অষ্টম শ্রেণি, ডিজিটাল প্রযুক্তি, পঞ্চম অধ্যায় || Class Eight, ICT, Chapter 5

 ১। ই - মেইল ( E - Mail ) কী ? শিক্ষাক্ষেত্রে ইন্টারনেট ব্যবহারের গুরুত্ব বিশ্লেষণ কর।
অথবা, শিক্ষাক্ষেত্রে ইন্টারনেটের ব্যবহার ব্যাখ্যা কর।
 উত্তর : E-Mail :
Electronic Mail- এর সংক্ষিপ্ত রূপকে E-mail বলা হয়। বর্তমানে ইন্টারনেট ব্যবহার করার কারণে শিক্ষা ব্যবস্থা অনেকটাই সহজ এবং উন্নত হয়েছে। শিক্ষাক্ষেত্রে ইন্টারনেট ব্যবহারের গুরুত্বগুলো হলো: 
১. ছাত্র - ছাত্রীরা শিক্ষকের লেকচার, নোটগুলো তাদের ওয়েবসাইটে সহজেই দেখতে পারবে। এছাড়া ওয়েবসাইটে বিভিন্ন পাঠ্যবইও তারা পাবে।
২. বাড়ির কাজ ইন্টারনেটের মাধ্যমে জমা দিতে পারবে। 
৩. পরীক্ষার পর ভর্তির জন্য ইন্টারনেট ব্যবহার করা হয় ইন্টারনেটে পরীক্ষার ফলাফলও দেখা যায়।
৪. বিভিন্ন স্কুল - কলেজের তথ্য ইন্টারনেটে পাওয়া যায়। দেশের অসংখ্য স্কুলকে পরিচালনা করার জন্যও ইন্টারনেটকে ব্যবহার করা হয়।
৫. শিক্ষার্থী কোনো বিষয় বুঝতে না পারলে ইন্টারনেট থেকে সাহায্য নিতে পারে। কোনো কারণে তথ্য না পেলে ইন্টারনেটে কাউকে জিজ্ঞেসও করতে পারে। 
৬. বিজ্ঞানের অনেক এক্সিপেরিমেন্ট সম্পর্কে বাস্তব ধারণা পাওয়া যায়। 
৭. বর্তমানে অনলাইন ক্লাসরুম ব্যবস্থার মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা ইন্টারনেট প্রযুক্তির মাধ্যমে ক্লাসে পাঠদানের সময় সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যমে পাঠদান প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করতে পারে।

২। শিক্ষাজীবনে ইন্টারনেটের প্রভাব বর্ণনা কর।
উত্তর: আমাদের জীবনের সবক্ষেত্রেই যেহেতু ইন্টারনেটের প্রভাব রয়েছে তাই শিক্ষাক্ষেত্রেও ইন্টারনেটের একটি বড় প্রভাব রয়েছে শিক্ষার্থীরা ইন্টারনেট ব্যবহার করে সকল পাঠ্যবই এনসিটিবির ওয়েবসাইট থেকে সহজে ডাউনলোড করতে পারে। বিভিন্ন স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্য ইন্টারনেটের মাধ্যমে জানা যায় এবং ইন্টারনেট ব্যবহার করে একজন শিক্ষার্থী সহজেই ভর্তির আবেদন করতে পারে। এছাড়া শিক্ষার্থীরা কোনো বিষয়ে বুঝতে না পারলে ইন্টারনেটের সাহায্য নিতে পারবে । বর্তমানে অনলাইন ক্লাসরুদ্ধ ব্যবস্থার মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা ইন্টারনেট প্রযুক্তির মাধ্যমে ক্লাসে পাঠদানের সময় সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যমে পাঠদান প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করতে পারে। এসব কিছুই ইন্টারনেট ব্যবহার করে করা সম্ভব। তাই শিক্ষাক্ষেত্রে ইন্টারনেটের প্রভাব অনেক বেশি।

৩। ই-মেইল পাঠানোর প্রক্রিয়াটি বর্ণনা কর।
উত্তর: একটি ই-মেইল পাঠানোর জন্য নিচের প্রক্রিয়াগুলো অনুসরণ করতে হয়। 
১. ইন্টারনেট ব্রাউজার চালু করে যে ওয়েবসাইটে ই-মেইল ঠিকানায় রয়েছে সেটিতে প্রবেশ করতে হবে।
২ . মাউস Click করে মেইল ঠিকানায় যেতে হবে।
৩. নিজের মেইল ঠিকানা টাইপ করে এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে ব্যক্তির নিজ ই-মেইল ঠিকানায় প্রবেশ করতে হবে।
8 . “Compose” লেখা জায়গায় মাউস Click করে একটু অপেক্ষা করলে একটি সাদা পাতা দেখা যাবে যেখানে চিঠিটি কী - বোর্ড ব্যবহারে টাইপ করে লিখতে হবে।
৫. লেখা শেষে উপরের দিকের ই-মেইল ঠিকানা লেখার জায়গায় প্রাপকের ঠিকানাটি লিখতে হবে।
৬. এবার Send লেখায় মাউস Click করলেই ই - মেইলটি প্রাপকের e-mail ঠিকানায় পৌঁছে যাবে।

৪। দৈনন্দিন জীবনের দুটি সমস্যা সমাধানে ইন্টারনেটের ভূমিকা লিখ।
উত্তর: দৈনন্দিন জীবনে দুটি সমস্যা সমাধানে ইন্টারনেটের ভূমিকা নিচে দেওয়া হলো-
১. বর্তমানে ইন্টারনেটের মাধ্যমে বিভিন্ন ডাক্তারের সকল তথ্য পাওয়া যায়। তাই যে কেউ যে কোনো সময় ইন্টারনেট ব্যবহার করে ডাক্তারের খোঁজ নিতে পারে। এমনকি হাসপাতালের অ্যাম্বুলেন্স সার্ভিসের সকল তথ্য ইন্টারনেট থেকে নেওয়া যায় । ফলে জরুরি মুহূর্তে অ্যাম্বুলেন্স ডাকা সহজ হয়। 
২. সকল পাঠ্যবই এর সফটকপি এনসিটিবির ওয়েবসাইটে রাখা আছে। যে কোনো কারণে বই হারিয়ে গেলে যেকোনো মহতে ইন্টারনেট ব্যবহার করে এনসিটিবির ওয়েবসাইট থেকে বইটি ডাউনলোড করে ব্যবহার করা যায়। এছাড়াও ইন্টারনেটের মাধ্যমে পরীক্ষার ফলাফল বের করা যায় এবং ভর্তি পরীক্ষার ফরম পূরণ করা যায়।

৫। দৈনন্দিন সমস্যা সমাধানে ইন্টারনেটের ভূমিকা ব্যাখ্যা কর।অথবা, দৈনন্দিন জীবনে সমস্যা সমাধানে ইন্টারনেটের গুরুত্ব বর্ণনা কর।
উত্তর: দৈনন্দিন জীবনের নানা সমস্যা সমাধানের প্রথম হাতিয়ার হচ্ছে তথ্য। ইন্টারনেট থেকে তথ্য সংগ্রহ করে এবং সেটি ব্যবহার করে অনেক সমস্যার সমাধান করা যায়। এজন্য ইন্টারনেটে তথ্য খুঁজতে নিজেদের দক্ষতা বাড়িয়ে তুলতে হয়। বিশ্বের জনপ্রিয় তথ্য খোঁজার সাইট বা সার্চ ইঞ্জিনের অন্যতম হলো গুগল (www.google.com)। এতে বাংলা বা ইংরেজি ভাষাতে তথ্য খুঁজে বাংলাদেশের সার্চ ইঞ্জিন পিপীলিকা (www.pipilika.com)- এর মাধ্যমে বাংলাতে তথ্য খোঁজা যায়। শিক্ষার্থীদের নানান সমস্যা সমাধানের জন্য ইন্টারনেটে অসংখ্য ওয়েবসাইট রয়েছে। 

তাছাড়া রয়েছে একটি বিশেষ ওয়েবসাইট ওলকায়আলফা (www.wolframalpha.com)। দৈনন্দিন সমস্যা সমাধানে সহায়তা করার জন্য ইন্টারনেট ভিত্তিক অনেক সহায়তা কেন্দ্র গড়ে উঠেছে। বাংলাদেশে মোবাইল ফোন কোম্পানিগুলোর ইন্টারনেট সাপটে গ্রাহকগণ মোবাইল ফোন সংক্রান্ত সমস্যাবলির সমাধান খুঁজে পায়। আবার অনেক ই - মেইলভিত্তিক সেবা কেন্দ্ৰ বিশ্বজুড়ে পরিচালিত হয়। এ সকল সেবাকেন্দ্র থেকে ই - মেইলের মাধ্যমে সেবা গ্রহণ করা যায় এবং সংশ্লিষ্ট সমস্যার সমাধান করা যায়। অনেক ইন্টারনেট গেম এমনভাবে তৈরি করা হয় যে, সেগুলোতে জিততে হলে ব্যবহারকারীকে অনেক ছোট ছোট সমস্যার সমাধান করতে হয়। এ সকল গেম খেলার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের সমস্যা সমাধানের দক্ষতা তৈরি হয়। সামাজিক যোগাযোগের বিভিন্ন মাধ্যম যেমন বুর্গ বা ফেসবুকের মাধ্যমে সমমনা সম্প্রদায়ের সঙ্গে যুক্ত থাকা যায়। এর ফলে অনেক স্থানীয় সমস্যার সমাধান হয়ে থাকে।

৬। দৈনন্দিন জীবনের সমস্যা সমাধানে ইন্টারনেটের পাঁচটি ব্যবহার লেখ।
উত্তর: দৈনন্দিন জীবনের সমস্যা সমাধানে ইন্টারনেটের পাঁচটি ব্যবহার নিচে দেওয়া হলো:
১. পড়াশোনা সংক্রান্ত বিভিন্ন সমস্যায় ইন্টারনেটে বিভিন্ন সার্চ ইঞ্জিন যেমন- পিপীলিকা, গুগল ইত্যাদি ব্যবহার করে সহজেই সমাধান করা যায়।
২. তাৎক্ষণিকভাবে কোনো প্রশ্নের সমাধান চেয়ে বন্ধুর সাথে ইন্টারনেটের মাধ্যমে চ্যাটিং করা যায়।৩ . ফেসবুক ব্যবহার করে সামাজিক , পারিবারিক ও লেখাপড়া সংক্রান্ত তথ্য আদান - প্রদান ও সমস্যা সমাধান করা যায়।
৪. দৈনন্দিন চলাফেরায় পথ ভুলে গেলে জিপিএস এর মাধ্যমে পথ চেনা যায়।
৫. বর্তমানে ইন্টারনেট ব্যবহার করে অনলাইনে খবরের কাগজ পড়া যায়।

৭। ই-মেইল কি? ই-মেইলের ঠিকানা খোলার ধাপসমূহ ধারাবাহিকভাবে লেখ।
অথবা, একটি নতুন ই-মেইল ঠিকানা খোলার পদ্ধতি লিখ।
উত্তর: ই-মেইল: ই-মেইল হচ্ছে ইলেকট্রনিক মেইদের সংক্ষিপ্ত রূপ। একটি নতুন ই-মেইল ঠিকানা খোলার ধাপসমূহ নিচে উল্লেখ করা হলো:
১. প্রথমেই পছন্দের ই-মেইল সেবাদাতার ই-মেইল ঠিকানা খুলতে হবে। যেমন: ইয়াহু-মেইল, জি-মেইল ও হট-মেইল ইত্যাদি সার্ভিস।
২. ইন্টারনেট সংযুক্ত কম্পিউটারের ব্রাউজারটি চালু করে পছন্দের সেবাদাতা সাইটটিতে। যেমন: (http://www.yahoo.com) প্রবেশ করতে হবে।
৩. ই-মেইল ঠিকানা খোলার জন্য সাইন আপ Signup অপশন - এ ক্লিক করতে হবে।
৪. Signup ক্লিকের পর একটি ফরম আসবে।
৫. ফরমটিতে ব্যক্তিগত তথ্যসহ আইডি (ID) এবং পাসওয়ার্ড (Password) গোপনীয়ভাবে পূরণ করতে হবে।
৬. সবশেষে Create Account- এ ক্লিক করলে একটি নতুন ই মেইল ঠিকানা তৈরি হবে।
৭. পরিশেষে user id ও password নিজ উদ্যোগে সংরক্ষরণ করতে হবে।

৮। ব্যান্ডউইডথ কী? বর্তমান ডিজিটাল সময়ে ব্যান্ডউইডথ ব্যবহারের গুরুত্ব বর্ণনা কর।
উত্তর: ব্যান্ডউইডথ: প্রতি সেকেন্ডে যে পরিমাণ বিট ট্রান্সমিট করা হয় তাকে ব্যান্ডউইডথ বলে। আগে আমরা শুধু টেলিফোনে কথা বলতাম, ইন্টারনেটের ব্যান্ডউইডথ বেড়ে যাওয়ায় আজকাল শুধু কথায় আমাদের সন্তুষ্ট থাকতে হয় না। যার সাথে কথা বলছি তাকে দেখতেও পাই। একসময় কেউ যখন বিদেশ যেত, হাতে লেখা চিঠি ছিল যোগাযোগের একমাত্র উপায়। এখন ব্যান্ডউইডথ ব্যবহারের ফলে সামনা সামনি দেখে কথা বলা খুব প্রচলিত বিষয়। এছাড়া ব্যান্ডউইডথ ব্যবহারের ফলে আউটসোর্সিং কাজ করা সম্ভব হয়েছে এবং ওয়েবসাইট ভিজিট করা দ্রুতগতি ও সহজ হয়েছে। এসকল কারণে বর্তমান ডিজিটাল সময়ে ব্যান্ডউইডথ ব্যবহারের গুরুত্ব অনেক বেশি।

৯। ইন্টারনেট আমাদের জীবনে কোন কোন স্তরে প্রভাব ফেলেছে? ব্যাখ্যা কর।
উত্তর: ইন্টারনেট আমাদের জীবনের যে সকল স্তরে প্রভাব ফেলছে তা নিচে ব্যাখ্যা করা হলো:
১. দৈনন্দিন জীবনের একটি অতি পরিচিত কাজ খবরের কাগজ পড়া বর্তমানে ইন্টারনেট ব্যবহারে অনলাইনে খবরের কাগজ পড়া যাচ্ছে।
২. বিনোদনের ক্ষেত্রেও ইন্টারনেটের ব্যবহার আছে। রেডিও, টেলিভিশন এখন ইন্টারনেট নির্ভর হয়ে গেছে। এখন ইচ্ছে করলে ইন্টারনেটে রেডিও, টেলিভিশন শোনা এবং দেখা যায়।
৩. কোনো প্রতিষ্ঠান কিংবা কোনো স্থানের অবস্থান জানতে ইন্টারনেটভিত্তিক জিপিএস সিস্টেম ব্যবহার করা হচ্ছে । গাড়িতে লাগানো GPS (Global Positioning System) ব্যবহারে ড্রাইভার গাড়ি চালাচ্ছে।
৪. দৈনন্দিন যোগাযোগ ব্যবস্থায় ইন্টারনেট ভূমিকা রাখে। যেমন ই-মেইল, স্কাইপি, ফেইসবুক, টুইটার, চ্যাটিং, ভিডিও কনফারেন্সিং প্রভৃতি মাধ্যম ব্যবহৃত হচ্ছে।
৫. ইন্টারনেট ব্যবহারে বিভিন্ন বই ডাউনলোড করে ই - বুক পদ্ধতিতে সত্যিকার বইয়ের মতো পড়া যায়।

১০। ই - মেইল খুলতে আইডি এবং পাসওয়ার্ড লেখার ক্ষেত্রে কী কী নিয়ম অনুসরণ করতে হয়?উত্তর: ই - মেইল খুলতে আইডি এবং পাসওয়ার্ড লেখার ক্ষেত্রে যেসঞ্চল নিয়ম অনুসরণ করতে হয় তা নিম্নরূপ আইডি লেখার নিয়ম:
(i) আইডি লেখা বৰ্গ দিয়ে শুরু করতে হবে এবং আইডি'র দৈর্ঘ্য ৪-৩২ Character এর মধ্যে হওয়া বাঞ্ছনীয়। আইডি - তে বর্ণ, সংখ্যা , আন্ডারস্কোর ( _ ) এবং ডট ( . ) ব্যবহার করতে পারবে।
(ii) আইডিটি সহজ - সরল ও বোধগম্য রাখার চেষ্টা করতে হবে।
পাসওয়ার্ড লেখার নিয়ম: ৬-৩২টি বর্ণ, সংখ্যা ও বিশেষ চিহ্নের মধ্যে পাসওয়ার্ডের দৈর্ঘ্য সীমাবদ্ধ রাখতে হবে। পাসওয়ার্ডের ক্ষেত্রে ইংরেজি Small Latter ও Capital Letter আলাদা বর্ণ হিসেবে বিবেচিত হবে। কোনো জায়গার নাম , ব্যক্তির নাম বা ইয়াহু আইডি পাসওয়ার্ড হিসাবে না রাখাই ভালো।

১১। ফাইল এটাচমেন্টের মাধ্যমে ই-মেইল পাঠানোর প্রক্রিয়া বর্ণনা কর।
উত্তর: ফাইল এটাচমেন্টের মাধ্যমে ই-মেইল পাঠানোর জন্য নিচের প্রক্রিয়া অনুসরণ করতে হয়।
১ . ইন্টারনেট ব্রাউজার চালু করে যে ওয়েব সাইটে ই-মেইল ঠিকানা রয়েছে সেটিতে প্রবেশ করতে হবে।
২ . মাউস ক্লিক করে মেইল ঠিকানায় যেতে হবে।
৩. নিজের মেইল ঠিকানা টাইপ করে এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে ব্যক্তির নিজ ই-মেইল ঠিকানায় প্রবেশ করতে হবে।
৪. "Compose" লেখা জায়গায় মাউস Click করে একটু অপেক্ষা করলে একটি সাদা পাতা দেখা যাবে যেখানে চিঠিটি কী - বোর্ড ব্যবহারে টাইপ করে লিখতে হবে।
৫. ফাইল এটাচমেন্ট পাঠানোর জন্য Send বাটন এর পাশে এটাচমেন্ট আইকনটিতে ক্লিক করে ফাইলটি যে Location- এ আছে তা নির্বাচন করতে হবে। এরপর Open Button এ ক্লিক করলে ফাইলটি ইমেইলের মাঝে Attach হয়ে যাবে।
৬. ফাইলটি এটাচ হওয়ার পর Send লেখায় মাউস ক্লিক করলেই এটাচমেন্ট ফাইলসহ ই - মেইলটি প্রাপকের E - mail ঠিকানায় পৌঁছে যাবে।

১২। একজন শিক্ষার্থী হিসেবে ইন্টারনেট থেকে তুমি কী কী সুবিধা ভোগ কর বর্ণনা কর।
উত্তর: একজন শিক্ষার্থী হিসেবে আমি ইন্টারনেট থেকে বিভিন্নভাবে সুযোগ-সুবিধা পেতে পারি। যেমন-
১. হঠাৎ যদি আমি কোনো টেক্সট বই হারিয়ে ফেলি, তাহলে ইন্টারনেট ব্যবহার করে এনসিটিবিতে গিয়ে কাঙ্ক্ষিত বইটি ডাউনলোড করে নিতে পারব।
২. জেএসসি পরীক্ষার ফলাফল সরাসরি ইন্টারনেট থে জেনে নিতে পারব।
৩. পাঠ্য বিষয়ের কোনো কিছু বুঝতে না পারলে ইন্টারনেট ব্যবহার করে বিভিন্ন রেফারেন্স বইয়ের সাহায্য নিয়ে সেটি জানতে পারব।
৪. ইন্টারনেট ব্যবহার করে পৃথিবীর বিভিন্ন লাইব্রেরি থেকে বই পড়তে পারব।
৫ . সম্প্রতি আমাদের দেশে পিপীলিকা নামে বাংলা সার্চ ইঞ্জিন তৈরি হয়েছে । এখানে বাংলাতে বিভিন্ন বিষয় খুঁজে পাওয়া যায়। দিনে দিনে এটি আরও সমৃদ্ধ হচ্ছে । এ সার্চ ইঞ্জিন ব্যবহার করে আমি বাংলায় শিক্ষা বিষয়ক বিভিন্ন তথ্য জানতে পারব।

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url