৯. নাগরিক হিসেবে ব্যক্তির মর্যাদাই হচ্ছে— নাগরিকতা।
১০. নাগরিকের অধিকার ও কর্তব্য সংক্রান্ত বিজ্ঞান হলো- পৌরনীতি।
১১. প্রাচীন গ্রিসে নগররাষ্ট্রে প্রত্যক্ষভাবে শাসনকাজে অংশগ্রহণকারীদের বলা হতো— নাগরিক।
১২. পূর্ণাঙ্গ নাগরিক জীবনকে (Full civic life) কেন্দ্র করে আবর্তিত হয়— পৌরনীতি।
১৩. পৌরনীতি ও নাগরিকতা বিষয়টি অস্ট্রেলিয়ায় স্কুল সিলেবাসের অন্তর্ভুক্ত হয়- ১৯০৪ সাল থেকে।
১৪. নাগরিক জীবনের সকল বিষয় আলোচিত হয়— পৌরনীতিতে।

১৫. পৌরনীতির মুখ্য আলোচ্য বিষয়-- নাগরিকের অধিকার ও কর্তব্য।
১৬. রাষ্ট্র প্রদত্ত বিভিন্ন অধিকার ভোগের বিনিময়ে নাগরিককে যেসব দায়িত্ব পালন করতে হয় তাকে বলে- নাগরিকের কর্তব্য।
১৭. নাগরিকের অতীত , বর্তমান ও ভবিষ্যৎ নিয়ে আলোচনা করে -পৌরনীতি।
১৮. পৌরনীতি আলোচনা করে -নাগরিকতার স্থানীয়, জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক রূপ নিয়ে।
১৯. ইউনিয়ন পরিষদ , উপজেলা ও জেলা পরিষদ , সিটি কর্পোরেশন— নাগরিকতার স্থানীয় বিষয়।
২০. আইন , শাসন ও বিচার বিভাগ প্রভৃতি নাগরিকতার— জাতীয় দিক।
২১. জাতিসংঘ , সার্ক প্রভৃতি সম্পর্কিত আলোচনা পৌরনীতির— আন্তর্জাতিক রূপ।
২২. সুশাসন ' ধারণাটির উদ্ভাবক প্রতিষ্ঠান— বিশ্বব্যাংক।
২৩. শাসনের সাথে 'সু' প্রত্যয়যোগে গঠিত হয়েছে- সুশাসন।
২৪. সুশাসন ধারণাটি বিশ্বব্যাংক সর্বপ্রথম ব্যবহার করে— ১৯৮৯ সালে।
২৫. সুশাসনের ইংরেজি প্রতিশব্দ হলো— Good Governance.
২৬. 'Governance' শব্দটি এসেছে- গ্রিক শব্দ 'Kubernao' থেকে।
২৭. 'Kubernao' এর অর্থ জাহাজ পরিচালনা করা।
২৮. সুশাসন দ্বারা নির্দেশ করা হয়— শাসনের প্রকৃতি।
২৯. 'সুশাসন সকলের অংশগ্রহণের মাধ্যমে অর্থপূর্ণ রাজনৈতিক পরিবেশ (Political environment) প্রতিষ্ঠা করে ' সংজ্ঞাটি দিয়েছে— UNDP.
৩০. UNDP সুশাসনের সংজ্ঞা প্রদান করে ১৯৯৭ সালে।
৩১. স্বচ্ছ ও জবাবদিহিমূলক নীতিনির্ধারণী প্রক্রিয়া— সুশাসনের গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য।
৩২. স্বচ্ছতার অর্থ— পরিষ্কার , স্পষ্ট ও নির্ভুল।
৩৩. সুশাসনের মূল চাবিকাঠি – জবাবদিহিতা।
৩৪. একজন ব্যক্তির সম্পাদিত কর্ম সম্পর্কে ব্যাখ্যা দানের বাধ্যবাধকতাকে বলে— জবাবদিহিতা।
৩৫. জবাবদিহিতার দুটি দিক হলো— রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক।
৩৬. রাজনৈতিক জবাবদিহিতার প্রথম শর্ত হচ্ছে অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন।
৩৭. সুশাসনে অংশগ্রহণ বলতে বোঝায় নারী এবং পুরুষের সমান অংশগ্রহণ।
৩৮. রাষ্ট্রীয় কর্মকান্ডে সকলের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করে- সুশাসন।
৩৯. সুশাসনের গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হলো— আইনের শাসন।
৪০. সুশাসন প্রতিষ্ঠায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে— বিকেন্দ্রীকরণ।
৪১. সুশাসনের অন্যতম শর্ত হলো- বাকস্বাধীনতা।
৪২. সুশাসনের জন্য প্রয়োজন — গণমাধ্যমের স্বাধীনতা।
১৬. রাষ্ট্র প্রদত্ত বিভিন্ন অধিকার ভোগের বিনিময়ে নাগরিককে যেসব দায়িত্ব পালন করতে হয় তাকে বলে- নাগরিকের কর্তব্য।
১৭. নাগরিকের অতীত , বর্তমান ও ভবিষ্যৎ নিয়ে আলোচনা করে -পৌরনীতি।
১৮. পৌরনীতি আলোচনা করে -নাগরিকতার স্থানীয়, জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক রূপ নিয়ে।
১৯. ইউনিয়ন পরিষদ , উপজেলা ও জেলা পরিষদ , সিটি কর্পোরেশন— নাগরিকতার স্থানীয় বিষয়।
২০. আইন , শাসন ও বিচার বিভাগ প্রভৃতি নাগরিকতার— জাতীয় দিক।
২১. জাতিসংঘ , সার্ক প্রভৃতি সম্পর্কিত আলোচনা পৌরনীতির— আন্তর্জাতিক রূপ।
২২. সুশাসন ' ধারণাটির উদ্ভাবক প্রতিষ্ঠান— বিশ্বব্যাংক।
২৩. শাসনের সাথে 'সু' প্রত্যয়যোগে গঠিত হয়েছে- সুশাসন।
২৪. সুশাসন ধারণাটি বিশ্বব্যাংক সর্বপ্রথম ব্যবহার করে— ১৯৮৯ সালে।
২৫. সুশাসনের ইংরেজি প্রতিশব্দ হলো— Good Governance.
২৬. 'Governance' শব্দটি এসেছে- গ্রিক শব্দ 'Kubernao' থেকে।
২৭. 'Kubernao' এর অর্থ জাহাজ পরিচালনা করা।
২৮. সুশাসন দ্বারা নির্দেশ করা হয়— শাসনের প্রকৃতি।
২৯. 'সুশাসন সকলের অংশগ্রহণের মাধ্যমে অর্থপূর্ণ রাজনৈতিক পরিবেশ (Political environment) প্রতিষ্ঠা করে ' সংজ্ঞাটি দিয়েছে— UNDP.
৩০. UNDP সুশাসনের সংজ্ঞা প্রদান করে ১৯৯৭ সালে।
৩১. স্বচ্ছ ও জবাবদিহিমূলক নীতিনির্ধারণী প্রক্রিয়া— সুশাসনের গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য।
৩২. স্বচ্ছতার অর্থ— পরিষ্কার , স্পষ্ট ও নির্ভুল।
৩৩. সুশাসনের মূল চাবিকাঠি – জবাবদিহিতা।
৩৪. একজন ব্যক্তির সম্পাদিত কর্ম সম্পর্কে ব্যাখ্যা দানের বাধ্যবাধকতাকে বলে— জবাবদিহিতা।
৩৫. জবাবদিহিতার দুটি দিক হলো— রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক।
৩৬. রাজনৈতিক জবাবদিহিতার প্রথম শর্ত হচ্ছে অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন।
৩৭. সুশাসনে অংশগ্রহণ বলতে বোঝায় নারী এবং পুরুষের সমান অংশগ্রহণ।
৩৮. রাষ্ট্রীয় কর্মকান্ডে সকলের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করে- সুশাসন।
৩৯. সুশাসনের গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হলো— আইনের শাসন।
৪০. সুশাসন প্রতিষ্ঠায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে— বিকেন্দ্রীকরণ।
৪১. সুশাসনের অন্যতম শর্ত হলো- বাকস্বাধীনতা।
৪২. সুশাসনের জন্য প্রয়োজন — গণমাধ্যমের স্বাধীনতা।
৪৩. জনগণের সর্বাধিক কল্যাণ সাধন- সুশাসনের লক্ষ্য।
৪৪. মানবাধিকার প্রতিষ্ঠা প্রয়োজন— সুশাসন প্রতিষ্ঠার জন্য।
৪৫ . পৌরনীতি সম্পর্কিত অধ্যয়ন শুরু হয়েছিল— প্রাচীন গ্রিসে।
৪৬. অ্যারিস্টটল ছিলেন— গ্রিসের নাগরিক।
৪৭ . প্রাচীনকালে স্পার্টা ছিল— নগররাষ্ট্র।
৪৮ . নগররাষ্ট্রের পরিবর্তে আধুনিক যুগে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে— জাতীয় রাষ্ট্র।
৪৯. প্রথম জাতীয় রাষ্ট্রের ধারণা ব্যক্ত করেন— ম্যাকিয়াভেলি।
৫০. মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের স্কুলগুলোতে পৌরনীতি বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত করা হয় -১৮৪০ সালের দিকে।
৪৪. মানবাধিকার প্রতিষ্ঠা প্রয়োজন— সুশাসন প্রতিষ্ঠার জন্য।
৪৫ . পৌরনীতি সম্পর্কিত অধ্যয়ন শুরু হয়েছিল— প্রাচীন গ্রিসে।
৪৬. অ্যারিস্টটল ছিলেন— গ্রিসের নাগরিক।
৪৭ . প্রাচীনকালে স্পার্টা ছিল— নগররাষ্ট্র।
৪৮ . নগররাষ্ট্রের পরিবর্তে আধুনিক যুগে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে— জাতীয় রাষ্ট্র।
৪৯. প্রথম জাতীয় রাষ্ট্রের ধারণা ব্যক্ত করেন— ম্যাকিয়াভেলি।
৫০. মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের স্কুলগুলোতে পৌরনীতি বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত করা হয় -১৮৪০ সালের দিকে।
অনুধাবনমূলক প্রশ্ন:
১. শব্দগত অর্থে পৌরনীতি বলতে কী বোঝায়?
২. আইনের শাসন বলতে কী বোঝায়?
৩. পৌরনীতিকে নাগরিকতা বিষয়ক বিজ্ঞান বলা হয় কেন?
৪. তুমি কেন পৌরনীতি পাঠ করবে?
৫. পৌরনীতির সাথে ইতিহাসের দুটি সম্পর্ক লেখ?
৬. সুশাসন বলতে কি বুঝায়?
৭. পৌরনীতির সাথে অর্থনীতির সম্পর্ক কেমন?
৮. স্বচ্ছতা বলতে কি বুঝ?
৯. "পৌরনীতি একটি অন্যতম সামাজিক বিজ্ঞান"- উক্তিটি ব্যাখ্যা করো।
১০. সুশাসন কেন প্রয়োজন? ব্যাখ্যা করো।
১১. আইনের অনুশাসন কিভাবে অধিকার রক্ষা করে?
১২. আইন ও স্বাধীনতার মধ্যে সম্পর্ক কী?
১৩. জবাবদিহিতা বলতে কি বুঝ?
সৃজনশীল প্রশ্ন:
১. তানভীর ও রাশেদ দুই বন্ধু। তারা দু’জনে ভিন্ন ভিন্ন বিষয় নিয়ে পড়ছে। রাষ্ট্র, সরকার, সংবিধান, নাগরিক, আন্তর্জাতিক সংস্থা এই সব বিষয়ের প্রতি তানভীরের আগ্রহ বেশি। অন্যদিকে, রাশেদ সব সময় মুদ্রাব্যবস্থা, আয়-ব্যয়, বাজেট তৈরি, সম্পদের সুষম বন্টন ইত্যাদি বিষয়ের প্রতি বেশি আকৃষ্ট। তাই কলেজে তারা পছন্দমত বিষয় নির্বাচন করে। তানভীর ও রাশেদ পাঠ্যবিষয় নিয়ে আলোচনা করে লক্ষ করল বিষয় দু’টি ভিন্ন হলেও উদ্দেশ্য এক।
ক. রাষ্ট্র কী?
খ. শব্দগত অর্থে পৌরনীতি বলতে কী বোঝায়?
গ তানভীর ও রাশেদ কোন দুটি বিষয়ের প্রতি আগ্রহী? তোমার পাঠ্যবইয়ের আলোকে নির্ণয় কর।
ঘ. তানভীর ও রাশেদের মত তুমিও কি মনে কর বিষয় দুইটি ভিন্ন হলেও উদ্দেশ্য অভিন্ন? তোমার মতামত বিশ্লেষণ কর।
২. জনাব শিহাব একজন বাংলাদেশি নাগরিক। কিন্তু কাজের জন্য তিনি বিদেশে অবস্থান করেন। অবসর সময়ে তিনি টিভিতে বাংলাদেশের খবরাখবর মনোযোগ সহকারে দেখেন। নাগরিক হিসেবে বাংলাদেশের প্রতি তার অগাধ ভালোবাসা ও কর্তব্যবোধ তাকে দেশ সম্পর্কে জানতে আগ্রহী করে তোলে। তিনি লাইব্রেরি থেকে বাংলাদেশের একটি সংবিধান ক্রয় করেন।
ক. সাম্যের সংজ্ঞা দাও।
খ. আইনের শাসন কীভাবে নাগরিক স্বাধীনতা রক্ষা করে?
গ. জনাব শিহাবের মতো দেশ সম্পর্কে জানতে কোন বিষয় তোমাকে সাহায্য করবে? ব্যাখ্যা করো।
ঘ. সবাই জনাব শিহাবের মতো সচেতন নাগরিক হলে তা সুশাসন প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে কতটুকু সহায়ক হবে বলে তুমি মনে কর? মতামত দাও।
৩. রাফি একাদশ শ্রেণিতে মানবিক বিভাগে ভর্তি হয়েছে। কিন্ত বিষয় বেছে নেওয়ার ক্ষেত্রে সমস্যায় পড়ে সে তার বাবার কাছে পরামর্শ চাইল। তিনি তার সন্তানকে সুনাগরিকের গুণাবলি অর্জন এবং নাগরিক অধিকার ভোগ ও কর্তব্য যথাযথভাবে পালনের জন্য নাগরিকতা সংশ্লিষ্ট একটি বিষয়কে পাঠ্য হিসেবে নেওয়ার পরামর্শ দিলেন । তখন রাফি তার বাবাকে বলল, এ বিষয়ে অনার্স পড়ার তো কোনো সুযোগ নেই। রাফির বাবা বললেন, বাংলাদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে এই বিষয়ের সাথে ঘনিষ্ঠতর একটি বিষয়ে অনার্স পড়ার সুয়োগ আছে।
ক. সুশাসন কী?
খ. আইনের শাসন বলতে কী বোঝায়?
গ. উদ্দীপকে রাফির বাবা যে বিষয়টি বেছে নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছিলেন তার বিষয়বস্তু ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকের দুটি বিষয়ের মধ্যে সম্পর্ক অত্যন্ত গভীর -মন্তব্যটি বিশ্লেষণ কর।
৪. নিলয় একটি দেশের সরকার, নাগরিক, স্বাধীনতা, আইন, রাষ্ট্রীয় নীতি ইত্যাদি সম্পর্কে জানার জন্য একটি বিষয় পাঠ করেছে। তার বন্ধু নিবিড় সমাজনীতি, রাষ্ট্রের উৎপত্তি ও ক্রমবিকাশ, জ্ঞাতি সম্পর্ক ইত্যাদি জানার জন্য আরেকটি বিষয় পাঠ করেছে।
ক. পৌরনীতি ও সুশাসন কোন ধরনের বিজ্ঞান?
খ. জেন্ডার স্টাডিজ বলতে কী বোঝায়?
গ. উদ্দীপকের নিলয় ও নিবিড়ের পাঠের বিষয়বস্তু কি আলাদা? ব্যাখ্যা করো।
ঘ. উদ্দীপকে নিলয় এর পঠিত বিষয়টি কী? এটি ছাড়া একটি দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয় – বিশ্লেষণ করো।
৫. জনাব নাইম যুব ক্রিকেট টুর্নামেন্ট উদ্বোধন করতে গিয়ে যুবকদের উদ্দেশ্যে বলেন, পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্রের নাগরিক হিসেবে তোমাদের যেমন অধিকার রয়েছে, তেমনি এগুলোর প্রতি তোমাদের কিছু কর্তব্যও রয়েছে। এগুলো সম্পর্কে জানতে একটি নির্দিষ্ট বিষয়ে জ্ঞান থাকা প্রয়োজন, যা সুশাসন প্রতিষ্ঠার জন্য অপরিহার্য।
ক. সিভিস ও সিভিটাস শব্দের অর্থ কী?
খ. পৌরনীতি সম্পর্কে অধ্যাপক ই.এম. হোয়াইটের সংজ্ঞা কী?
উদ্দীপকে উল্লিখিত মি. নাইম কোন বিষয়ের কথা উল্লেখ করেছেন? ব্যাখ্যা করো।
ঘ. উদ্দীপকে মি. নাইমের শেষোক্ত মন্তব্যের সাথে তুমি কি একমত? উত্তরের সপক্ষে যুক্তি দাও।
তৃতীয় অধ্যায়: মূল্যবোধ, আইন, স্বাধীনতা ও সাম্য
জ্ঞানমূলক + বহুনির্বাচনি প্রশ্ন
১. মূল্যবোধ বলতে বোঝায় -ব্যক্তিগত ও সামাজিক নীতিমালা।
২. মূল্যবোধ শব্দের ইংরেজি প্রতিশব্দ হলো- Values.
৩. মূল্যবোধের প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো- পরিবর্তনশীলতা।
৪. মূল্যবোধ মানুষের আচার - আচরণ নিয়ন্ত্রণ করার সামাজিক মানদণ্ডস্বরূপ।
৫. সামাজিক মূল্যবোধ হলো সেসব রীতিনীতির সমষ্টি, যা ব্যক্তি সমাজের নিকট হতে আশা করে এবং যা সমাজ ব্যক্তির নিকট থেকে আশা করে উক্তিটি করেছেন— স্টুয়ার্ট সি . ডড।
৬ . মানুষের রাজনৈতিক আচার - ব্যবহার ও কর্মকাণ্ডকে নিয়ন্ত্রণ করে রাজনৈতিক মূল্যবোধ।
৭. নৈতিক মূল্যবোধের উৎস হলো— নীতি ও উচিত - অনুচিত বোধ।
৮. যেসব ধর্মীয় অনুশাসন ও কর্মকাণ্ড মানুষের আচরণকে নিয়ন্ত্রণ করে তাকে বলে- ধর্মীয় মূল্যবোধ।
৯. মানুষের সামগ্রিক আচার - ব্যবহার ও কর্মকাণ্ডকে নিয়ন্ত্রণ করে- মূল্যবোধ।
১০. সমাজজীবনে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করে- সুশাসন।
১১. মূল্যবোধ হলো- সমাজ ও রাষ্ট্রের ভিত্তি।
১২. আইনের শাসন হলো – সুশাসন ও মূল্যবোধের অন্যতম উপাদান।
১৩. দায়িত্বশীলতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত হলে প্রতিষ্ঠিত হয়- সুশাসন।
১৪. ইংরেজি Law শব্দের বাংলা অর্থ হলো- আইন।
১৫. সার্বভৌম শাসকের আদেশই আইন ' বলেছেন— জন অস্টিন।
১৬. আইনের একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য— সর্বজনীনতা।
১৭. দীর্ঘকাল যাবত সমাজে প্রচলিত নিয়মকে বলে— প্রথা।
১৮. কোনো বিধি বা নিয়ম আইনে পরিণত হতে স্বীকৃতি লাগে- সমাজ রাষ্ট্রের।
১৯. অধ্যাপক হল্যান্ডের মতে আইনের উৎস- ৬টি।
২০. আধুনিককালে জনমতের ভিত্তিতে আইন প্রণয়ন করে- আইনসভা।
২১ 'The Spirit of Laws' গ্রন্থটির লেখক — মন্টেস্কু।
২২. রাষ্ট্রের সঙ্গে ব্যক্তির সম্পর্ক নির্ধারণে যে আইন প্রয়োগ করা হয় তাকে বলে- সরকারি আইন।
২৩. অধ্যাপক হল্যান্ড সরকারি আইনকে ভাগ করেছেন- তিন ভাগে।
২৪. জাতীয় আইন সাধারণত হয়ে থাকে— দুই প্রকারের।
২৫. রাষ্ট্রের আইনশৃঙ্খলা রক্ষার জন্য প্রণীত আইন হলো— ফৌজদারি আইন।
২৬. মৌলিক আইন বলা হয়— শাসনতান্ত্রিক আইনকে।
২৭. রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আইন হলো- সাংবিধানিক আইন।
২৮. প্রশাসনিক আইন- রাষ্ট্রের ভিত্তিস্বরূপ।
২৯. ইংরেজি ' Morality- এর বাংলা প্রতিশব্দ হলো- নৈতিকতা।
৩০. ল্যাটিন শব্দ 'Moralitas' হতে এসেছে- 'Morality' শব্দটি।
৩১. মানুষের আচরণ নিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি চিন্তাকেও নিয়ন্ত্রণ করে— নৈতিকতা।
৩২. নৈতিকতার বিভাগক্ষেত্র বলা হয়- সমাজকে।
৩৩. সর্বপ্রথম আইনি ও নৈতিকতার মধ্যে পার্থক্য তুলে ধরেন— ম্যাকিয়াভেলি।
৩৪. আইন ও নৈতিকতার মধ্যে মূল পার্থক্য হচ্ছে— পরিধি ও বিষয়বস্তুর ক্ষেত্রে।
৩৫. আইন ও নৈতিকতার আলোচ্য বিষয় -মানুষ ও সমাজ।
৩৬. মানুষের বাহ্যিক আচরণ নিয়ন্ত্রণ করে- আইন।
৩৭. রাষ্ট্রীয় আইনকে প্রভাবিত করে- সমাজের নৈতিকতা।
৩৮. স্বাধীনতা শব্দের ইংরেজি প্রতিশব্দ হলো— 'Liberty"।
৩৯. "Liberty" শব্দটি এসেছে ল্যাটিন শব্দ- 'Liber' থেকে।
৪০. 'Liber' শব্দের অর্থ হলো -স্বাধীন বা মুক্ত।
৪১. শাব্দিক অর্থে স্বাধীনতা বলতে বোঝায় -মানুষের ইচ্ছানুযায়ী কিছু করা।
৪২. কারো ক্ষতি না করে নিজের অধিকার উপভোগ করা হলো- স্বাধীনতার প্রকৃত রূপ।
৪৩. অধ্যাপক নাকি স্বাধীনতাকে ভাগ করেছেন- তিন ভাগে।
৪৪. সামাজিক রীতিনীতি দ্বারা স্বীকৃত ও নিয়ন্ত্রিত— সামাজিক স্বাধীনতা।
৪৫. সব গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের নাগরিকগণ ভোগ করে -- রাজনৈতিক স্বাধীনতা।
৪৬. রাষ্ট্রীয় কার্যকলাপে ভূমিকা পালনের ক্ষমতা হলো রাজনৈতিক স্বাধীনত বলেছেন— হ্যারল্ড জে লাস্কি।
৪৭. ভোট দানের অধিকার -নাগরিকের রাজনৈতিক স্বাধীনতা।
৪৮. অবকাশ যাপনের স্বাধীনতা — অর্থনৈতিক স্বাধীনতার অন্তর্ভূক্ত।
২. মূল্যবোধ শব্দের ইংরেজি প্রতিশব্দ হলো- Values.
৩. মূল্যবোধের প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো- পরিবর্তনশীলতা।
৪. মূল্যবোধ মানুষের আচার - আচরণ নিয়ন্ত্রণ করার সামাজিক মানদণ্ডস্বরূপ।
৫. সামাজিক মূল্যবোধ হলো সেসব রীতিনীতির সমষ্টি, যা ব্যক্তি সমাজের নিকট হতে আশা করে এবং যা সমাজ ব্যক্তির নিকট থেকে আশা করে উক্তিটি করেছেন— স্টুয়ার্ট সি . ডড।
৬ . মানুষের রাজনৈতিক আচার - ব্যবহার ও কর্মকাণ্ডকে নিয়ন্ত্রণ করে রাজনৈতিক মূল্যবোধ।
৭. নৈতিক মূল্যবোধের উৎস হলো— নীতি ও উচিত - অনুচিত বোধ।
৮. যেসব ধর্মীয় অনুশাসন ও কর্মকাণ্ড মানুষের আচরণকে নিয়ন্ত্রণ করে তাকে বলে- ধর্মীয় মূল্যবোধ।
৯. মানুষের সামগ্রিক আচার - ব্যবহার ও কর্মকাণ্ডকে নিয়ন্ত্রণ করে- মূল্যবোধ।
১০. সমাজজীবনে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করে- সুশাসন।
১১. মূল্যবোধ হলো- সমাজ ও রাষ্ট্রের ভিত্তি।
১২. আইনের শাসন হলো – সুশাসন ও মূল্যবোধের অন্যতম উপাদান।
১৩. দায়িত্বশীলতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত হলে প্রতিষ্ঠিত হয়- সুশাসন।
১৪. ইংরেজি Law শব্দের বাংলা অর্থ হলো- আইন।
১৫. সার্বভৌম শাসকের আদেশই আইন ' বলেছেন— জন অস্টিন।
১৬. আইনের একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য— সর্বজনীনতা।
১৭. দীর্ঘকাল যাবত সমাজে প্রচলিত নিয়মকে বলে— প্রথা।
১৮. কোনো বিধি বা নিয়ম আইনে পরিণত হতে স্বীকৃতি লাগে- সমাজ রাষ্ট্রের।
১৯. অধ্যাপক হল্যান্ডের মতে আইনের উৎস- ৬টি।
২০. আধুনিককালে জনমতের ভিত্তিতে আইন প্রণয়ন করে- আইনসভা।
২১ 'The Spirit of Laws' গ্রন্থটির লেখক — মন্টেস্কু।
২২. রাষ্ট্রের সঙ্গে ব্যক্তির সম্পর্ক নির্ধারণে যে আইন প্রয়োগ করা হয় তাকে বলে- সরকারি আইন।
২৩. অধ্যাপক হল্যান্ড সরকারি আইনকে ভাগ করেছেন- তিন ভাগে।
২৪. জাতীয় আইন সাধারণত হয়ে থাকে— দুই প্রকারের।
২৫. রাষ্ট্রের আইনশৃঙ্খলা রক্ষার জন্য প্রণীত আইন হলো— ফৌজদারি আইন।
২৬. মৌলিক আইন বলা হয়— শাসনতান্ত্রিক আইনকে।
২৭. রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আইন হলো- সাংবিধানিক আইন।
২৮. প্রশাসনিক আইন- রাষ্ট্রের ভিত্তিস্বরূপ।
২৯. ইংরেজি ' Morality- এর বাংলা প্রতিশব্দ হলো- নৈতিকতা।
৩০. ল্যাটিন শব্দ 'Moralitas' হতে এসেছে- 'Morality' শব্দটি।
৩১. মানুষের আচরণ নিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি চিন্তাকেও নিয়ন্ত্রণ করে— নৈতিকতা।
৩২. নৈতিকতার বিভাগক্ষেত্র বলা হয়- সমাজকে।
৩৩. সর্বপ্রথম আইনি ও নৈতিকতার মধ্যে পার্থক্য তুলে ধরেন— ম্যাকিয়াভেলি।
৩৪. আইন ও নৈতিকতার মধ্যে মূল পার্থক্য হচ্ছে— পরিধি ও বিষয়বস্তুর ক্ষেত্রে।
৩৫. আইন ও নৈতিকতার আলোচ্য বিষয় -মানুষ ও সমাজ।
৩৬. মানুষের বাহ্যিক আচরণ নিয়ন্ত্রণ করে- আইন।
৩৭. রাষ্ট্রীয় আইনকে প্রভাবিত করে- সমাজের নৈতিকতা।
৩৮. স্বাধীনতা শব্দের ইংরেজি প্রতিশব্দ হলো— 'Liberty"।
৩৯. "Liberty" শব্দটি এসেছে ল্যাটিন শব্দ- 'Liber' থেকে।
৪০. 'Liber' শব্দের অর্থ হলো -স্বাধীন বা মুক্ত।
৪১. শাব্দিক অর্থে স্বাধীনতা বলতে বোঝায় -মানুষের ইচ্ছানুযায়ী কিছু করা।
৪২. কারো ক্ষতি না করে নিজের অধিকার উপভোগ করা হলো- স্বাধীনতার প্রকৃত রূপ।
৪৩. অধ্যাপক নাকি স্বাধীনতাকে ভাগ করেছেন- তিন ভাগে।
৪৪. সামাজিক রীতিনীতি দ্বারা স্বীকৃত ও নিয়ন্ত্রিত— সামাজিক স্বাধীনতা।
৪৫. সব গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের নাগরিকগণ ভোগ করে -- রাজনৈতিক স্বাধীনতা।
৪৬. রাষ্ট্রীয় কার্যকলাপে ভূমিকা পালনের ক্ষমতা হলো রাজনৈতিক স্বাধীনত বলেছেন— হ্যারল্ড জে লাস্কি।
৪৭. ভোট দানের অধিকার -নাগরিকের রাজনৈতিক স্বাধীনতা।
৪৮. অবকাশ যাপনের স্বাধীনতা — অর্থনৈতিক স্বাধীনতার অন্তর্ভূক্ত।
৪৯. ধর্ম পালনের অধিকার- ব্যক্তিগত স্বাধীনতা।
৫০. সাম্যের ইংরেজি প্রতিশব্দ হলো- Equality.
৫১. সাম্যের অর্থ- সমান।
৫২. সবার জন্য সুযোগের সমতা সৃষ্টি করা হলো- সাম্য।
৫৩. ফরাসি বিপ্লবের মূলকথা ছিল— সাম্য, স্বাধীনতা ও ভ্রাতৃত্ব।
৫৪. অধ্যাপক লাস্কির মতে সাম্যের বিশেষ দিক— ৩ টি।
৫৫. আর্নেস্ট বার্কার সাম্যকে ভাগ করেছেন— দুই ভাগে।
৫৬. বর্তমানে সাম্যকে ভাগ করা যায়- চার ভাগে।
৫৭. আইনগত সাম্যকে ভাগ করা যায়- তিন ভাগে।
৫৮. বর্তমানে প্রায় অচল স্বাভাবিক সাম্যের ধারণা ।
৫৯ . আইনের চোখে সবাই সমান এটি ইঙ্গিত করে — আইনগত সাম্যকে।
৬০. জাতি - ধর্ম - বর্ণ ও পেশাগত কারণে মানুষে মানুষে যখন কোনো পার্থক্য করা হয় না, তখন তাকে বলে — সামাজিক সাম্য।
৬১. রাজনৈতিক সাম্য বলতে বোঝায়— রাজনৈতিক অধিকার ভোগের ক্ষমতাকে।
৬২. যোগ্যতা অনুযায়ী সম্পদ ও সুযোগের বণ্টন— অর্থনৈতিক সাম্যের মূল কথা।
৬৩. আইন , স্বাধীনতা ও সাম্যের মধ্যে বিদ্যমান– ত্রিমাত্রিক সম্পর্ক।
৬৪. রাষ্ট্র আইনের মাধ্যমে অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টি করে স্বাধীনতা ও সাম্যের।
৬৫. স্বাধীনতার অপরিহার্য শর্ত হলো -- আইনের শাসন।
৬৬. "আইনের নিয়ন্ত্রণ আছে বলেই স্বাধীনতা রক্ষা পায়"— উক্তিটি উইলোবির।
৬৭. সাম্য ও স্বাধীনতা পরস্পর -পরিপূরক ও সম্পূরক।
৫০. সাম্যের ইংরেজি প্রতিশব্দ হলো- Equality.
৫১. সাম্যের অর্থ- সমান।
৫২. সবার জন্য সুযোগের সমতা সৃষ্টি করা হলো- সাম্য।
৫৩. ফরাসি বিপ্লবের মূলকথা ছিল— সাম্য, স্বাধীনতা ও ভ্রাতৃত্ব।
৫৪. অধ্যাপক লাস্কির মতে সাম্যের বিশেষ দিক— ৩ টি।
৫৫. আর্নেস্ট বার্কার সাম্যকে ভাগ করেছেন— দুই ভাগে।
৫৬. বর্তমানে সাম্যকে ভাগ করা যায়- চার ভাগে।
৫৭. আইনগত সাম্যকে ভাগ করা যায়- তিন ভাগে।
৫৮. বর্তমানে প্রায় অচল স্বাভাবিক সাম্যের ধারণা ।
৫৯ . আইনের চোখে সবাই সমান এটি ইঙ্গিত করে — আইনগত সাম্যকে।
৬০. জাতি - ধর্ম - বর্ণ ও পেশাগত কারণে মানুষে মানুষে যখন কোনো পার্থক্য করা হয় না, তখন তাকে বলে — সামাজিক সাম্য।
৬১. রাজনৈতিক সাম্য বলতে বোঝায়— রাজনৈতিক অধিকার ভোগের ক্ষমতাকে।
৬২. যোগ্যতা অনুযায়ী সম্পদ ও সুযোগের বণ্টন— অর্থনৈতিক সাম্যের মূল কথা।
৬৩. আইন , স্বাধীনতা ও সাম্যের মধ্যে বিদ্যমান– ত্রিমাত্রিক সম্পর্ক।
৬৪. রাষ্ট্র আইনের মাধ্যমে অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টি করে স্বাধীনতা ও সাম্যের।
৬৫. স্বাধীনতার অপরিহার্য শর্ত হলো -- আইনের শাসন।
৬৬. "আইনের নিয়ন্ত্রণ আছে বলেই স্বাধীনতা রক্ষা পায়"— উক্তিটি উইলোবির।
৬৭. সাম্য ও স্বাধীনতা পরস্পর -পরিপূরক ও সম্পূরক।
৬৮. আইন হলো -স্বাধীনতার রক্ষক ও অভিভাবক।
৬৯. সাম্য- স্বাধীনতার মূলভিত্তি।
৭০. সাম্য ব্যতীত স্বাধীনতা অর্থহীন ' উক্তিটি— রুশোর।
৭১. 'একটি রাষ্ট্রে যত সাম্য থাকবে, সে রাষ্ট্রে তত স্বাধীনতা থাকবে' উক্তিটি -- অধ্যাপক লাস্কির।
৭২. গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের সাংবিধানিক উপাদান হলো— ক্ষমতার স্বতন্ত্রীকরণ।
৭৩. জাতির বৃহত্তর স্বার্থে ব্যক্তির ক্ষুদ্র স্বার্থ ত্যাগ করাকে বলে— গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ।
৭৪. গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের শ্রেষ্ঠ উপাদান হলো- সহনশীলতা।
৭৫. গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের গুরত্ব অপরিসীম– দায়িত্বশীল সরকার প্রতিষ্ঠায়।
৭৬. সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা আনয়ন করে— গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ।
৭৭. নাগরিকের মর্যাদ্যকে বৃদ্ধি করে- গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ।
৭৮. সুশাসনের প্রধান উদ্দেশ্য হলো- নাগরিকের কল্যাণ সাধন।
৭৯. সুশাসনের ভিত্তি বলা হয়— গণতন্ত্রকে।
৮০. গণতান্ত্রিক ঐতিহ্য গড়ে ওঠে— গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ চর্চার মাধ্যমে।
৬৯. সাম্য- স্বাধীনতার মূলভিত্তি।
৭০. সাম্য ব্যতীত স্বাধীনতা অর্থহীন ' উক্তিটি— রুশোর।
৭১. 'একটি রাষ্ট্রে যত সাম্য থাকবে, সে রাষ্ট্রে তত স্বাধীনতা থাকবে' উক্তিটি -- অধ্যাপক লাস্কির।
৭২. গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের সাংবিধানিক উপাদান হলো— ক্ষমতার স্বতন্ত্রীকরণ।
৭৩. জাতির বৃহত্তর স্বার্থে ব্যক্তির ক্ষুদ্র স্বার্থ ত্যাগ করাকে বলে— গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ।
৭৪. গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের শ্রেষ্ঠ উপাদান হলো- সহনশীলতা।
৭৫. গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের গুরত্ব অপরিসীম– দায়িত্বশীল সরকার প্রতিষ্ঠায়।
৭৬. সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা আনয়ন করে— গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ।
৭৭. নাগরিকের মর্যাদ্যকে বৃদ্ধি করে- গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ।
৭৮. সুশাসনের প্রধান উদ্দেশ্য হলো- নাগরিকের কল্যাণ সাধন।
৭৯. সুশাসনের ভিত্তি বলা হয়— গণতন্ত্রকে।
৮০. গণতান্ত্রিক ঐতিহ্য গড়ে ওঠে— গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ চর্চার মাধ্যমে।
জ্ঞানমূলক প্রশ্ন:
১. মূল্যবোধ কী?
২. সামাজিক মূল্যবোধ কী?
৩. ধর্মীয় মূল্যবোধ কী?
৪. গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ (Democratic Values) কাকে বলে?
৫. মূল্যবোধ সমাজে কী হিসেবে কাজ করে?
৬. দায়িত্বশীলতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত হলে কোনটি প্রতিষ্ঠিত হয়?
৭. সরকার ও রাষ্ট্র জনকল্যাণমুখী না হলে তাকে কী হিসেবে চিহ্নিত করা হয়?
৮. 'Law' শব্দটি উৎপত্তি হয়েছে কোন শব্দ থেকে?
৯. প্রথা কী?
১০. 'Lag' শব্দের আভিধানিক অর্থ কী?
১১ . 'আইন' কোন শব্দ হতে বাংলায় এসেছে?
১২. আইনের সংজ্ঞা দাও।
১৩. “আইন হচ্ছে সার্বভৌম শাসকের আদেশ” – উক্তিটি কার?
১৪. আইনের দুটি উৎসের নাম লেখো।
১৫. যুক্তরাজ্যের আইন কোন বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে সৃষ্টি হয়েছে?
১৬. আইনসভার প্রধান কাজ কী?
১৭. Law is the passionless reason- উক্তিটি কার?
১৮. আইনের প্রাচীন উৎস কোনটি?
১৯. মুসলিম আইনের প্রধান উৎস কী?
২০. হল্যান্ডের মতে , আইনের উৎস কয়টি?
২১. আইনের সর্বাপেক্ষা বিজ্ঞানসম্মত সংজ্ঞা দিয়েছেন কে?
২২. অধ্যাদেশ কী?
২৩. আইনের আনুষ্ঠানিক উৎস কোনটি?
২৪. নৈতিকতা কী?
২৫. Liberty শব্দটি ল্যাটিন কোন শব্দ থেকে এসেছে?
২৬. স্বাধীনতার ইংরেজি প্রতিশব্দ কী?
২৭. স্বাধীনতা কী?
২৮. 'চিরন্তন সতর্কতার মধ্যেই স্বাধীনতার মূল্য নিহিত'— উক্তিটি কার ?
২৯. স্বাধীনতাকে কয় শ্রেণিতে ভাগ করা যায়?
৩০. 'যেখানে আইন নেই সেখানে স্বাধীনতা থাকতে পারে না'— এটি কার উক্তি?
৩১. সাম্য কী?
৩২. অর্থনৈতিক সাম্য কী?
৩৩. জনমতের কয়েকটি বাহনের নাম লেখো।
৩৪. কোনটি গণতন্ত্রের শক্তি?
৩৫. কীসের অভাবে সমাজে বিশৃঙ্খলা ও অসঙ্গতি বৃদ্ধি পায়?
অনুধাবনমূলক প্রশ্ন:
১. মূল্যবোধ বলতে কী বোঝায়?
২. সামাজিক মূল্যবোধ বলতে কী বোঝায়?
৩. সামাজিক ন্যায়বিচার সুশাসন প্রতিষ্ঠার জন্য প্রয়োজনীয় কেন?
৪. অধ্যাদেশ বা Ordinance হলো জরুরি আইন। ব্যাখ্যা করো।
৫. প্রথা বলতে কী বোঝায়?
৬. নৈতিকতা বলতে কী বোঝায়?
৭. নৈতিকতার ধারণা সর্বজনীন ব্যাখ্যা করো।
৮. জনগণ কেন আইন মান্য করে?
৯. আইনের অনুশাসন বলতে কী বোঝায়?
১০. আইন ও নৈতিকতা পরস্পরের ওপর নির্ভরশীল কেন?
১১. ধর্ম কীভাবে আইনের উৎস হিসেবে কাজ করে?
১২. আইনের উৎস হিসেবে আইনসভার ভূমিকা কতটুকু?
১৩. বিচারকের রায় কীভাবে আইনের মর্যাদা লাভ করে?
১৪. সাংবিধানিক আইন বলতে কী বোঝায়?
১৫. স্বাধীনতা বলতে কী বোঝায়?
১৬. কীভাবে স্বাধীনতা রক্ষা করা যায়?
১৭. রাজনৈতিক স্বাধীনতা বলতে কী বোঝায়?
১৮. আইনগত স্বাধীনতা বলতে কী বোঝায়?
১৯. আইন আছে বলেই স্বাধীনতা উপভোগ করা যায়- ব্যাখ্যা করো।
২০. আইন ও স্বাধীনতার সম্পর্ক ব্যাখ্যা করো।
২১ . স্বাধীনতার রক্ষাকবচ বলতে কী বোঝ?
২২. স্বাধীনতার দুটি রক্ষাকবচ বর্ণনা করো।
২৩. অর্থনৈতিক সাম্য বলতে কী বোঝ?
২৪. 'সাম্য ব্যতীত স্বাধীনতা অর্থহীন'— কেন?
২৫. রাজনৈতিক সাম্য বলতে কী বোঝ?
সৃজনশীল প্রশ্ন:
১. ‘চ’ জনগোষ্ঠী একই ভুখণ্ড, ভাষা, সাংস্কৃতিক এতিহ্য, রীতিনীতি ও অভিন্ন আশা আকাঙ্ফার অধিকারী। কিন্তু তারা বিদেশি শক্তির মাধ্যমে নিয়্ত্রি। শাসকগোষ্ঠীর স্বৈরশাসন এই জনগোষ্ঠীর মধ্যে স্বাতত্ত্যবোধ ও এক্যবোধের জন্ম দেয় এবং তারা রাজনৈতিকভাবে সংগঠিত হয়। নানা আন্দোলন ও দীর্ঘ সংখামের মধ্যদিয়ে তাদের স্বপ্ন পূরণ হয়। তারা ১৯৭১ সালে স্বাধীন রাষ্ট্র লাভ করে ।
ক. মূল্যবোধ কী?
খ. আইনের শাসন বলতে কী বোঝায়?
গ. ‘চ’ জনগোষ্ঠীর স্থাতন্ত্যবোধের সাথে তোমার পাঠ্যভুক্ত এ বিষয়ের মিল রয়েছে? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকে উল্লিখিত বিষয়ের সাথে সাম্যের সম্পক বিশ্লেষণ কর।
২. রাহেলা প্রতিদিন সকাল ৮.০০ টা থেকে বিকাল ৫.০০ টা পর্যন্ত দিনমজুরের কাজ করে। কাজ শেষে মজুরি নিতে গেলে কর্তৃপক্ষ পুরুষ শ্রমিকের চেয়ে তাকে কম মজুরি দেয়। রাহেলা প্রতিবাদ করলে কর্তৃপক্ষ তাকে কর্মচ্যুত করার হুমকি দেয়। রাহেলা আশাহত না হয়ে যুক্তিসংগত দাবি আদায়ে ধৈর্য সহকারে শ্রমিকদের সংগঠিত করে। কর্তৃপক্ষ শ্রমিকদের দাবির মুখে ন্যায্য মজুরি দিতে বাধ্য হয়।
ক. আইন কোন ভাষার শব্দ?
খ. মৌলিক অধিকার কাকে বলে?
গ. রাহেলা কোন ধরনের সাম্য ও সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত হয়েছে? ব্যাখ্যা করো।
ঘ. রাহেলার দাবি বাস্তবায়িত হওয়ায় কী প্রতিষ্ঠিত হয়েছে? রাষ্ট্রীয় জীবনে এর প্রভাব বিশ্লেষণ করো।
৩. হোগল ডাঙ্গা গ্রামে “সবুজ সংঘ’ নামে যুবকদের একটি সংগঠন আছে। উত্ত সংগঠনের একটি লিখিত নীতিমালা আছে! সংগঠনটির অধিকাংশ সদস্যের সম্মতির ভিত্তিতে নীতিমালাটি তৈরি করা হয়েছে। প্রয়োজনে সংখ্যাগরিষ্ঠের মতামতের ভিতিতে নীতিমালাটি | পরিবর্তনও করা যাবে। সবাই এই নীতিমালাটি অক্ষরে অক্ষরে পালন করে। সংগঠনের সদস্যদের মূল কাজ মানুষের মধ্যে নৈতিকতা জাগ্রত করা, অসহায় মানুষের সেবা করা ও সমাজে সাম্য প্রতিষ্ঠা করা।
ক. স্বাধীনতার সংজ্ঞা দাও।
খ. ধর্ম কীভাবে আইনের উৎস হিসেবে কাজ করে?
গ. উদ্দীপকে উল্লিখিত সংগঠনটির কাজের সাথে সরকারের কোন বিভাগের সাদৃশ্য আছে? ব্যাখ্যা করো।
ঘ. ‘সবুজ সংঘের সদস্যদের মতো দেশের সবাই আইন মেনে চললে সমাজে সাম্য প্রতিষ্ঠা সম্ভব’ – তুমি কি একমত? যুক্তি দাও।
৪. হিরণ “A” রাষ্ট্রের নাগরিক। সদ্য স্বাধীনতাপ্রাপ্ত “A” রাষ্ট্রের জনগণ সম্পূর্ণ স্বাধীনভাবেই জীবনযাপন করে। তারা রাষ্ট্রের আইন-কানুন মেনে চলে না, সরকারি আদেশ-নির্দেশ অমান্য করে যে যার ইচ্ছামতো জীবনযাপন করে। এতে করে রাষ্ট্রে ব্যাপক বিশৃংখলা দেখা দেয়। জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে ওঠে।
ক. অধ্যাদেশ কে জারি করেন?
খ. সামাজিক মূল্যবোধ বলতে কী বোঝায়?
গ. হিরণের বসবাস করা রাষ্ট্রে কোন ধরনের সমস্যা প্রকট হয়ে দাঁড়িয়েছে? আলোচনা করো।
ঘ. হিরণের দেশের সমস্যা সমাধানে কী বাস্তবায়ন করা জরুরি এবং কেন? মূল্যায়ন করো।
৫. তমাল ও তিনি একটি হোটেলে একই ধরনের কাজ করে। তাদের কাজের দক্ষতাও সমান। মাস শেষে তিন্নি তমালের চেয়ে পাঁচশত টাকা বেতন কম পায়। তিন্নি এর কারণ জানতে চাইলে হোটেল কর্তৃপক্ষ কোনো সদুত্তর দিতে পারেনি।
ক. আইন কী?
খ. স্বাধীনতার দুটি রক্ষাকবচ বর্ণনা করো।
গ. তিন্নি কোন ধরনের সাম্য থেকে বঞ্চিত? ব্যাখ্যা করো।
ঘ. “উক্ত সাম্য ব্যতীত অন্যান্য সাম্য অর্থহীন”_ তোমার উত্তরের সপক্ষে যুক্তি দাও।
পঞ্চম অধ্যায়: নাগরিক অধিকার ও কর্তব্য এবং মানবাধিকার
জ্ঞানমূলক + বহুনির্বাচনি প্রশ্ন
১. সমাজের সকলের জন্য কল্যাণকর কতগুলো সুযোগ - সুবিধাকে বলা হয় অধিকার।
২. অধিকারের মূল বিষয় হলো— সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি।
৩. অধিকারের মূল লক্ষ্য হলো- ব্যক্তির সর্বজনীন কল্যাণ সাধন।
৪. "প্রত্যেক রাষ্ট্রই পরিচিত হয় তার প্রদত্ত অধিকার দ্বারা" উক্তিটি— অধ্যাপক লাস্কির।
৫. অধিকারের উৎপত্তি হয়— সামাজিক চেতনা থেকে।
৬. অধিকারের প্রধান রক্ষাকবচ – আইন।
৭. অধিকার প্রধানত দুই প্রকার – নৈতিক ও আইনগত অধিকার। ৮. রাষ্ট্রের আইন দ্বারা স্বীকৃত ও অনুমোদিত অধিকারকে বলে- আইনগত অধিকার।
৯. আইনগত অধিকারসমূহকে ভাগ করা যায় প্রধানত – ৩ ভাগে।
১০. মানুষের বিবেক এবং ন্যায়বোধ থেকে আসে— নৈতিক অধিকার।
১১. আইনগত অধিকার ভঙ্গকারীকে রাষ্ট্রীয় আইন অনুযায়ী— শাস্তি দেয়া যায়।
১২. নৈতিক অধিকার ভঙ্গকারীকে রাষ্ট্র— শাস্তি দিতে পারে না।
১৩. নাগরিকরা রাষ্ট্র পরিচালনায় অংশগ্রহণের সুযোগ পায়— রাজনৈতিক অধিকার ভোগের মাধ্যমে।
১৪ . নাগরিকদের অভাব ও দারিদ্র্য থেকে মুক্তির জন্য প্রয়োজন— অর্থনৈতিক অধিকার।
১৫. সমাজে নাগরিকের সভ্য জীবনযাপনের জন্য অপরিহার্য- সামাজিক অধিকার।
১৬. রাষ্ট্রের অভ্যন্তরে যেকোন স্থানে স্বাধীনভাবে চলাফেরা করার অধিকার -সামাজিক অধিকারের অন্তর্ভুক্ত।
১৭. যোগ্যতা অনুযায়ী কাজ এবং ন্যায্য মজুরি লাভের অধিকার হলো -অর্থনৈতিক অধিকার।
১৮. ব্যক্তির নিজস্ব সত্তাকে বিকশিত করার জন্য প্রয়োজন -ব্যক্তিগত অধিকার।
১৯. বিশ্বায়নের ইংরেজি প্রতিশব্দ হলো— Globalization.
২০. বিশ্বায়নের প্রধান তাত্ত্বিক -- রোনাল্ড রবার্টসন।
২১. বিশ্বায়নের প্রধান চালিকাশক্তি হলো— আন্তর্জাতিক বাণিজ্য ও বিনিয়োগ।
২২. বিশ্বায়নের প্রধান সহায়ক শক্তি হলো- তথ্যপ্রযুক্তি।
২৩. ২০০০ সালে বিশ্বায়নের চারটি মৌলিক দিকের কথা উল্লেখ করেন- আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল।
২৪. বিশ্বায়ন সারা বিশ্বকে পরিণত করেছে- একটি গ্রামে।
২৫. কোনো কর্তৃপক্ষের নিকট থেকে তথ্য প্রাপ্তির অধিকারকে বলে— তথ্য অধিকার।
২৬. তথ্য পাওয়ার অধিকার নাগরিকের মৌলিক অধিকার।
২৭. নাগরিকের চিন্তা, বিবেক ও বাক স্বাধীনতার একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ -- তথ্য প্রাপ্তির অধিকার।
২৮ . তথ্য অধিকার আইন প্রথম চালু হয় – সুইডেনে। ২৯. সুইডেনে সর্বপ্রথম তথ্য অধিকার আইন পাস হয় – ১৭৬৬ সালে।
৩০. মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে তথ্য অধিকার আইন প্রবর্তিত হয়— ১৯৬৬ সালে।
৩১. ভারতে তথ্য অধিকার আইন প্রবর্তিত হয়— ২০০৫ সালে।
৩২. বাংলাদেশ সরকার 'তথ্য অধিকার আইন' পাস করে ২০০৯ সালে।
৩৩. তথ্য অধিকার আইন রাষ্ট্রপতির সম্মতি লাভ করে – ৫ এপ্রিল, ২০০৯।
৩৪. জনগণের মৌলিক অধিকার রক্ষার ক্ষেত্রে একটি যুগান্তকারী আইন হলো -তথ্য অধিকার আইন।
৩৫. তথ্য অধিকার আইনে প্রাপ্ত অভিযোগ কমিশন সাধারণত নিষ্পত্তি করবে -৪৫ দিনের মধ্যে।
৩৬. কর্তৃপক্ষ প্রকাশ করতে বাধ্য নন— রাষ্ট্রের নিরাপত্তা সংক্রান্ত তথ্য।
৩৭. নাগরিক আবেদন করার পর দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা তথ্য সরবরাহ করতে বাধ্য -অনধিক ২০ কার্যদিবসের মধ্যে।
৩৮. আবেদনকারীর আপিলকৃত তথ্য প্রদান করতে হবে- ১৫ দিনের মধ্যে।
৩৯. তথ্য অধিকার আইনের মাধ্যমে নিশ্চিত হবে- নাগরিক অধিকার।
৪০. নাগরিকের ক্ষমতায়নের সাথে জড়িত -- তথ্য অধিকার আইন।
৪১. জনগণ ও সরকারের মধ্যে সম্পর্কের উন্নয়ন ঘটায়— তথ্য অধিকার।
৪২. তথ্য অধিকার আইনের প্রয়োগের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত হবে – সুশাসন।
৪৩. তথ্য দিয়ে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করা যায়, বলেছেন— থমাস জেফারসন।
৪৪. তথ্য অবকাঠামোর মেরুদণ্ড হলো -তথ্য অধিকার আইন।
৪৫. সরকারি - বেসরকারি সংস্থার কাজের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত হবে – তথ্য অধিকার আইনের মাধ্যমে।
৪৬. জনগণের সময় ও অর্থ দুটোই সাশ্রয় করে -তথ্য অধিকার আইন।
৪৭. কর্তব্য বলতে বোঝায় -করণীয় কাজ।
৪৮. রাষ্ট্র প্রদত্ত অধিকার ভোগ করতে গিয়ে যেসব দায়িত্ব পালন করতে হয় তাকে বলে -- কর্তব্য।
৪৯. বাংলাদেশ সংবিধানের ২১ নং অনুচ্ছেদে উল্লেখ করা হয়েছে- নাগরিকের কতব্যের কথা।
৫০. কর্তব্য প্রধানত -- ২ প্রকার (নৈতিক ও আইনগত)।
৫১. আইনের দ্বারা নির্ধারিত অবশ্য পালনীয় কর্তব্য হলো- আইনগত কর্তব্য।
৫২. সাধারণত নীতিবোধ থেকে উদ্ভূত কর্তব্য হলো— নৈতিক কর্তব্য।
৫৩. রাষ্ট্রের প্রতি আনুগত্য প্রকাশ , আইন মেনে চলা , ভোটদান ও নির্বাচনে অংশগ্রহণ প্রভৃতি নাগরিকের-- রাজনৈতিক কর্তব্য।
৫৪. নিয়মিত কর প্রদান করা নাগরিকের অর্থনৈতিক কর্তব্য।
৫৫. সৎ ও যোগ্য প্রার্থীকে ভোট প্রদান করা নাগরিকের-- রাজনৈতিক কর্তব্য।
৫৬. রাষ্ট্রের উৎপাদন ও উন্নয়ন কাজে অংশগ্রহণ , খাজনা, কর প্রদান প্রভৃতি নাগরিকের -- অর্থনৈতিক কর্তব্য।
৫৭. সমাজজীবনকে সুন্দরভাবে গড়ে তোলার জন্য নাগরিকরা যেসব কতব্য পালন করে তাই-- সামাজিক কর্তব্য।
৫৮. ভিক্ষুককে ভিক্ষা দেওয়া , দরিদ্রকে সাহায্য করা প্রভৃতি নাগরিকের— নৈতিক কর্তব্য।
৫৯. বিশ্বশান্তি ও প্রগতির জন্য জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত কর্মসূচি বাস্তবায়নের দায়িত্বই– আন্তর্জাতিক কর্তব্য।
৬০. অধিকার ও কর্তব্যের পারস্পরিক সম্পর্ক— অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ।
৬১. অধিকার ও কর্তব্য উভয়ই— সর্বজনীন।
৬২. রাষ্ট্রপ্রদত্ত অধিকার ভোগের বিনিময়ে নাগরিকরা কর্তব্য পালন করে।
৬৩. একজনের অধিকার নির্দেশ করে -- অন্যজনের কর্তব্য।
৬৪. প্রত্যেক নাগরিক তাদের অধিকার ও কর্তব্য সম্পর্কে সচেতন হলে— জনকল্যাণ নিশ্চিত হবে।
৬৫. কর্তব্য ছাড়া কোনো অধিকার নেই , অধিকার ছাড়া কোনো কর্তব্য নেই ' উদ্ভিটি— কার্ল মার্কসের।
৬৬. মানুষ হিসেবে মর্যাদার সঙ্গে বেঁচে থাকার জন্য একজন ব্যক্তির যেসব সুযোগ - সুবিধা প্রয়োজন তাকে বলে – মানবাধিকার।
৬৭. জাতিসংঘের মতে যেসব সুযোগ - সুবিধা ছাড়া ব্যক্তিত্ব বিকশিত হয় না সেগুলোই – মানবাধিকার।
৬৮. মানবাধিকার ঘোষণাপত্রের ১ ও ২ নং ধারার ব্যাখ্যাই হলো— মানবাধিকার।
৬৯. মানুষের জন্মগত অধিকার হলো-- মানবাধিকার।
৭০. নাগরিক জীবনের বিকাশ ও ব্যাপ্তির জন্য সার্বভৌম রাষ্ট্রের সংবিধান স্বীকৃত অধিকারকে বলে— মৌলিক অধিকার।
৭১ রাষ্ট্রীয় আইন দ্বারা স্বীকৃত— মৌলিক অধিকার।
৭২. মৌলিক অধিকারের উৎস হলো- রাষ্ট্রের সংবিধান।
৭৩. আন্তর্জাতিক আইন দ্বারা স্বীকৃত— মানবাধিকার।
৭৪. জাতিসংঘ কর্তৃক মানবাধিকারসমূহ গৃহীত হয়— ১৯৪৮ সালের ১০ ডিসেম্বর।
৭৫. আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবস- ১০ ডিসেম্বর।
৭৬. জাতিসংঘ সনদে মানবাধিকারের ঘোষণা রয়েছে —২৮ টি।
৭৭. আইনের দৃষ্টিতে সকলে সমান এটি রয়েছে মানবাধিকারের ৭ নং ধারায়।
৭৮. সুশাসন ও মানবাধিকার পরস্পরের সহায়ক ও পরিপূরক।
৭৯. সুশাসনের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠা পায়- মানবাধিকার।
৮০. মানবাধিকার রক্ষায় সবচেয়ে বেশি কার্যকর ভূমিকা রাখে— সুশাসন।
৮১. অ্যারিস্টটল সুশাসন প্রতিষ্ঠা ও নাগরিকের অধিকার রক্ষার জন্য গুরুত্বারোপ করেছেন- আইনের শাসনের উপর।
৮২. মানবাধিকার রক্ষার অন্যতম প্রধান রক্ষাকবচ – স্বাধীন ও নিরপেক্ষ বিচার বিভাগ।
৮৩. মানবাধিকার নিশ্চিত করার জন্য উপযোগী সরকারব্যবস্থা হলো --গণতন্ত্র।
জ্ঞানমূলক প্রশ্ন
১. অধিকার কী?
২. অধিকারের উৎস কোথায়?
৩. মৌলিক অধিকার কী?
৪. অধিকার প্রথমত কত প্রকার?
৫. শিক্ষা লাভের অধিকার কোন ধরনের অধিকার?
৬. রাজনৈতিক অধিকার কী?
৭. আইনগত অধিকার কী?
৮. আইনগত অধিকার কত প্রকার?
৯. নাগরিকের সরকারি চাকরি লাভ কোন ধরনের অধিকার?
১০. বিশ্বায়ন কী?
১১. কীসের ফলে নাগরিক সমাজ বিশ্ব নাগরিক সমাজে পরিণত হচ্ছে?
১২. কোন ক্ষেত্রে প্রযুক্তি মৌলিক সঞ্চালক হিসেবে কাজ করছে?
১৩. তথ্য অধিকার কী?
১৪. বাংলদেশে তথ্য অধিকার আইন কখন প্রণীত হয়?
১৫. তথ্য কমিশন মোট কতজন সদস্য নিয়ে গঠিত হয়।
১৬. তথ্য জানা থাকলে কোন বিষয়টি সহজ হয় ?
১৭. কত সালে কোথায় মৌলিক মানবাধিকারসমূহ ঘোষিত হয়েছে?
১৮. অধিকার ও কর্তব্য এবং মানবাধিকার সম্পর্কে কাদের স্পষ্ট ধারণা থাকা প্রয়োজন ?
১৯ . নাগরিকের কর্তব্যকে কয় ভাগে ভাগ করা যায়?
২০. আইনগত কর্তব্য কাকে বলে?
২১. নৈতিক কর্তব্য কী?
২২. রাষ্ট্রীয় উৎপাদন ও উন্নয়নে অংশগ্রহণ করা কোন ধরনের কর্তব্য?
২৩. অধিকার ভোগ করতে হলে কোন কাজটি করা আবশ্যক?
২৪. নাগরিকের সবচেয়ে বড় কর্তব্য কোনটি?
২৫. মানবাধিকার কী?
২৬. বিশ্ব মানবাধিকার দিবস কবে পালিত হয়?
অনুধাবনমূলক প্রশ্ন:
১. অধিকার বলতে তুমি কী বোঝ?
অনুধাবনমূলক প্রশ্ন:
১. অধিকার বলতে তুমি কী বোঝ?
২ অধিকার কত প্রকার কী কী?
৩. চারটি রাজনৈতিক অধিকারের নাম লেখো।
৪. রাজনৈতিক অধিকার বলতে কী বোঝায়?
৫. সামাজিক ও রাজনৈতিক অধিকারকে আইনগত অধিকার বলা হয় কেন?
৬. অধিকারের মূল লক্ষ্য সর্বজনীন কল্যাণ সাধন কিন্তু অবাধ নয় মন্তব্যটি ব্যাখ্যা করো।
৭. তথ্য অধিকার বলতে কী বোঝায়?
৮. তথ্য অধিকার আইন বলতে কী বোঝায়?
৯. কর্তব্য বলতে কী বোঝায়?
১০. তুমি কেন কর্তব্য পালন করবে?
১১. সামাজিক কর্তব্য বলতে কী বোঝ?
১২. অধিকার ও কর্তব্যের মধ্যে দুটি সম্পর্ক ব্যাখ্যা করো।
১৩. আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে দায়িত্ব ও কর্তব্য বলতে কী বোঝ? ব্যাখ্যা করো।
১৪. অধিকার ও কর্তব্য পরস্পর পরিপুরক ব্যাখ্যা করো।
১৫. মৌলিক অধিকার বলতে কী বোঝায়?
১৬. মানবাধিকার বলতে কী বোঝায়?
১৭. মৌলিক অধিকার ও মানবাধিকারের পার্থক্য দেখাও।
১৮. মৌলিক অধিকার কেন প্রয়োজন?
সৃজনশীল প্রশ্ন:
১. জাহাঙ্গীর সাহেবের পিতা মৃত্যুর সময় সন্তানদের জন্য অনেক সম্পত্তি রেখে যান। জাহাঙ্গীর সাহেব কৌশলে সম্পত্তির কিছু অংশ ভাইবোনের অজ্ঞাতে নিজের নামে করিয়ে নেন। এতে করে ভাইবোনদের সাথে তার বিরোধ তুঙ্গে ওঠে। সম্পত্তির বিরোধ মীমাংসার জন্য এলাকার চেয়ারম্যানের কাছে বিচারের জন্য গেলে তিনি তাদের আইনের আশ্রয় নিতে পরামর্শ দেন। চেয়ারম্যানের পরামর্শে জাহাঙ্গীর সাহেবের বিরুদ্ধে তার ভাইবোন আদালতে মামলা করলে বিচারক অপরাধীকে অর্থদণ্ড ও কারাদণ্ড প্রদান করেন।
ক. প্রথা কাকে বলে?
খ. প্রশাসনিক জবাবদিহিতা বলতে কী বোঝায়?
গ. উদ্দীপকে আদালতের কার্যক্রমের মাধ্যমে কি প্রতিষ্ঠা পেয়েছে? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকে উল্লেখিত ঘটনায় আদালতের ভূমিকা সমাজ ও রাষ্ট্রে কী প্রভাব ফেলবে? ব্যাখ্যা কর।
২. জনাব মঈনুদ্দীন ‘ক’ রাষ্ট্রের একজন সচেতন নাগরিক । তিনি দেশের স্থানীয় ও জাতীয় নির্বাচনে যোগ্য প্রার্থী বাছাইয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। তিনি তার ওপর আরোপিত করও নিয়মিত প্রদান করে থাকেন। তিনি তার এলাকার অন্যদেরও তার মতো দায়িত্ব পালনের জন্য উদ্বুদ্ধ করেন।
ক. জনমতের সংজ্ঞা দাও।
খ. চাপসৃষ্টিকারী গোষ্ঠী কিভাবে সরাকারী সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে প্রভাব বিস্তার করে?
গ. উদ্দীপকে উল্লিখিত মঈনুদ্দীনের যোগ্য প্রার্থী বাছাই কোন ধরনের কর্তব্যকে নির্দেশ করে? ব্যাখ্যা করো।
ঘ. রাষ্ট্রের অন্য নাগরিকরাও যদি উদ্দীপকের জনাব মঈনুদ্দীনের মত দায়িত্ব ও কর্তব্য পালন করে তাহলে সুশাসন প্রতিষ্ঠায় কীরূপ প্রভাব পড়বে বলে তুমি মনে কর? মতামত দাও।
৩. শিবলী দীর্ঘদিন ‘ক’ রাষ্ট্রে কর্মরত। ছুটিতে দেশে আসার সময় সে তার মালিককে নিয়ে বেড়াতে আসে । ইতোমধ্যে দেশে জাতীয় নির্বাচনের দিন ধার্য হয়। শিবলী ও তার স্ত্রী যোগ্য প্রার্থীকে ভোট দেয়। এছাড়া শিবলী কর অফিসে গিয়ে করও প্রদান করে। নির্বাচনে লাইনে দাঁড়িয়ে নারী-পুরুষ সমানভাবে ভোট দিতে দেখে তার মালিক খুব আশ্চর্য হয়। তাদের দেশে নারীদের ভোটাধিকার সীমিত। কর্মক্ষেত্রেও তাদের সীমাবদ্ধতা রয়েছে।
ক. অধিকার কী?
খ. তথ্য অধিকার বলতে কী বোঝায়?
গ. উদ্দীপকে বর্ণিত শিবলীর মালিকের দেশের নারীরা কোন ধরনের অধিকার থেকে বঞ্চিত? ব্যাখ্যা করো
ঘ. উদ্দীপকে বর্ণিত শিবলী ও তার মালিকের দেশের মধ্যে কোন দেশ গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সচেষ্ট রয়েছে? তার স্বপক্ষে যুক্তি দাও।
৪. নারী দিবস উপলক্ষে নারী কর্মীরা সমান পারিশ্রমিক ও সব কাজে সমান সুযোগ প্রভৃতির দাবিতে এক বিশাল সমাবেশ করে । এসব দাবি বাস্তবায়ন হলে নারী যোগ্য সম্মান পাবে এবং নারীর ক্ষমতায়ন নিশ্চিত হবে।
ক. পৌরনীতি কী বিষয়ক বিজ্ঞান?
খ. অর্থনৈতিক সাম্য বলতে কী বোঝ?
গ. প্রদত্ত উদ্দীপকে নারীর কোন অধিকার আদায়ের কথা বলা হয়েছে?
ঘ. উদ্দীপকে বর্ণিত নারীর অধিকারসমূহ বাস্তবায়িত হলে সমাজে এর কীরুপ প্রভাব পড়বে? আলোচনা করো ।
৫. জনাব রফিকুল ইসলাম বাংলাদেশের নাগরিক। রাষ্ট্রপ্রদত্ত সুযোগ-সুবিধা ভোগ করলেও রাষ্ট্রের প্রতি করণীয় সম্পর্কে তিনি অসচেতন। তিনি নির্বাচনে ভোটদানে অংশগ্রহণ করেন না। সম্প্রতি তিনি তার প্রতিবেশীকে বিনা কারণে প্রহার করায় আদালতের মাধ্যমে শাস্তি ভোগ করেছেন।
ক. অধিকার কী?
খ. চারটি রাজনৈতিক অধিকারের নাম লেখো।
গ. উদ্দীপকে বর্ণিত জনাব রফিকুল ইসলাম রাষ্ট্রপ্রদত্ত যেসব সুযোগ-সুবিধা ভোগ করেন তা ব্যাখ্যা করো।
ঘ. উদ্দীপকের উল্লেখিত কাজদুটি কোন ধরনের কর্তব্যের অন্তর্ভুক্ত? আলোচনা করো।
৬. করিম ও রহিমা চাচাতো ভাইবোন। তাদের উভয়ের ভোট প্রদান, পেশা বাছাই ও ধর্মচর্চার সমান অধিকার রয়েছে। তারা একসাথে একটি ফ্যাক্টরিতে কাজ করে; কাজের ধরনও একই কিন্তু করিমের
মজুরি রহিমার চেয়ে বেশি ।
ক. আইন কী?
খ. স্বাধীনতার রক্ষাকবচ বলতে কী বোঝ?
গ. উদ্দীপকে উল্লেখিত অধিকারগুলো ছাড়াও একজন নাগরিকের আরো কি কি রাজনৈতিক অধিকার রয়েছে? ব্যাখ্যা করো ।
ঘ. রহিমা কোন ধরনের অধিকার থেকে বঞ্চিত হয়েছে? এটি নিবারণের উপায় ব্যাখ্যা করো।