নিম গাছটার শেষ দশা কী হয়? || Nim gachaṭar seṣ dasa ki hay?

উত্তর: ‘ভিখারিণী’।

উত্তর: ‘একরাত্রি’ গল্পের নায়কের মাটসীনি গারিবালডি হওয়ার ইচ্ছা ছিল।

উত্তর: ‘একরাত্রি’ গল্পে মঙ্গল বারে ঝড় হয়েছিল।

উত্তর: নিবারণ শৈলবাল্যকে ‘সই’! বলে সম্বোধন করতো।

উত্তর: ‘শাস্তি’ গল্পে চন্দরার উচ্চারিত শেষ শব্দটি “মরণ!”।

উত্তর: চন্দরা জজের কাছে তাকে ফাঁসি দেওয়ার জন্য আবেদন জানায়।

উত্তর: ‘সমাপ্তি’ গল্পে মৃন্ময়ীকে বর্গি বলা হয়েছে।

উত্তর: শশীর আসল নাম চারুশশী।

উত্তর: তারাপদের সাথে বিয়ে দেয়।

উত্তর: পাগলা মেহের আলি চিৎকার করতো।

উত্তর: স্ত্রীর পত্র গল্পটি পত্রাকারে রচিত।

উত্তর: “মেয়ে মানুষের পক্ষে এ এক বালাই” এখানে মেয়ে মানুষের বুদ্ধির কথা বলা হয়েছে।

উত্তর: মৃণাল বিন্দুর বিয়েতে নিজের গহনা দিয়ে বিন্দুকে সাজিয়েছিল।

উত্তর: মৃণালের শ্বশুরবাড়ি কলকাতার সাতাশ নম্বর মাখন বড়ালের গলি।

উত্তর: একটি কাটারি এবং একটি পিতলের থালা।

উত্তর: ‘রসকলি’ গল্পটি ১৯২৮ সালে প্রকাশিত হয়।

উত্তর: রসকলি চিহ্নের তাৎপর্য সম্পর্কসূত্র

উত্তর: তারিণী মাঝির ডোঙা তালগাছ দিয়ে তৈরি।

উত্তর: গনুটিয়ার ঘাটে তারিণী মাঝি খেয়া বায়।

উত্তর: তারিণী মাঝির নৌকায় সহকারী কালাচাঁদ।

উত্তর: “আর লয় গো ঠাকুরুণরা, আর লয়।”-উক্তিটি তারিণী মাঝির।

উত্তর: প্রেতোদ্দিষ্ট দান গ্রহণকারী পতিত ব্রাহ্মণ।

উত্তর: ছাতি ফাটার মাঠ।

উত্তর: ‘মানুষের মন’ গল্পে নরেশ বৈজ্ঞানিক।

উত্তর: জ্বর থেকে শ্বাসপ্রশ্বাস বেড়ে যাওয়ায় মারা যায়।

উত্তর: বাড়ির পিছনে আবর্জনার স্তূপের মধ্যে নিমগাছটা দাঁড়িয়ে থাকে।

উত্তর: ‘গণেশ জননী’ গল্পে গল্পকারের পেশা পশু চিকিৎসক।

উত্তর: ভেটেরেনারি সার্জন অর্থাৎ পশুচিকিৎসক।

উত্তর: গণেশ হলো গৃহস্তের পালিত হাতির বাচ্চটি।

উত্তর: অর্জন মণ্ডলের পূর্বস্থানীয় হবার মতো লোক কেউ ছিল না তাই তিনি নিজেই নিজের পুরু ছিলেন।

উত্তর: ‘আত্মজা ও একটি করবী গাছ’ গল্পে ১৯৪৭ সালের দেশবিভাগের সময়ের উল্লেখ আছে।

উত্তর: হাসান আজিজুল হকের দ্বিতীয় গল্পগ্রন্থ ‘আত্মজা ও একটি করবী পাছ’ গ্রন্থের অন্তর্গত।

উত্তর: মুসলমান কিশোরটি অনাহারে মরেছে।

উত্তর: সম্মেলনে গিয়ে আরেফের পাশের মানুষের গা থেকে যে মরা মানুষের গন্ধ পায়।

উত্তর: সমকালীন সমাজে সুদখোর, বিকৃত যৌনাচার তথা কলুষিত সমাজ ব্যবস্থার প্রতীক।

উত্তর: ‘বিধবাদের কথা’ গল্পের পটভূমি নিঝুমপুর গ্রামের।