এইচ.এস.সি পৌরনীতি ২য় পত্র সাজেশন ১০০% কমন || HSC Civics 2nd Paper Suggestion 100% Common

ম অধ্যায়: ব্রিটিশ ভারতে প্রতিনিধিত্বশীল সরকারের বিকাশ
জ্ঞানমূলক + বহুনির্বাচনি প্রশ্ন
১ . ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ভারতবর্ষে আগমন করে— মুঘল সম্রাট জাহাঙ্গীরের রাজত্বকালে। 
২ . ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি সর্বপ্রথম বাণিজ্য কুঠি স্থাপন করে— সুরাটে।
৩. রেগুলেটিং অ্যাক্ট পাস হয় – ১৭৭৩ সালে। 
৪. সিরাজউদ্দৌলা বাংলার নবাব হন— ১৭৫৬ সালের ১০ এপ্রিল। 
৫. পলাশীর যুদ্ধের সময় নবাব সিরাজউদ্দৌলার সেনাপতি ছিলেন— মীরজাফর আলী খান। 
৬. সিপাহি বিদ্রোহ সংঘটিত হয়— ১৮৫৭ সালে। 
৭. ১৮৬১ সালে ভারতের গভর্নর জেনারেল ছিলেন— লর্ড ক্যানিং। 
৮. ১৮৬১ সালের আইন অনুযায়ী, প্রদেশ হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়—বাংলাকে। 
৯. ১৮৬১ সালের আইন অনুযায়ী ভারতে উদ্ভব ঘটে— ক্যাবিনেট প্রথার। 
১০. ভারতে সাংবিধানিক শাসনব্যবস্থা প্রবর্তনের শুভ সূচনা ঘটে— ভারতীয় কাউন্সিল আইন, ১৮৬১ এর মধ্য দিয়ে।
১১. ব্রিটিশ পার্লামেন্টে ১৮৯২ সালের আইন প্রণয়নের জন্য বিল উত্থাপন করেছিলেন -লর্ড ক্রস। 
১২. ভারত সংস্কার আইন ১৯০৯ ' পাস করা হয়- ১৮৯২ সালের কাউন্সিল আইন দ্বারা। 
১৩. ব্রিটিশ ভারতে পরোক্ষ নির্বাচন পদ্ধতির সূচনা হয়- ১৮৯২ সালের আইনে। 
১৪. আইন পরিষদের সদস্যরা বাজেট আলোচনার সুযোগ পায়- ১৮৯২ সালের আইনে। 
১৫. ১৯৪৭ সালের ভারত স্বাধীনতা আইনে দুটি ডোমিনিয়নের জন্য গঠন করা হয়— দুটি পৃথক গণপরিষদ।

এইচ.এস.সি পৌরনীতি ২য় পত্র সাজেশন ১০০% কমন

১৬. ভারত স্বাধীনতা আইন ভারতবর্ষে সূচনা করে--সংসদীয় গণতন্ত্রের।
১৭. অ্যালান অক্টাভিয়ান হিউম পেশায় ছিলেন একজন-- ইংরেজ প্রশাসক। 
১৮. কংগ্রেস প্রতিষ্ঠায় নেতৃত্ব দান করে-- ভারতের মধ্যবিত্ত শ্রেণি।
১৯. ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের ৪ টি মূল উদ্দেশ্যের কথা ঘোষণা করেন --উমেশচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়। 
২০. কংগ্রেসের প্রথম সভাপতি ছিলেন --উমেশচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়। 
২১. ভারত সচিব পদের বিলুপ্তি ঘটে— ১৯৪৭ সালের ভারত স্বাধীনতা আইন অনুযায়ী। 
২২. বঙ্গভঙ্গের জন্য মুসলিম নেতাদের মধ্যে সর্বাধিক অবদান ছিল -- নবাব স্যার সলিমুল্লাহর। 
২৩ . বঙ্গভঙ্গ ঘোষণা করেন- লর্ড কার্জন। 
২৪. বঙ্গভঙ্গ ঘোষণা করা হয়-- ১৯০৫ সালে। 
২৫ . ব্রিটিশদের 'ভাগ কর এবং শাসন কর' নীতির ফল ছিল— বঙ্গভঙ্গ। 
২৬. পূর্ববঙ্গ ও আসাম প্রদেশের রাজধানী ছিল-- ঢাকা। 
২৭. বঙ্গভঙ্গের বিরুদ্ধে পরিচালিত আন্দোলন – স্বদেশি আন্দোলন। 
২৮. বঙ্গভঙ্গ রদ করা হয় -হিন্দুদের তীব্র আন্দোলনের কারণে। 
২৯. সর্বভারতীয় মুসলিম লীগ গঠিত হয় -১৯০৬ সালে। 
৩০. মুসলিম লীগের প্রথম সভাপতি ছিলেন- আগা খান। 
৩১. মুসলিম লীগ গঠনের উদ্দেশ্য ছিল- তিনটি। 
৩২. মুসলিম লীগের গঠনতন্ত্র অনুমোদিত হয় – ১৯০৮ সালে। 
৩৩. ১৯০৯ সালের ভারতীয় কাউন্সিল আইন ছিল একটি— সংশোধনী আইন। 
৩৪. ১৯০৯ সালের ভারত শাসন আইন ব্রিটিশ পার্লামেন্টে উত্থাপিত হয় ১৯০৮ সালে। 
৩৫. মর্লে - মিন্টো সংস্কার আইন প্রণয়নের সময় জন মর্লের পদবি ছিল— ভারত সচিব। 
৩৬. মর্লে - মিন্টো সংস্কার আইন রাজকীয় সম্মতি লাভ করে- ১৯০৯ সালের ২৫ মে। 
৩৭. মুসলমানদের জন্য স্বতন্ত্র নির্বাচন ব্যবস্থা গৃহীত হয়-- মর্লে- মিন্টো আইনের মাধ্যমে। 
৩৮. ভারতবর্ষকে বিভক্ত করা হয়- ১৯৪৭ সালের ভারত স্বাধীনতা আইন অনুযায়ী।
৩৯. ১৯১৯ সালের ভারত শাসন আইনে সরকারের কার্যাবলি ভাগ করা হয়– কেন্দ্র ও প্রদেশের মধ্যে। 
৪০. ১৯১৯ সালের ভারত শাসন আইনে প্রাদেশিক সরকারের বিষয়গুলোকে ভাগ করা হয়- ২ টি ভাগে।
৪১. ১৯১৯ সালের ভারত শাসন আইনে কেন্দ্রে প্রতিষ্ঠিত হয় -Legislature with two chambers. 
৪২. ব্রিটিশ ভারতের শাসনতান্ত্রিক ইতিহাসে সবচেয়ে বড় সংবিধান ছিল --১৯৩৫ সালের ভারত শাসন আইন। 
৪৩. ১৯৩৫ সালের ভারত শাসন আইনের ধারা ছিল ৩২১ টি। 
৪৪. সর্বপ্রথম সর্বভারতীয় যুক্তরাষ্ট্র গঠনের প্রস্তাব করা হয়- ১৯৩৫ সালে। 
৪৫. ভারতে যুক্তরাষ্ট্রীয় আদালত স্থাপনের ব্যবস্থা করা হয়- ১৯৩৫ সালে। 
৪৬. ১৯৩৫ সালের ভারত শাসন আইন অনুযায়ী আইনের সংশোধন ও পরিমার্জনের ক্ষমতা ন্যস্ত করা হয়-- ব্রিটিশ পার্লামেন্টের ওপর। 
৪৭. ১৯৩৫ সালের ভারত শাসন আইনে কেন্দ্রীয় বিষয় ছিল– ৫৯ টি।
৪৮. ভারতীয় সিভিল সার্ভিসকে ইস্পাত কাঠামো ' বলে অভিহিত করেছেন- লয়েড জর্জ।
৪৯. ভারতবর্ষে সর্বপ্রথম প্রাদেশিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়- ১৯৩৭ সালে। 
৫০. ১৯৩৭ সালের নির্বাচনে কংগ্রেস লাভ করে – ৮০ % ভোট।
৫১. ১৯৪৬ সালের নির্বাচনে মুসলিম লীগের ভিত্তি ছিল— পাকিস্তান ইস্যু। 
৫২. ১৯৪৬ সালের নির্বাচনে মূল দল ছিল— কংগ্রেস ও মুসলিম লীগ। 
৫৩. এ . কে . ফজলুল হকের 'কোয়ালিশন মন্ত্রিসভা' ক্ষমতাসীন ছিল-- ১৯৩৭-৪১ সাল পর্যন্ত।
৫৪. ১৯৪৬ সালের নির্বাচনের পর মন্ত্রিসভার প্রধান ছিলেন— Hossain Shaheed Suhrawardy.
৫৫. ভারত স্বাধীনতা আইন পাস হয়— ১৯৪৭ সালের ১৮ জুলাই।
৫৬. দ্বি -জাতি তত্ত্ব বলতে বোঝায়— দুটি জাতি সম্পর্কিত তত্ত্ব। 
৫৭. দ্বি -জাতি তত্ত্বের মূল ভিত্তি ছিল ধর্ম।
৫৮. দ্বি -জাতি তত্ত্বে ব্যাখ্যা করা হয়েছে-- হিন্দু ও মুসলিম আলাদা দুটি জাতি। 
৫৯. দ্বি -জাতি তত্ত্বে মুসলমানদের জন্য দাবি করা হয়-- স্বতন্ত্র আবাসভূমির। 
৬০. ১৯৪০ সালের লাহোর প্রস্তাব গৃহীত হয়– দ্বি - জাতি তত্ত্বের ভিত্তিতে। 
৬১. লাহোর প্রস্তাব উত্থাপন করেন --এ . কে . ফজলুল হক।
৬২. ভারতীয় মুসলিম জনগোষ্ঠী ঐক্যবদ্ধ হয়- লাহোর প্রস্তাবের ভিত্তিতে। 
৬৩. 'পাকিস্তান প্রস্তাব' নামে অভিহিত – লাহোর প্রস্তাব। 
৬৪. সর্বভারতীয় মুসলিম লীগ অধিবেশনে লাহোর প্রস্তাব গৃহীত হয়— ১৯৪০ সালের ২৪ মার্চ। 
৬৫. লাহোর প্রস্তাব সংশোধন করা হয় —১৯৪৬ সালে। 
৬৬ . বাংলাদেশের স্বাধীনতার বীজ নিহিত ছিল— লাহোর প্রস্তাবের মধ্যে। 
৬৭. মন্ত্রিমিশন গঠিত হয় --১৯৪৬ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি।
৬৮. মন্ত্রিমিশন পরিকল্পনা পেশ করা হয়- ১৯৪৬ সালের ১৬ মে। 
৬৯. মন্ত্রিমিশন পরিকল্পনার প্রধান ছিলেন --স্যার স্ট্যাফোর্ড ক্রিপস। 
৭০. মন্ত্রিমিশন পরিকল্পনার লক্ষ্য ছিল-- হিন্দু ও মুসলমানদের মধ্যকার মতবিরোধের অবসান ঘটানো।
৭১ . মন্ত্রিমিশনের সদস্যরা ভারতবর্ষে আসেন- ১৯৪৬ সালে। 
৭২. মন্ত্রিমিশনের প্রচেষ্টা ব্যর্থ হয়— কংগ্রেস ও মুসলিম লীগের পরস্পর বিরোধিতার কারণে। 
৭৩. অখণ্ড বাংলা প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব করেন --Hossain Shaheed Suhrawardy.
৭৪. স্বাধীন অখণ্ড বাংলা প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নেওয়া হয় - ১৯৪৭ সালে। 
৭৫. ইতিহাসে স্বাধীন অখণ্ড বাংলা প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব – বসু - সোহরাওয়ার্দী প্রস্তাব নামে খ্যাত। 
৭৬. অখণ্ড বাংলা গঠনের প্রস্তাব উত্থাপন করা হয়- ১৯৪৭ সালের ২৭ এপ্রিল। 
৭৭. ' অখণ্ড স্বাধীন বাংলার পরিকল্পনাকে ' ফাঁদ হিসেবে আখ্যায়িত করেন— বল্লভভাই প্যাটেল। 
৭৮. পাকিস্তান ও ভারত নামক দুটি স্বাধীন রাষ্ট্রের জন্ম হয়-- ভারত স্বাধীনতা আইন, ১৯৪৭ অনুসারে। 
৭৯. ভারত স্বাধীনতা আইন প্রণয়ন করা হয়- লর্ড মাউন্টব্যাটেনের পরিকল্পনা অনুসারে। 
৮০. মন্ত্রিমিশন পরিকল্পনার ব্যর্থতার প্রেক্ষিতে পাস হয়-- ভারত স্বাধীনতা আইন।


দ্বিতীয় অধ্যায়: পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশ (১৯৪৭-১৯৭১)
জ্ঞানমূলক + বহুনির্বাচনি প্রশ্ন
১. ১৯৪৭ থেকে ১৯৭১ সাল পর্যন্ত ভৌগোলিকভাবে পাকিস্তান বিভক্ত ছিল— ২ টি অংশে। 
২. দুই পাকিস্তানের মাঝে আঞ্চলিক সমস্যা তৈরি করেছিল— ভৌগোলিক দূরত্ব। 
৩. পশ্চিম পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর বিমাতাসুলভ আচরণ শুরু হয় --পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পর থেকেই। 
৪. নবগঠিত পাকিস্তানের গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক খাতের নিয়ন্ত্রণ ছিল-- পশ্চিম পাকিস্তানিদের হাতে। 
৫. ১৯৪৭-৫৮ সালের মধ্যে বাঙালি স্বার্থরক্ষাকারী পাকিস্তানের একমাত্র প্রধানমন্ত্রী ছিলেন – হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী। 
৬. পাকিস্তানের প্রথম গণপরিষদ গঠন করা হয় – ১৯৪৭ সালে। 
৭. পাকিস্তান গণপরিষদে পূর্ব বাংলার সদস্য সংখ্যা ছিল— ৪৪ জন। 
৮. শুরুতে পাকিস্তানের ১ ম গণপরিষদের সদস্য সংখ্যা ছিল— ৬৯ জন। 
৯. প্রথম গণপরিষদ বাতিল করা হয় – ১৯৫৪ সালের ২৪ অক্টোবর। 
১০. ১৯৫৪ সালে গণপরিষদ ভেঙে দেন- গভর্নর জেনারেল গোলাম মোহাম্মদ। 
১১. পাকিস্তানের দ্বিতীয় গণপরিষদ গঠিত হয় – ১৯৫৫ সালে। 
১২. পাকিস্তান রাষ্ট্রের শাসকদের অধিকাংশ ছিলেন— পশ্চিম পাকিস্তানি। 
১৩. পাকিস্তানের বেসামরিক ও সামরিক আমলাতন্ত্রে খুবই নগণ্য প্রতিনিধিত্ব ছিল -পূর্ব পাকিস্তানের বা বাঙালিদের। 
১৪. ১৯৫৬ সালে পাকিস্তানের সচিব মর্যাদার উচ্চপদস্থ সরকারি কর্মকর্তার সংখ্যা ছিল— ১৯ জন। 
১৫. যুগ্ম সচিবদের মধ্যে বাঙালি ছিলেন- ৩ জন। 
১৬. ৫৪৮ জন আন্ডার - সেক্রেটারির মধ্যে বাঙালি ছিল- ৩৮ জন। 
১৭. পাকিস্তানি সেনাবাহিনীতে বাঙালির প্রতিনিধি ছিল মাত্র ৫ %। 
১৮. বাঙালি সামরিক অফিসারের মধ্যে মেজর জেনারেল ছিলেন – ১ জন। 
১৯. দেশরক্ষা বাহিনীর তিনটি সদর দপ্তরই স্থাপিত হয়— পশ্চিম পাকিস্তানে। 
২০. সকল সরকারি দপ্তরের প্রধান কার্যালয় ছিল— পশ্চিম পাকিস্তানে। 
২১ . পাকিস্তানের জনগণের মধ্যে বাংলায় কথা বলতো- ৫৬% মানুষ। 
২২. স্বাধীন বাংলা বিপ্লবী বেতার কেন্দ্রে রূপান্তরিত হয়— কালুরঘাট বেতার।
২৩. তমদ্দুন মজলিস গঠিত হয় – ১ সেপ্টেম্বর, ১৯৪৭ সালে। 
২৪. 'উর্দু এবং উর্দুই হবে পাকিস্তানের একমাত্র রাষ্ট্রভাষা' উক্তিটি- মোহাম্মদ আলী জিন্নাহর। 
২৫. সর্বপ্রথম বাংলাকে গণপরিষদের ভাষা হিসেবে দাবি উত্থাপন করেন-- ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত। 
২৬ . সর্বপ্রথম শহিদ মিনার নির্মাণ করা হয় --ঢাকা মেডিকেল কলেজের হোস্টেল প্রাঙণে।
২৭. ১৭ নভেম্বর, ১৯৯৯সালে ২১শে ফেব্রুয়ারিকে 'আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস' হিসেবে ঘোষণা করে- ইউনেস্কো।
২৮. পাকিস্তানের প্রথম প্রাদেশিক পরিষদ নির্বাচন হয়- ১৯৫৪ সালের ৮ মার্চ। 
২৯. ৪ টি রাজনৈতিক দল নিয়ে যুক্তফ্রন্ট গঠিত হয় – ১৯৫৩ সালে। 
৩০. ১৯৫৪ সালের নির্বাচনের সময় আওয়ামী মুসলিম লীগের নেতা ছিলেন-- মওলানা ভাসানী। 
৩১. যুক্তফ্রন্টের নির্বাচনি কর্মসূচিকে ভাগ করা হয়- ২১ টি দফায়। 
৩২. যুক্তফ্রন্টের ২১ দফার প্রথম দাবি ছিল --বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা করা। 
৩৩. বাংলাদেশ চূড়ান্ত বিজয় অর্জন করে– ১৬ ই ডিসেম্বর, ১৯৭১ সালে।
৩৪. পাকিস্তান প্রতিষ্ঠিত হওয়ার ৯ বছর পর রচিত হয়েছিল— সংবিধান।
৩৫. ১৯৫৬ সালের সংবিধানে পাকিস্তানকে ঘোষণা করা হয় --একটি ইসলামি প্রজাতন্ত্র হিসেবে। 
৩৬. গণপরিষদ অধিবেশনে পাকিস্তান সংবিধান বিল উত্থাপন করেন -হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী। 
৩৭. বাংলা পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা রূপে স্বীকৃতি পায় ১৯৫৬ সালে। 
৩৮. ১৯৫৬ সালের সংবিধানের সমাপ্তি ঘটেছিল সামরিক শাসন জারির কারণে। 
৩৯. ১৯৫৬ সালে প্রবর্তিত পাকিস্তানের প্রথম সংবিধান বাতিল করা হয় ১৯৫৮ সালে। 
৪০. ১৯৫৬ সালের শাসনতন্ত্রকে বাতিল বলে ঘোষণা করেন— ইস্কান্দার মির্জা। 
৪১. ইস্কান্দার মির্জা সামরিক শাসন জারি করেন--১৯৫৮ সালের ৭ অক্টোবর। 
৪২. ১৯৫৮ সালে সামরিক শাসন জারির পেছনে পরোক্ষ সমর্থন ছিল --মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের।
৪৩. ইস্কান্দার মির্জার পর পাকিস্তানের প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব গ্রহণ করেন— জেনারেল আইয়ুব খান। 
৪৪. মৌলিক গণতন্ত্র আদেশ জারি করা হয় -1959 সালে। 
৪৫. বাঙালি জাতির মুক্তির সনদ বা ম্যাগনাকাটা বলা হয় – ৬ দফা কর্মসূচিকে। 
৪৬. ৬ দফা কর্মসূচির সময় পাকিস্তানের শাসক ছিলেন– আইয়ুব খান। 
৪৭. ৬ দফার প্রথম দফা ছিল— সংসদীয় পদ্ধতির যুক্তরাষ্ট্রীয় সরকার ব্যবস্থা প্রবর্তন। 
৪৮ . ৬ দফায় কর ও শুল্ক ধার্যের ক্ষমতা রাখা হয়েছিল— প্রদেশগুলোর হাতে। 
৪৯. বাংলাদেশের স্বাধীনতার বীজ নিহিত ছিল– ৬ দফায়। 
৫০. ১১ দফা দাবি প্রকাশ করে -সর্বদলীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ। 
৫১. ১১ দফা দাবি উত্থাপন করা হয়— ৬ জানুয়ারি , ১৯৬৯। 
৫২. ১১ দফা কর্মসূচি ঘোষণা করেন— তোফায়েল আহমেদ। 
৫৩. ছাত্র সমাজের ১১ দফা আন্দোলন ছিল— আইয়ুব খান বিরোধী।
৫৪. শিক্ষা ব্যয় ৫০ % হ্রাসের কথা উল্লেখ করা হয়- ১ ম দফায়। 
৫৫. প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসনের কথা বলা হয়েছে- ৩ য় দফায়।
৫৬. আগরতলা মামলার প্রকৃত নাম ছিল-- রাষ্ট্র বনাম শেখ মুজিবুর রহমান ও অন্যান্য। 
৫৭. আগরতলা মামলার প্রধান আসামি ছিলেন- Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman.
৫৮. আগরতলা মামলার উদ্দেশ্য ছিল— বঙ্গবন্ধুকে রাষ্ট্রদ্রোহী হিসেবে চিহ্নিত করা। 
৫৯. আইয়ূব খান আগরতলা নামলা প্রত্যাহার করেন- ২২ ফেব্রুয়ারি, ১৯৬৯ সালে। 
৬০. বঙ্গবন্ধুর পক্ষে আগরতলা মামলা পরিচালনা করেন- টমাস উইলিয়াম। 
৬১. আগরতলা মামলার প্রেক্ষিতে ঘটেছিল- ১৯৬৯ সালের গণঅভ্যুত্থান। 
৬২. ১৯৬৯ সালের গণঅভ্যুত্থানে নেতৃত্বদান করেন- মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী। 
৬৩. ১৯৬৯ সালের গণঅভ্যুত্থানের প্রধান কারণ ছিল-- সরকারের দমন নীতি। 
৬৪. ১৯৬৯ সালের গণঅভ্যুত্থানে পতন হয় - আইয়ুব খানের। 
৬৫. ছাত্রনেতা আসাদুজ্জামান শহিদ হন --২০ জানুয়ারি, ১৯৬৯ সালে।
৬৬. ১৯৬৯ সালের গণঅভ্যুত্থানে ক্ষমতার পট পরিবর্তনে পাকিস্তানের ক্ষমতা লাভ করেন— ইয়াহিয়া খান। 
৬৭. ১৯৬৯ সালের গণঅভ্যুত্থানে বাধ্য হয়ে আইয়ুব খান— আগরতলা মামলা প্রত্যাহার করেন। 
৬৮. মুক্তিযুদ্ধের সময় মুক্তিবাহিনীর প্রধান সেনানায়ক ছিলেন -আতাউল গনি ওসমানী।
৬৯. আইনগত কাঠামো আদেশ জারি করেন— ইয়াহিয়া খান। 
৭০. ' এক ব্যক্তি , এক ভোট ' নীতিতে নির্বাচনের ঘোষণা দেওয়া হয় --১৯৭০ সালে। 
৭১. বাঙালি একটি আলাদা জাতি প্রমাণিত হয় – ১৯৭০ সালের নির্বাচনে। 
৭২. ১৯৭০ সালের নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী রাজনৈতিক দলের সংখ্যা ছিল— ২৪ টি। 
৭৩. ১৯৭০ সালের নির্বাচনে জয়ী হয়েও বঙ্গবন্ধুর ক্ষমতা না পাওয়ার পেছনে দায়ী– জুলফিকার আলী ভুট্টো। 
৭৪. জাতীয় পরিষদের অধিবেশন অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত করা হয়েছিল- ১ মার্চ ১৯৭১ সালে। 
৭৫. বঙ্গবন্ধু অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দেন- ২ মার্চ, ১৯৭১ সালে। 
৭৬. স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা সর্বপ্রথম উত্তোলন করা হয়-- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলায়। 
৭৭. ২ মার্চ স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করেন— আ স ম আব্দুর রব। 
৭৮. সর্বপ্রথম স্বাধীন বাংলাদেশের ইশতেহার পাঠ করা হয় — পল্টন ময়দানে। 
৭৯. বিশ্বের সর্বকালের শ্রেষ্ঠ ভাষণগুলোর অন্যতম— বঙ্গবন্ধুর ৭ ই মার্চের ভাষণ। 
৮০. বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অনুপ্রেরণা হলো—বঙ্গবন্ধুর ৭ ই মার্চের ভাষণ। 
৮১. বাংলাদেশ সংবিধানে ঐতিহাসিক ভাষণ ও দলিল হিসেবে গণ্য করা হয় –৭ ই মার্চের ভাষণকে। 
৮২. বাঙালি মুক্তিযুদ্ধের নির্দেশনা পায়— ৭ ই মার্চের ভাষণ থেকে। 
৮৩. ১৯৭১ সালের ২৫ শে মার্চ রাতে সংঘটিত হয় – অপারেশন সার্চলাইট। 
৮৪. বাংলাদেশের প্রথম সরকারের (মুজিবনগর সরকার) প্রধানমন্ত্রী ছিলেন তাজউদ্দীন আহমদ। 
৮৬. স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র বাংলাদেশের সংবিধানে সংযোজিত হয়— ১৫০ (২) নং অনুচ্ছেদে।

সাজেশনের কাজ চলমান.....


Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url