এস.এস.সি বিজ্ঞান প্রথম অধ্যায় জ্ঞানমূলক ও MCQ || SSC Science Chapter One
জ্ঞানমূলক ও বহুনির্বাচনি প্রশ্ন
১ . জীবদেহের পুষ্টি সাধন করে— খাদ্য।
২. জীবের জীবনীশক্তির যোগান দেয়- পরিপোষক বা নিউট্রিয়েন্টস।
৩. খাদ্যের মাধ্যমে প্রাণীরা গ্রহণ করে -পরিপোষক।
৪. খাদ্যের কাজ প্রধানত- ৩ টি।
৫. দেহের গঠন , বৃদ্ধিসাধন , ক্ষয় - পূরণ ও রক্ষণাবেক্ষণ করে -খাদ্য।
৬. খাদ্যের উপাদান— ছয়টি।
৭. শক্তি উৎপাদক খাদ্য— স্নেহ ও শর্করা।
৮. দেহ গঠনের খাদ্য হলো- আমিষ।
৯. রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে খাদ্যের- সহায়ক উপাদান।
১০. দেহ সংরক্ষক খাদ্য উপাদান -ভিটামিন , খনিজ লবণ ও পানি।
১১. মানুষের প্রধান খাদ্য উপাদান- শর্করা।
১২. কার্বন , হাইড্রোজেন এবং অক্সিজেন নিয়ে তৈরি হয়- শর্করা।
১৩. শর্করা জাতীয় খাদ্য আমাদের শরীরে বৃদ্ধি করে- কর্মক্ষমতা।
১৪. আঙুর , আপেল , গাজর , খেজুর ইত্যাদিতে রয়েছে— গ্লুকোজ।
১৫. আখের রস, চিনি, গুড়, মিছরি ইত্যাদিতে থাকে— সুক্রোজ।
১৬. HIV দেহে প্রবেশের পর আক্রমণ করে- শ্বেত কণিকার T লিম্ফোসাইটকে।
১৭. অপাচ্য প্রকৃতির শর্করা- সেলুলোজ।
১৮. শক্তির একক – ক্যালরি।
১৯. পূর্ণবয়স্ক পুরুষ মানুষের খাবার খাওয়া প্রয়োজন- ২৫০০ Kcal.
২০. পূর্ণবয়স্ক নারীর খাবার খাওয়া প্রয়োজন- ২০০০ Kcal.
২১. কার্বন, হাইড্রোজেন, অক্সিজেন ও নাইট্রোজেন নিয়ে গঠিত হয়— আমিষ।
২২. শরীরে আমিষ পরিপাক হওয়ার পর পরিণত হয় অ্যামাইনো এসিডে।
২৩. মানুষের শরীরে অ্যামাইনো এসিড থাকে— ২০ ধরনের।
২৪. অ্যামাইনো এসিড দ্বারা গঠিত খাদ্য উপাদান— আমিষ।
২৫. উৎস অনুযায়ী আমিষ- ২ প্রকার।
২৬. মাছ, মাংস, ডিম, দুধ, ছানা, পনির ইত্যাদি প্রাণিজ আমিষ।
২৭. ডাল , শিমের বিচি , মটরশুঁটি , বাদাম ইত্যাদি— উদ্ভিজ্জ আমিষ।
২৮. অপরিহার্য অ্যামাইনো এসিডের সংখ্যা- ৮ টি।
২৯. কোষের গঠন এবং কার্যাবলি নিয়ন্ত্রিত হয়— প্রোটিনের সাহায্যে।
৩০. প্রাণীদেহের শুষ্ক ওজনের প্রায় ৫০ % হলো— প্রোটিন।
৩১. স্নেহ পদার্থের গঠন উপাদান— ফ্যাটি এসিড ও গ্লিসারল।
৩২. আমাদের খাবারে ফ্যাটি এসিড পাওয়া যায় প্রায় ২০ ধরনের।
৩৩. সম্পৃক্ত ফ্যাটি এসিড – চর্বি।
৩৪. অসম্পৃক্ত ফ্যাটি এসিড – তেল।
৩৫. চর্বিসহ মাংস , মাখন , ঘি , পনির , ডিমের কুসুম— প্রাণিজ স্নেহ।
৩৬. সরিষা , সয়াবিন , তিল , তিসি , ভুট্টা , নারকেল , বাদামসমূহ— উদ্ভিজ্জ স্নেহ।
৩৭. ত্বকের মসৃণতা এবং সজীবতা বজায় রাখে এবং চর্মরোগ প্রতিরোধ করে— স্নেহ পদার্থ।
৩৮. ভবিষ্যতের জন্য খাদ্য ভাণ্ডার হিসেবে কাজ করে— স্নেহ পদার্থ।
৩৯. স্নেহজাতীয় পদার্থে দ্রবণীয় ভিটামিন– A , D , E এবং K.
৪০. শরীরের সঞ্চিত প্রোটিন ক্ষয় হয় এবং দেহের ওজন কমে যায়- স্নেহ পদার্থের অভাবে।
৪১. জীবের স্বাভাবিক বৃদ্ধি এবং শরীর সুস্থ রাখার জন্য অপরিহার্য- ভিটামিন।
৪২. জৈব প্রকৃতির যৌগিক পদার্থ হলো— ভিটামিন।
৪৩. ভিটামিনের দৈনিক চাহিদা পূরণের জন্য খেতে হবে- শাকসবজিসহ স্বাস্থ্যসম্মত খাবার।
৪৪. দেহের স্বাভাবিক রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতা নষ্ট করে দেয়— HIV ভাইরাস।
৪৫. ডিম , গরুর দুধ , কড মাছ ইত্যাদিতে প্রচুর পরিমাণে রয়েছে- ভিটামিন A.
৪৬. দৃষ্টিশক্তি ঠিক রাখে এবং রাতকানা রোগ প্রতিরোধ করে- ভিটামিন A.
৪৭. একমাত্র প্রাণিজ উৎস থেকেই পাওয়া যায়- ভিটামিন D.
৪৮. যকৃৎ , দুধ , ডিম , সবুজ শাক - সবজি ইত্যাদিতে প্রাপ্ত ভিটামিন -রাইবোফ্ল্যাভিন (B2)।
৪৯. ত্বক মসৃণ এবং উজ্জল রাখে- ভিটামিন C.
৫০. দাঁতের মাড়ি দিয়ে রক্ত পড়াকে বলে- স্কার্ভি রোগ।
৫১. খনিজ পদার্থ প্রধানত সাহায্য করে- কোষ গঠনে।
৫২. হিমোগ্লোবিন গঠনে সহায়তা করে- লৌহ।
৫৩. হিমোগ্লোবিনের অভাবে দেখা দেয়- রক্তশূণ্যতা।
৫৪. মানবদেহে ক্যালসিয়াম থাকে মোট ওজনের শতকরা ২ ভাগ।
৫৫. বয়স্ক নারীদের অস্টিওম্যালেসিয়া রোগ হয়- ক্যালসিয়ামের অভাবে।
৫৬. নিউক্লিয় প্রোটিন তৈরিতে প্রধান ভূমিকা রাখে- ফসফরাস।
৫৭. আমাদের দৈহিক ওজনের ৬০-৭৫ % হচ্ছে পানি। ৫৮. দেহে অম্ল ক্ষারের সমতা নষ্ট হলে দেখা দেয়- এসিডোসিস।
৫৯. কোষ্ঠকাঠিন্য , হৃদরোগ , ডায়াবেটিস ইত্যাদি রোগ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে- রাফেজ।
৬০. প্রতিদিন রাফেজ যুক্ত খাবার গ্রহণ করা উচিত— ২০-৩০ গ্রাম।
৬১. মানুষের দেহের উচ্চতার বৃদ্ধি ঘটে— ২০ থেকে ২৪ বছর পর্যন্ত।
৬২. মানুষের দৈনিক সুষম খাদ্য উপাদানে শর্করার পরিমাণ -শতকরা ৬০ ভাগ।
৬৩. সুস্থ এবং স্বাভাবিক বিএমআই হচ্ছে- ১৮.৫ থেকে ২৫।
৬৪. AIDS- এর পূর্ণ নাম— Acquired Immune Deficiency Syndrome.
৬৫. দেহের উচ্চতা এবং ওজনের সামঞ্জস্যতা রক্ষার সূচক হচ্ছে- বিএমআই।
৬৬. একজন পূর্ণবয়সের শারীরিক পরিশ্রম করা মানুষের দৈনিক খাবার গ্রহণ করা উচিত - ২০০০-২৫০০ কিলোক্যালরি।
৬৭. একজন পূর্ণ বয়স্ক মানুষের দৈনিক সুষম খাদ্যের বিভাজনে শর্করা থাকে- ৬০%।
৬৮. একজন পূর্ণ বয়স্ক মানুষের দৈনিক সুষম খাদ্যের বিভাজনে অসম্পৃক্ত স্নেহ থাকে- ২০ %।
৬৯. একজন পূর্ণ বয়স্ক মানুষের দৈনিক সুষম খাদ্যের বিভাজনে সম্পৃক্ত স্নেহ থাকে- ৫ %।
৭০. একজন পূর্ণ বয়স্ক মানুষের দৈনিক সুষম খাদ্যের বিভাজনে মোট ক্যালরির প্রোটিন থাকে —১৫ %।
৭১. খাদ্যের বিষাক্ত উপাদানগুলোকে বলে— টক্সিন।
৭২. বিষাক্ত খাদ্য গ্রহণের ফলে টক্সিনে আক্রান্ত হওয়াকে বলে- ফুড পয়জনিং।
৭৩. খাবারে টক গন্ধ ও ঘোলাটে করে– ইস্ট জাতীয় ছত্রাক।
৭৪. মিউকর, এসপারজিলাস ইত্যাদি— মোলড জাতীয় ছত্রাক।
৭৫. পনির, আচার প্রভৃতি টক জাতীয় খাবার নষ্ট করে— মোলড ছত্রাক।
৭৬. খাদ্য সংরক্ষণের প্রাচীন পদ্ধতি– শুষ্ককরণ।
৭৭. আচার, চাটনি প্রভৃতি সংরক্ষণ করতে ব্যবহার করা হয়— ভিনেগার।
৭৮. ব্যাকটেরিয়া প্রতিরোধ করে— সালফেট লবণ।
৭৯. ফলের রস , ফলের শাঁস ইত্যাদি সংরক্ষণের জন্য উপযোগী— সোডিয়াম বেনজয়েট।
৮০. ফল দ্রুত পাকানোর জন্য ব্যবহার করা হয় – Ripen ও Ethylene.
৮১. তামাক পুড়িয়ে বাষ্প সেবনকে বলে- ধূমপান।
৮২. তামাক জাতীয় পদার্থে থাকে— নিকোটিন।
৮৩. বিষাক্ত গ্যাস ও রাসায়নিক পদার্থ এবং মাদকদ্রব্যের সংমিশ্রণ থাকে -ধূমপানের ধোঁয়ায়।
৮৪. হিমোগ্লোবিনের অক্সিজেন বহনক্ষমতা কমিয়ে দেয়- নিকোটিন।
৮৫. তামাক জাতীয় পদার্থে অবস্থিত আঠালো পদার্থ ও হাইড্রোকার্বন সৃষ্টি করে— ক্যান্সার।
৮৬. ফুসফুসে ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ায়— ধূমপান।
৮৭. মূত্রথলির ক্যান্সার রোগে ভোগে- ধূমপায়ীরা।
৮৮. ধূমপায়ীরা আক্রান্ত হয়— ব্রংকাইটিস রোগে।
৮৯. ফুসফুসের ক্যান্সার দেখা দিলে রোগী মৃত্যুবরণ করে— ৫ বছরের মধ্যে।
৯০. তামাক ও তামাকজাত দ্রব্যের বিজ্ঞাপন প্রচারের ওপর জারি করা হয়েছে- নিষেধাজ্ঞা।
৯১. ড্রাগের সংজ্ঞা প্রদানকারী সংস্থা- WHO.
৯২. ড্রাগকে সাধারণ ভাষায় বলা হয়- মাদক।
৯৩. সবচেয়ে মারাত্মক ড্রাগ হচ্ছে— হেরোইন।
৯৪. মাদকাসক্তির লক্ষণ হলো- হতাশা ও কর্মবিমুখতা।
৯৫. কোনো কিছুতে আগ্রহ না থাকা এবং ঘুম না হওয়া— মাদকাসক্তির - লক্ষণ।
৯৬. আলস্য ও উদ্বিগ্ন ভাব থাকে— মাদকাসক্ত ব্যক্তির।
৯৭. দেহে অধিক পরিমাণে ঘাম নিঃসরণ ঘটে- মাদক সেবনের কারণে।
৯৮.মাদকাসক্তির পরিবেশগত কারণ- বেকারত্ব।
৯৯. মাদকাসক্তির পারিবারিক কারণ- একাকিত্ব ও নিঃসঙ্গতা।
১০০. মাদক সেবন ও বিক্রয় নিষিদ্ধ করা ড্রাগ আসক্তি নিয়ন্ত্রণের সরকারি প্রচেষ্টা।
১০১. সারা বিশ্বে মরণব্যাধি হিসেবে পরিগণিত সংক্রামক রোগ -এইডস।
১০২. সর্বপ্রথম এইডস চিহ্নিত করা হয় – ১৯৮১ সালে।
১০৩. এইডস রোগের প্রধান কারন হচ্ছে— অনিয়ন্ত্রিত যৌন সংযোগ।
১০৪. শারীরিক তরলের মাধ্যমে সংক্রমিত হওয়ার আশংকা থাকে এইডস এর।
১০৫. শরীরচর্চার মধ্য দিয়ে গড়ে ওঠে মানুষের শারীরিক দৃঢ়তা।
১০৬. শরীরের সুপ্ত সম্পদগুলোর বিকাশ ঘটতে সাহায্য করে- ব্যায়াম।
১০৭. মানুষের চলাফেরা, ভাবনা চিন্তা সবকিছুকে নিয়ন্ত্রণ করে স্নায়ুতন্ত্রের কার্যক্ষমতা।
১০৮. নিয়মিত মাংসপেশির ব্যায়ামের মাধ্যমে সতেজ ও সক্রিয় থাকে- স্নায়ুতন্ত্র।
১০৯. পাচন ক্ষমতা, শ্বাস - প্রশ্বাস ও শরীরের তাপ নিয়ন্ত্রণ করে উপযুক্ত ও পরিমিত শরীরচর্চা।
১১০. ব্যায়ামের অভ্যাস করা উচিত— বয়স, দৈহিক গঠন, সাধারণ স্বাস্থ্য প্রভৃতি দিক বিবেচনা করে।
১১১. শ্রেষ্ঠ বিশ্রাম হলো- ঘুম।
১১২. প্রত্যেক মানুষের কমপক্ষে দৈনিক ঘুমের প্রয়োজন— ৬ ঘণ্টা।
১১৩. বালক - বালিকাদের দৈনিক ঘুমের প্রয়োজন— ৮-৯ ঘণ্টা।
১১৪. শিশুদের জন্য দৈনিক ঘুমের প্রয়োজন— ১০-১২ ঘণ্টা।
২. জীবের জীবনীশক্তির যোগান দেয়- পরিপোষক বা নিউট্রিয়েন্টস।
৩. খাদ্যের মাধ্যমে প্রাণীরা গ্রহণ করে -পরিপোষক।
৪. খাদ্যের কাজ প্রধানত- ৩ টি।
৫. দেহের গঠন , বৃদ্ধিসাধন , ক্ষয় - পূরণ ও রক্ষণাবেক্ষণ করে -খাদ্য।
৬. খাদ্যের উপাদান— ছয়টি।
৭. শক্তি উৎপাদক খাদ্য— স্নেহ ও শর্করা।
৮. দেহ গঠনের খাদ্য হলো- আমিষ।
৯. রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে খাদ্যের- সহায়ক উপাদান।
১০. দেহ সংরক্ষক খাদ্য উপাদান -ভিটামিন , খনিজ লবণ ও পানি।
১১. মানুষের প্রধান খাদ্য উপাদান- শর্করা।
১২. কার্বন , হাইড্রোজেন এবং অক্সিজেন নিয়ে তৈরি হয়- শর্করা।
১৩. শর্করা জাতীয় খাদ্য আমাদের শরীরে বৃদ্ধি করে- কর্মক্ষমতা।
১৪. আঙুর , আপেল , গাজর , খেজুর ইত্যাদিতে রয়েছে— গ্লুকোজ।
১৫. আখের রস, চিনি, গুড়, মিছরি ইত্যাদিতে থাকে— সুক্রোজ।
১৬. HIV দেহে প্রবেশের পর আক্রমণ করে- শ্বেত কণিকার T লিম্ফোসাইটকে।
১৭. অপাচ্য প্রকৃতির শর্করা- সেলুলোজ।
১৮. শক্তির একক – ক্যালরি।
১৯. পূর্ণবয়স্ক পুরুষ মানুষের খাবার খাওয়া প্রয়োজন- ২৫০০ Kcal.
২০. পূর্ণবয়স্ক নারীর খাবার খাওয়া প্রয়োজন- ২০০০ Kcal.
২১. কার্বন, হাইড্রোজেন, অক্সিজেন ও নাইট্রোজেন নিয়ে গঠিত হয়— আমিষ।
২২. শরীরে আমিষ পরিপাক হওয়ার পর পরিণত হয় অ্যামাইনো এসিডে।
২৩. মানুষের শরীরে অ্যামাইনো এসিড থাকে— ২০ ধরনের।
২৪. অ্যামাইনো এসিড দ্বারা গঠিত খাদ্য উপাদান— আমিষ।
২৫. উৎস অনুযায়ী আমিষ- ২ প্রকার।
২৬. মাছ, মাংস, ডিম, দুধ, ছানা, পনির ইত্যাদি প্রাণিজ আমিষ।
২৭. ডাল , শিমের বিচি , মটরশুঁটি , বাদাম ইত্যাদি— উদ্ভিজ্জ আমিষ।
২৮. অপরিহার্য অ্যামাইনো এসিডের সংখ্যা- ৮ টি।
২৯. কোষের গঠন এবং কার্যাবলি নিয়ন্ত্রিত হয়— প্রোটিনের সাহায্যে।
৩০. প্রাণীদেহের শুষ্ক ওজনের প্রায় ৫০ % হলো— প্রোটিন।
৩১. স্নেহ পদার্থের গঠন উপাদান— ফ্যাটি এসিড ও গ্লিসারল।
৩২. আমাদের খাবারে ফ্যাটি এসিড পাওয়া যায় প্রায় ২০ ধরনের।
৩৩. সম্পৃক্ত ফ্যাটি এসিড – চর্বি।
৩৪. অসম্পৃক্ত ফ্যাটি এসিড – তেল।
৩৫. চর্বিসহ মাংস , মাখন , ঘি , পনির , ডিমের কুসুম— প্রাণিজ স্নেহ।
৩৬. সরিষা , সয়াবিন , তিল , তিসি , ভুট্টা , নারকেল , বাদামসমূহ— উদ্ভিজ্জ স্নেহ।
৩৭. ত্বকের মসৃণতা এবং সজীবতা বজায় রাখে এবং চর্মরোগ প্রতিরোধ করে— স্নেহ পদার্থ।
৩৮. ভবিষ্যতের জন্য খাদ্য ভাণ্ডার হিসেবে কাজ করে— স্নেহ পদার্থ।
৩৯. স্নেহজাতীয় পদার্থে দ্রবণীয় ভিটামিন– A , D , E এবং K.
৪০. শরীরের সঞ্চিত প্রোটিন ক্ষয় হয় এবং দেহের ওজন কমে যায়- স্নেহ পদার্থের অভাবে।
৪১. জীবের স্বাভাবিক বৃদ্ধি এবং শরীর সুস্থ রাখার জন্য অপরিহার্য- ভিটামিন।
৪২. জৈব প্রকৃতির যৌগিক পদার্থ হলো— ভিটামিন।
৪৩. ভিটামিনের দৈনিক চাহিদা পূরণের জন্য খেতে হবে- শাকসবজিসহ স্বাস্থ্যসম্মত খাবার।
৪৪. দেহের স্বাভাবিক রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতা নষ্ট করে দেয়— HIV ভাইরাস।
৪৫. ডিম , গরুর দুধ , কড মাছ ইত্যাদিতে প্রচুর পরিমাণে রয়েছে- ভিটামিন A.
৪৬. দৃষ্টিশক্তি ঠিক রাখে এবং রাতকানা রোগ প্রতিরোধ করে- ভিটামিন A.
৪৭. একমাত্র প্রাণিজ উৎস থেকেই পাওয়া যায়- ভিটামিন D.
৪৮. যকৃৎ , দুধ , ডিম , সবুজ শাক - সবজি ইত্যাদিতে প্রাপ্ত ভিটামিন -রাইবোফ্ল্যাভিন (B2)।
৪৯. ত্বক মসৃণ এবং উজ্জল রাখে- ভিটামিন C.
৫০. দাঁতের মাড়ি দিয়ে রক্ত পড়াকে বলে- স্কার্ভি রোগ।
৫১. খনিজ পদার্থ প্রধানত সাহায্য করে- কোষ গঠনে।
৫২. হিমোগ্লোবিন গঠনে সহায়তা করে- লৌহ।
৫৩. হিমোগ্লোবিনের অভাবে দেখা দেয়- রক্তশূণ্যতা।
৫৪. মানবদেহে ক্যালসিয়াম থাকে মোট ওজনের শতকরা ২ ভাগ।
৫৫. বয়স্ক নারীদের অস্টিওম্যালেসিয়া রোগ হয়- ক্যালসিয়ামের অভাবে।
৫৬. নিউক্লিয় প্রোটিন তৈরিতে প্রধান ভূমিকা রাখে- ফসফরাস।
৫৭. আমাদের দৈহিক ওজনের ৬০-৭৫ % হচ্ছে পানি। ৫৮. দেহে অম্ল ক্ষারের সমতা নষ্ট হলে দেখা দেয়- এসিডোসিস।
৫৯. কোষ্ঠকাঠিন্য , হৃদরোগ , ডায়াবেটিস ইত্যাদি রোগ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে- রাফেজ।
৬০. প্রতিদিন রাফেজ যুক্ত খাবার গ্রহণ করা উচিত— ২০-৩০ গ্রাম।
৬১. মানুষের দেহের উচ্চতার বৃদ্ধি ঘটে— ২০ থেকে ২৪ বছর পর্যন্ত।
৬২. মানুষের দৈনিক সুষম খাদ্য উপাদানে শর্করার পরিমাণ -শতকরা ৬০ ভাগ।
৬৩. সুস্থ এবং স্বাভাবিক বিএমআই হচ্ছে- ১৮.৫ থেকে ২৫।
৬৪. AIDS- এর পূর্ণ নাম— Acquired Immune Deficiency Syndrome.
৬৫. দেহের উচ্চতা এবং ওজনের সামঞ্জস্যতা রক্ষার সূচক হচ্ছে- বিএমআই।
৬৬. একজন পূর্ণবয়সের শারীরিক পরিশ্রম করা মানুষের দৈনিক খাবার গ্রহণ করা উচিত - ২০০০-২৫০০ কিলোক্যালরি।
৬৭. একজন পূর্ণ বয়স্ক মানুষের দৈনিক সুষম খাদ্যের বিভাজনে শর্করা থাকে- ৬০%।
৬৮. একজন পূর্ণ বয়স্ক মানুষের দৈনিক সুষম খাদ্যের বিভাজনে অসম্পৃক্ত স্নেহ থাকে- ২০ %।
৬৯. একজন পূর্ণ বয়স্ক মানুষের দৈনিক সুষম খাদ্যের বিভাজনে সম্পৃক্ত স্নেহ থাকে- ৫ %।
৭০. একজন পূর্ণ বয়স্ক মানুষের দৈনিক সুষম খাদ্যের বিভাজনে মোট ক্যালরির প্রোটিন থাকে —১৫ %।
৭১. খাদ্যের বিষাক্ত উপাদানগুলোকে বলে— টক্সিন।
৭২. বিষাক্ত খাদ্য গ্রহণের ফলে টক্সিনে আক্রান্ত হওয়াকে বলে- ফুড পয়জনিং।
৭৩. খাবারে টক গন্ধ ও ঘোলাটে করে– ইস্ট জাতীয় ছত্রাক।
৭৪. মিউকর, এসপারজিলাস ইত্যাদি— মোলড জাতীয় ছত্রাক।
৭৫. পনির, আচার প্রভৃতি টক জাতীয় খাবার নষ্ট করে— মোলড ছত্রাক।
৭৬. খাদ্য সংরক্ষণের প্রাচীন পদ্ধতি– শুষ্ককরণ।
৭৭. আচার, চাটনি প্রভৃতি সংরক্ষণ করতে ব্যবহার করা হয়— ভিনেগার।
৭৮. ব্যাকটেরিয়া প্রতিরোধ করে— সালফেট লবণ।
৭৯. ফলের রস , ফলের শাঁস ইত্যাদি সংরক্ষণের জন্য উপযোগী— সোডিয়াম বেনজয়েট।
৮০. ফল দ্রুত পাকানোর জন্য ব্যবহার করা হয় – Ripen ও Ethylene.
৮১. তামাক পুড়িয়ে বাষ্প সেবনকে বলে- ধূমপান।
৮২. তামাক জাতীয় পদার্থে থাকে— নিকোটিন।
৮৩. বিষাক্ত গ্যাস ও রাসায়নিক পদার্থ এবং মাদকদ্রব্যের সংমিশ্রণ থাকে -ধূমপানের ধোঁয়ায়।
৮৪. হিমোগ্লোবিনের অক্সিজেন বহনক্ষমতা কমিয়ে দেয়- নিকোটিন।
৮৫. তামাক জাতীয় পদার্থে অবস্থিত আঠালো পদার্থ ও হাইড্রোকার্বন সৃষ্টি করে— ক্যান্সার।
৮৬. ফুসফুসে ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ায়— ধূমপান।
৮৭. মূত্রথলির ক্যান্সার রোগে ভোগে- ধূমপায়ীরা।
৮৮. ধূমপায়ীরা আক্রান্ত হয়— ব্রংকাইটিস রোগে।
৮৯. ফুসফুসের ক্যান্সার দেখা দিলে রোগী মৃত্যুবরণ করে— ৫ বছরের মধ্যে।
৯০. তামাক ও তামাকজাত দ্রব্যের বিজ্ঞাপন প্রচারের ওপর জারি করা হয়েছে- নিষেধাজ্ঞা।
৯১. ড্রাগের সংজ্ঞা প্রদানকারী সংস্থা- WHO.
৯২. ড্রাগকে সাধারণ ভাষায় বলা হয়- মাদক।
৯৩. সবচেয়ে মারাত্মক ড্রাগ হচ্ছে— হেরোইন।
৯৪. মাদকাসক্তির লক্ষণ হলো- হতাশা ও কর্মবিমুখতা।
৯৫. কোনো কিছুতে আগ্রহ না থাকা এবং ঘুম না হওয়া— মাদকাসক্তির - লক্ষণ।
৯৬. আলস্য ও উদ্বিগ্ন ভাব থাকে— মাদকাসক্ত ব্যক্তির।
৯৭. দেহে অধিক পরিমাণে ঘাম নিঃসরণ ঘটে- মাদক সেবনের কারণে।
৯৮.মাদকাসক্তির পরিবেশগত কারণ- বেকারত্ব।
৯৯. মাদকাসক্তির পারিবারিক কারণ- একাকিত্ব ও নিঃসঙ্গতা।
১০০. মাদক সেবন ও বিক্রয় নিষিদ্ধ করা ড্রাগ আসক্তি নিয়ন্ত্রণের সরকারি প্রচেষ্টা।
১০১. সারা বিশ্বে মরণব্যাধি হিসেবে পরিগণিত সংক্রামক রোগ -এইডস।
১০২. সর্বপ্রথম এইডস চিহ্নিত করা হয় – ১৯৮১ সালে।
১০৩. এইডস রোগের প্রধান কারন হচ্ছে— অনিয়ন্ত্রিত যৌন সংযোগ।
১০৪. শারীরিক তরলের মাধ্যমে সংক্রমিত হওয়ার আশংকা থাকে এইডস এর।
১০৫. শরীরচর্চার মধ্য দিয়ে গড়ে ওঠে মানুষের শারীরিক দৃঢ়তা।
১০৬. শরীরের সুপ্ত সম্পদগুলোর বিকাশ ঘটতে সাহায্য করে- ব্যায়াম।
১০৭. মানুষের চলাফেরা, ভাবনা চিন্তা সবকিছুকে নিয়ন্ত্রণ করে স্নায়ুতন্ত্রের কার্যক্ষমতা।
১০৮. নিয়মিত মাংসপেশির ব্যায়ামের মাধ্যমে সতেজ ও সক্রিয় থাকে- স্নায়ুতন্ত্র।
১০৯. পাচন ক্ষমতা, শ্বাস - প্রশ্বাস ও শরীরের তাপ নিয়ন্ত্রণ করে উপযুক্ত ও পরিমিত শরীরচর্চা।
১১০. ব্যায়ামের অভ্যাস করা উচিত— বয়স, দৈহিক গঠন, সাধারণ স্বাস্থ্য প্রভৃতি দিক বিবেচনা করে।
১১১. শ্রেষ্ঠ বিশ্রাম হলো- ঘুম।
১১২. প্রত্যেক মানুষের কমপক্ষে দৈনিক ঘুমের প্রয়োজন— ৬ ঘণ্টা।
১১৩. বালক - বালিকাদের দৈনিক ঘুমের প্রয়োজন— ৮-৯ ঘণ্টা।
১১৪. শিশুদের জন্য দৈনিক ঘুমের প্রয়োজন— ১০-১২ ঘণ্টা।