এইচ.এস.সি.বাংলা ১ম পত্র (পদ্যাংশ + সহপাঠ) সাজেশন ১০০% কমন || HSC Bangla 1st Paper (Podangsho) Suggestion 100% Common

সোনার তরী: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর 
জ্ঞানমূলক প্রশ্ন:
১. ‘সোনার তরী’ কবিতায় কয়খানি ছোট খেতের কথা বলা হয়েছে?
২. ‘তরুছায়ামসী-মাখা/গ্রামখানি মেঘে ঢাকা’ কখন?
৩. ‘খরপরশা’ অর্থ কী?
৪. ‘সোনার তরী’ কবিতায় বাংলা কোন মাসের উল্লেখ রয়েছে?
৫. ‘সোনার তরী’ কবিতায় উল্লিখিত ‘থরে বিথরে” শব্দের অর্থ কী?
৬. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কোন কাব্যের জন্য নোবেল পুরস্কারে ভূষিত হন?
৭. ‘সোনার তরী’ কবিতাটি কোন ছন্দে রচিত?
৮. “সোনার তরী” কবিতায় কোন ঋতুর কথা বলা হয়েছে?
৯.  সোনার তরী’ কবিতাটি কোন কাব্যের অন্তর্গত?

অনুধাবনমূলক প্রশ্ন: 
১. ‘বাঁকা জল’ বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
২. কবিতাটিতে মেঘে ঢাকা গ্রামের চিত্রকল্পের ভেতর দিয়ে প্রকৃতির কোন রূপটি প্রকাশিত হয়েছে? ব্যাখ্যা করো।
৩. কবিতায় ‘একখানি ছোটো খেত’ বলতে কী বোঝানো হয়েছে? ব্যাখ্যা করো।
৪. মাঝি চলে যাওয়ার সময় কোনো দিকে তাকায়নি কেন? ব্যাখ্যা করো।
৫. “যাহা লয়ে ছিনু ভুলে” বলতে কী বোঝানো হয়েছে? ব্যাখ্যা করো।
৬. ‘একখানি ছোটো খেত, আমি একেলা’ – ব্যাখ্যা করো।
৭. সোনার তরীতে কৃষকের ঠাঁই হলো না কেন?
৮. তরীটিকে কেন ‘সোনার তরী’ বলা হয়েছে?
৯. দেখে যেন মনে হয় চিনি উহারে বুঝিয়ে লেখো।
১০. কবিতাটিতে ‘পরপার’ বলতে মূলত কী বোঝানো হয়েছে? ব্যাখ্যা করো।
১১. ‘‘রাশি রাশি ভারা ভারা, ধান কাটা হল সারা”- ব্যাখ্যা কর।
১২. ‘সোনার তরী’ কবিতায় ‘আমি একেলা’ বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
১৩. “যাহা ছিল নিয়ে গেল সোনার তরী” – কথাটির মাধ্যমে কবি কী বোঝাতে চেয়েছেন?
১৪. ‘শূন্য নদীর তীরে রহিনু পড়ি’- কে, কেন পড়ে রইল?

এইচ.এস.সি.বাংলা ১ম পত্র (পদ্যাংশ + সহপাঠ) সাজেশন ১০০% কমন

সৃজনশীল প্রশ্ন: 
১. মাদার তেরেসা অকৃত্রিম মাতৃস্নেহের আধার ছিলেন । আলবেনিয়ান বংশোৎভূত হয়েও তিনি তার কাজের জন্য সারা পৃথিবীতে স্মরণীয় হয়ে আছেন। ১৯৫০ সালে তিনি কলকাতায় মিশনারিজ অব চ্যারিটি নামে একটি সেবা প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করেন। পরবর্তীকালে এই চ্যারিটি হোম সমথ পৃথিবীর দরিদ্র, অসুস্থ, অনাথ ও মৃত্যুপথযাত্রী মানুষের জন্য কাজ করে । এই কাজের জন্য ১৯৭৯ সালে তাকে নোবেল শান্তি পুরস্কার প্রদান করা হয়। সেই পুরস্কারের সমস্ত অর্থ তিনি সেবার কাজে ব্যয় করেন। ১৯৯৭ সালে তিনি মৃত্যুবরণ করেন । কিন্তু পৃথিবীর মানুষ আজও তীর নাম শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করে।
ক. বাংলা কত তারিখে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর জন্ম গ্রহণ করেন?
খ. “বাঁকা জল’ বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
গ. “সোনার তরী” কবিতার কোন বিষয়টি মাদার তেরেসার জীবনের সঙ্গে সংগতিপূর্ণ? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. “মাদার তেরেসার জীবন পরিণতিই “সোনার তরী” কবিতার মূল উপজীব্য’_ মন্তব্যটি বিশ্লেষণ কর।

২. শামীম চৌধুরী একজন সাংবাদিক। সরকারের দুর্নীতিমূলক সংবাদ প্রকাশ করে বেশ সুনাম অর্জন করেন তিনি। সরকারের শত রক্তচক্ষুকে উপেক্ষা করে সংবাদ প্রকাশ করে জনগনের মাঝে ব্যাপক আলোচিত হন। যে পত্রিকায় কাজ করেন সে পত্রিকাও তাকে নিয়ে গর্ব করে। কিছুদিন যাবৎ একেবারে অক্ষম হয়ে অসুস্থ অবস্থায় বিছানায় পড়ে আছেন। প্রথম দিকে পত্রিকা অফিসের কয়েকজন সহকর্মী খোঁজখবর নিলেও এখন প্রায় অসহায় অবস্থায় আছেন। লোকমুখে ও টেলিভিশনে এখনও মাঝে মাঝে তার লেখার প্রশংসা শোনেন। কিন্তু তার পাশে এসে দাঁড়ায় না কেউ।
ক. ‘সোনার তরী’ কবিতাটি কোন ছন্দে রচিত?
খ. ‘যাহা ছিল নিয়ে গেল  সোনার তরী’- চরণটি দ্বারা কী বোঝানো হয়েছে?
গ. উদ্দীপক ও ‘সোনার তরী’ কবিতার মধ্যে কোন দিক থেকে মিল লক্ষ করা যায়?
ঘ. ‘মানুষ নয়, তার কর্মই টিকে থাকে পৃথিবীর মাঝে’- উক্তিটি কি যথার্থ? এ ব্যাপারে উদ্দীপক ও ‘সোনার তরী’ কবিতার সাহায্যে মূল্যায়ন কর।

৩. মানুষ মরণশীল এ সত্য ‘চিরন্তন’ কিন্তু মানুষের কর্ম অমর। কর্ম দিয়ে কালে কালে মানুষ জগতের মধ্যে চিরন্তন হয়ে আছে। শিল্প সাহিত্যের ক্ষেত্রে অসংখ্য শিল্পী-সাহিত্যিক, বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে অসংখ্য বিজ্ঞানী, চিন্তার ক্ষেত্রে অসংখ্য চিন্তক-দার্শনিক তাদের জ্ঞান-বুদ্ধি-শক্তি-শ্রম সর্বোপরি মহৎ কর্ম দিয়ে পৃথিবীকে সুন্দর করে গেছেন। শারীরিকভাবে তাদের দেহাবসান হলেও কর্ম টিকে আছে। প্রতিনিয়ত তাদের কর্মের দানে সমৃদ্ধ হচ্ছে পৃথিবীর মানুষ। কালের গহ্বরে কেবল কর্মী হারায়, কর্ম হারায় না।
ক. থরে বিথরে অর্থ কী?
খ. রূপক কবিতা হিসেবে ‘সোনার তরী’ কতটা সার্থক? ব্যাখ্যা কর।
গ. ‘সোনার তরী’ কবিতার মূলভাবের কোন অংশের সাথে উদ্দীপকের বিষয়টি সাদৃশ্যপূর্ণ? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপক এবং ‘সোনার তরী’ কবিতার মূলভাব একই ধারায় উৎসারিত।- যথার্থতা মূল্যায়ন কর।


৪. পলি ও মিলি কলেজে পড়ে। ‘সোনার তরী’ কবিতাটি তাদের ক্লাসে পাঠ্য। কবিতাটি তারা পড়েছে, কিন্তু বুঝতে পারে নি। তারা তাদের বৃদ্ধ নানা ভইয়ের কাছে কবিতার মূল বিষয়বস্তু জানতে চাইল। নানা ভাই কবিতাটি শুনে বলল, মানুষের জীবন ক্ষণস্থায়ী কিন্তু কর্ম চিরস্থায়ী। জীবনের ধ্বংস আছে, কর্মের নেই। দেহগত ধ্বংসের পরও কেউ কর্ম দিয়ে বহুকাল বেঁচে থাকতে পারে। মহাকালের খেলাঘরে খেলনার মূল্য নেই, খেলার মূল্য অসীম। তাই মহাকালের প্রতীক তরণীতে কেবল সোনার ফসলরূপ মহৎ সৃষ্টিকর্মের ঠাঁই হয়, কর্মী কৃষকের স্থান হয় না। সমস্ত কর্ম রেখে ব্যক্তিকে হতে হয় নিষ্ঠুর কালগ্রাসের শিকার।
ক. ক্ষুরধারা অর্থ কী?
খ. ‘এখন আমারে লহো করুণা করে’- কবি কেন এ কথা বলেছেন?
গ. উদ্দীপকে বর্ণিত বিষয়টির সাথে ‘সোনার তরী’ কবিতার মূলভাবের সাদৃশ্য নিরূপণ কর।
ঘ. ‘মহাকালের খেলাঘরে খেলনার মূল্য নেই, খেলার মূল্য অসীম।’ উদ্দীপকের এ উক্তিটি ‘সোনার তরী’ কবিতার মূলভাবের সাথে কতটা সংগতিপূর্ণ? বিশ্লেষণ কর।


৫.
মহাকাল ধরে যাহা জরাজীর্ণ, দীর্ণ, পুরাতন
কাল-জয়ী সেই সত্য, যাহা নিত্য ক্ষয়হীন দীপ্ত চিরন্তন।
কীর্তি, যার সুমহান, সত্য-পূত যার মহাপ্রাণ
মৃত্যু যারে শ্রদ্ধাভরে এনে দেয় প্রচুর সম্মান।
ক. ‘সোনার তরী’ কবিতায় মাঝি কিসের প্রতীক?
খ. ‘সোনার তরী’ কবিতায় ক্রষকের প্রত্যাশা কতটুকু পূরণ হয়েছিল? বুঝিয়ে দাও।
গ. ‘সোনার তরী’ কবিতার মূলভাব উদ্দীপকে কীভাবে প্রতিফলিত হয়েছে?
ঘ. ‘সোনার তরী’ কবিতার চরিত্রের অন্তরালে কবি যে গভীর জীবনাদর্শন ব্যক্ত করেছেন, উদ্দীপকেও তার অনেকাংশ প্রস্ফটিত।- মন্তব্যটি বিশ্লেষণ কর।


বিদ্রোহী: কাজী নজরুল ইসলাম
 জ্ঞানমূলক প্রশ্ন:
১. কবি নিজেকে কার শিষ্য বলে ঘোষণা করেছেন?
২. কবি নিজেকে কাদের মরম বেদনা বলেছেন?
৩. ‘বিদ্রোহী’ কবিতাটি কোন কাব্যগ্রন্থ থেকে সংকলিত হয়েছে?
৪. অর্ফিয়াসের পিতা এ্যাপোলো ছাড়া অন্য কে হতে পারে বলে মত পাওয়া যায়?
৫. কাকে ঘৃনটি বলা হয়?
৬. কবি নিজেকে কার মরম বেদনা বলেছেন?
৭. কাজী নজরুল ইসলাম কোথা থেকে নিম্ন প্রাইমারি পাস করেন?
৮. ডমরু কী?
৯. কবিকে রুষে উঠতে দেখে কী ভয়ে কাঁপতে কাঁপতে নিভে যায়? 

অনুধাবনমূলক প্রশ্ন: 
১. ‘যবে উৎপীড়িতের ক্রন্দন-রোল আকাশে বাতাসে ধ্বনিবে না’ – একথা বলার কারণ কী?
২. ‘মম এক হাতে বাঁকা বাঁশের বাঁশরী আর হাতে রণ-তূর্য’- ব্যাখ্যা করো।
৩. ‘আমি দুর্বার/ আমি ভেঙে করি সব চুরমার’ – ব্যাখ্যা করো।
৪. কবি নিজেকে ‘অনিয়ম উচ্ছৃঙ্খল’ বলেছেন কেন?
৫. ‘আমি বিদ্রোহী, আমি বিদ্রোহী-সূত বিশ্ব-বিধাতৃর’- ব্যাখ্যা করো।
৬. কবি নিজেকে ‘অর্ফিয়াসের বাঁশরী’ বলেছেন কেন?
৭. ‘আমি চেঙ্গিস’ বলতে কবি কী বুঝিয়েছেন?
৮. কবি নিজেকে ‘মহা-প্রলয়ের নটরাজ’ বলেছেন কেন?
৯. “শির নেহারি’ আমারি, নতশির ওই শিখর হিমাদ্রির” ব্যাখ্যা করো।
১০. কবি নিজেকে পৃথিবীর অভিশাপ বলেছেন কেন?
১১. “শির নেহারি’ আমারি, নতশির ওই শিখর হিমাদ্রির” ব্যাখ্যা করো। 

সৃজনশীল প্রশ্ন: 
১.
আমি যুগে যুগে আসি, আসিয়াছি পুনঃ মহাবিপ্লব হেতু
এই স্রষ্টার শনি মহাকাল ধূমকেতু!
সাত-সাতশ নরক-জ্বালা জলে মম ললাটে।
মম ধূম-কুণ্ডলী করেছে শিবের ব্রিনয়ন ঘন ঘোলাটে ।
আমি সুষ্টার বুকে সৃষ্টি পাপের অনুতাপ-তাপ হাহাকার
আর মর্ত্যে শাহারা- গোবী-ছাপ
আমি অশিব তিক্ত অভিশাপ ।
ক. কবি কী মানেন না?
খ. “যবে উৎপীড়িতের ক্রন্দন-রোল আকাশে বাতাসে ধ্বনিবে না’- একথা বলার কারণ কী?
গ. উদ্দীপকের সাথে “বিদ্রোহী’ কবিতার সাদৃশ্যপূর্ণ দিকটি ব্যাখ্যা কর।
ঘ. “উদ্দীপকটি “বিদ্রোহী’ কবিতার সমগ্রভাব ধারন করেনা*- মন্তব্যটির যথার্থতা বিচার কর।

২. পিচ্চিরা এমনি ঘুরে বেড়ায়, কোথাও ৭/৮ জনের একটি গ্রুপ, কোথাও ৫/৬ জনের নেতৃত্বে ২০/২৫ জনের মিছিল। মিছিলে স্লোগান দিচ্ছে, ‘আইয়ুব শাহী, মোনেম শাহী— ধ্বংস হোক, ধ্বংস হোক’, ‘আইয়ুব মোনেম ভাই ভাই– এক দড়িতে ফাঁসি চাই।” আবার মাঝে মাঝে স্লোগান ভুলভাল হয়ে যায়। যেমন— ‘আইয়ুব শাহী, জালেম শাহী’- এর জবাবে বলছে, ‘বৃথা যেতে দেবো না।’ কিংবা ‘শহীদের রক্ত’— এর জবাবে বলছে, ‘আগুন জ্বালো আগুন জ্বালো।’
ক. ‘কুর্নিশ’ কথাটির মানে কী?
খ. ‘আমি দ’লে যাই যত বন্ধন, যত নিয়ম কানুন শৃঙ্খল। – ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকের কোন দিকটি ‘বিদ্রোহী’ কবিতার সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকটিতে ‘বিদ্রোহী’ কবিতার মূলভাবের পূর্ণ প্রতিফলন ঘটেছে কি? তোমার উত্তরের সপক্ষে যুক্তি দাও।

৩. 
বিদ্রোহ আজ বিদ্রোহ চারিদিকে,
আমি যাই তারি দিন-পঞ্জিকা লিখে,
এত বিদ্রোহ কখনো দেখে নি কেউ,
দিকে দিকে ওঠে অবাধ্যতার ঢেউ;
স্বপ্ন-চূড়ার থেকে নেমে এসো সব—
শুনেছ? শুনছ উদ্দাম কলরব? নয়া ইতিহাস লিখছে ধর্মঘট;
রক্তে রক্তে আঁকা প্রচ্ছদপট।
প্রত্যহ যারা ঘৃণিত ও পদানত, দেখ আজ তারা সবেগে সমুদ্যত;
ক. ‘নতশির’ মানে কী?
খ. বীরের শির চির-উন্নত কীভাবে? ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকটি কোন দিক থেকে ‘বিদ্রোহী’ কবিতার সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকের দিকে দিকে ওঠা অবাধ্যতার ঢেউ কি ‘বিদ্রোহী’ কবিতার কবির বিদ্রোহী চেতনার সঙ্গে একসূত্রে গাঁথা? তোমার উত্তরের সপক্ষে যুক্তি দাও।

৪. আমরা প্রতি মুহূর্তে মৃত্যুর প্রতীক্ষা করতাম। সব সময় মনে হতো কেউ যেন দরজায় কড়া নাড়ছে। ঘুমের ভেতর চিৎকার করে উঠতাম কোনো কোনো রাত। বধ্যভূমির ধারে বেঁধে রাখা জীবজন্তুর অনুরূপ আমরা আতঙ্ককে জেনেছি নিত্যসঙ্গী বলে । এমন কোনো দিনের কথা মনে করতে পারি না, যেদিন হত্যা কিংবা ধর-পাকড়ের কোনো না কোনো খবর কানে না আসত।
ক. ‘সুত’ অর্থ কী?
খ. “আমি বিদ্রোহী-সুত বিশ্ব-বিধাত্রীর।”— ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকটি ‘বিদ্রোহী’ কবিতার সঙ্গে কোন দিক থেকে বৈসাদৃশ্যপূর্ণ? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. “উদ্দীপকে ‘বিদ্রোহী’ কবিতার একটি বিশেষ দিকের বৈপরীত্য লক্ষ করা যায়, সামগ্রিক বিষয়ের নয়।” -মন্তব্যটির যথার্থতা প্রমাণ কর।

৫.
রক্তে জ্বলছে লক্ষ সূর্যশিখা;
পশুরা ছিঁড়েছে আমার মাতৃভূমি।
এ দুঃসময়ে পেছনে ডেকো না কাউকে ভুলেও তুমি। একদিকে জ্বলে চেতনা অন্যদিকে জ্বলে জনপদ
সোনার বাংলা জ্বলছে আগুনে চারদিকে শুধু হিংস্র শ্বাপদ
পথে প্রান্তরে মাংসাশী নেকড়েরা;
ধর্মের নামে পাশবিকতায় উন্মত্ত যে পঙ্গপালেরা—
এখন এদেশে এইসব পশু হত্যার মওসুমী
এ দুঃসময়ে কাউকে পেছনে কখনো ডেকো না তুমি।
ক. ‘মহা-বিদ্রোহী রণ-ক্লান্ত’-এর পরের লাইন কী?
খ. কবি কখন শান্ত হওয়ার কথা বলেছেন? ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকটি ‘বিদ্রোহী’ কবিতার কোন দিককে নির্দেশ করেছে? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. মিল থাকলেও উদ্দীপকে ‘বিদ্রোহী’ কবিতার চেতনার পূর্ণ প্রতিফলন ঘটেনি। মন্তব্যটির যথার্থতা প্রমাণ কর।

প্রতিদান: জসীমউদদীন
জ্ঞানমূলক প্রশ্ন:
১. পল্লিকবি জসীমউদ্দীন কোন গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন?
২. ‘নিরন্তর’ শব্দের অর্থ কী?
৩. জসীমউদদীন কী হিসেবে সমধিক পরিচিত?
৪. কবি জসীমউদ্দীনের পৈতৃক নিবাস কোথায়?
৫. কবি কোথায় আঘাত পেয়েছেন?
৬. ‘প্রতিদান’ কবিতাটি কবি জসীমউদ্দীনের কোন কাব্যগ্রন্থের অন্তর্ভুক্ত।
৭. কবি জসীমউদ্দীনকে ডিলিট উপাধি প্রদান করে কোন বিশ্ববিদ্যালয়?
৮. ‘বিবাগী’ শব্দের অর্থ কী?
৯. ‘নিঠুরিয়া’ শব্দের অর্থ কী?

অনুধাবনমূলক প্রশ্ন: 
১. ‘আমার এ ঘর ভাঙিয়াছে যেবা আমি বাঁধি তার ঘর’— এ পঙ্ক্তিতে কবি কী বোঝাতে চেয়েছেন?
২. ‘ফুল করি দান সারাটি জনম-ভর’— পঙক্তিটি ব্যাখ্যা করো।
৩. যে মোরে করিল পথের বিবাগী- পথে পথে আমি ফিরি তার লাগি – ব্যাখ্যা করো।
৪. “আপন করিতে কাঁদিয়া বেড়াই যে মোরে করেছে পর’ বলতে কবি কী বোঝাতে চেয়েছেন।
৫. ‘প্রতিদান’ কবিতায় ভালোবাসাপূর্ণ মানুষ কামনা করা হয়েছে কেন?
৬. কবি কাঁটার বিনিময়ে ফুল দান করতে চান কেন?
৭. যে গেছে বুকেতে আঘাত হানিয়া তার লাগি আমি কাঁদি’- কেন? ব্যাখ্যা করো।
৮. ‘ভালোবাসাপূর্ণ মানুষই নির্মাণ করতে পারে সুন্দর ও নিরাপদ পৃথিবী – ব্যাখ্যা করো।
৯. “কত ঠাঁই হতে কত কী যে আনি, সাজাই নিরন্তর”- ব্যাখ্যা করো।


সৃজনশীল প্রশ্ন:
১. এক বুড়ি হযরত মুহম্মদ (স.) এর চলার পথে কাটা বিছিয়ে রাখতো এবং পথ চলতে নবির পায়ে কাটা ফুটলে আনন্দিত হতো । একদিন পথে কীটা না দেখে নবিজী চিন্তায় পড়ে গেলেন এবং বুড়ির বাড়িতে গিয়ে দেখলেন বুড়ি অসুস্থ । নবি (স.) কে দেখে বুড়ি ভীত হলেন । তিনি বুড়িকে ক্ষমা করে দিলেন এবং সেবাযত্র দিয়ে সুস্থ করে তুললেন ।
ক. কবি কাকে বুকভরা গান দেন?
খ. কবিকে যে পর করেছে তাকে আপন করার জন্য কেঁদে বেড়ান কেন?
গ. উদ্দীপকের ভাবের সাথে ‘প্রতিদান’ কবিতার মূলভাবের সাদৃশ্যপূর্ণ দিকটি ব্যাখ্যা কর।
ঘ. “উদ্দীপক ও ‘প্রতিদান’ কবিতার ভাবার্থ ধারণ করলে একটি সুন্দর সমাজ গড়া সম্ভব’- বক্তব্যটি বিশ্লেষণ কর।

২.
প্রতিবেশী দাসদাসী আত্মীয়-স্বজন ভালোবাসি
সবে কহ সুমিষ্ট বচন
দিও না কাহারে দুখ।
অন্যে দান করি সুখ,
নিজেরে মানো গো সুখী, বালক সুজন।
ক. জসীমউদদীন কী হিসেবে সমধিক পরিচিত?
খ. কবি কার ঘর বাঁধতে চেয়েছেন? কেন? ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকের কোন উপদেশটি ‘প্রতিদান’ কবিতায় প্রকাশ পেয়েছে?
ঘ. “উদ্দীপকটি ‘প্রতিদান’ কবিতার আংশিক ভাব প্রকাশ করেছে।” মন্তব্যটির সত্যতা নিরূপণ কর।

৩. কিছুদিন পর আবার সেই ফেরেশতা পূর্বের মতো মানুষের রূপ ধরিয়া, সেই যে আগের ধবল রোগী ছিল তাহার নিকট উপস্থিত হইলেন। সেখানে গিয়া তিনি বলিলেন, আমি এক বিদেশি। বিদেশে আসিয়া আমার সব পুঁজি ফুরাইয়া গিয়াছে। এখন আল্লাহর দয়া ছাড়া আমার আর দেশে ফিরিবার উপায় নাই।… তোমার কাছে একটি উট চাহিতেছি। সে বলিল উটের অনেক দাম। কী করিয়া দিই? স্বর্গীয় দূত বলিলেন, ওহে! আমি যে তোমাকে চিনিতে পারিতেছি। তুমি না ধবল রোগী ছিলে, আর সকলে তোমাকে ঘৃণা করিত? তুমি না গরিব ছিলে, পরে আল্লাহ্ তোমাকে ধন-দৌলত দিয়াছেন? সে বলিল, না, তা কেন? এসব তো আমার বরাবরই আছে।
ক. জসীমউদ্দীনের মায়ের নাম কী?
খ. “যে মোরে করিল পথের বিরাগী, পথে পথে আমি ফিরি তার লাগি।”— ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকের ধবল রোগীর সঙ্গে প্রতিদান’ কবিতার কাদের সাদৃশ্য রয়েছে?
ঘ. “চেতনাগত দিক থেকে উদ্দীপকের ধবল রোগী আলোচ্য কবিতার কবির বিপরীত মেরুতে অবস্থান করে।” মন্তব্যটি বিশ্লেষণ কর।

৪. 
মসজিদে কাল শিরনি আছিল, অঢেল গোস্ত রুটি
বাঁচিয়া গিয়াছে, মোল্লা সাহেব হেসে তাই কুটি কুটি,
এমন সময় এলো মুসাফির গায়ে আজারির চিন
বলে, বাবা, আমি ভুখা ফাকা আছি আজ নিয়ে সাত দিন
তেরিয়া হইয়া হাঁকিল মোল্লা-
“ভ্যালা হলো দেখি লেঠা,
ভুখা আছ মর গো-ভাগাড়ে গিয়ে! নামাজ পড়িস বেটা?”
ক. ‘কবর’ কবিতাটির রচয়িতার নাম কী?
খ. “আমার এ ঘর ভাঙিয়াছে যেবা আমি বাঁধি তার ঘর।” – উক্তিটির মধ্য দিয়ে কবির কোন চেতনার প্রকাশ ঘটেছে।
গ. উদ্দীপকের মোল্লা সাহেবের সঙ্গে ‘প্রতিদান’ কবিতার কার বৈসাদৃশ্য রয়েছে?
ঘ. “উদ্দীপকের মোল্লা সাহেব যদি ‘প্রতিদান’ কবিতার কবির চেতনা ধারণ করত তবে মুসাফিরকে অভুক্ত থাকতে হতো না।” মন্তব্যটির যথার্থতা নির্ণয় কর।

৫.
আকাশ আমায় শিক্ষা দিল
উদার হতে ভাই রে,
কর্মী হবার মন্ত্র আমি
বায়ুর কাছে পাইরে
মাটির কাছে সহিষ্ণুতা
পেলাম আমি শিক্ষা।
ক. জসীমউদ্দীনের একটি কাব্যগ্রন্থের নাম লেখ।
খ. কবি কার জন্য কাঁদেন? ব্যাখ্যা কর ।
গ. উদ্দীপকের শেষ দু চরণ ‘প্রতিদান’ কবিতার কোন দিকটিকে নির্দেশ করে?
ঘ. “উদ্দীপকের কবির চেতনা ‘প্রতিদান’ কবিতার কবির চেতনার সমান্তরাল ।” – মন্তব্যটি বিচার কর।


তাহারেই পড়ে মনে: সুফিয়া কামাল
জ্ঞানমূলক প্রশ্ন:
১. ‘তাহারেই পড়ে মনে” কবিতাটি প্রথম কোন পত্রিকায় প্রকাশিত হয়?
২. ঋতুর রাজন কী লাভ করেনি বলে কবির জিজ্ঞাসা?
৩. কবি সুফিয়া কামাল কোথায় জন্মগ্রহণ করেন?
৪. ‘ইতল বিতল’ কোন ধরনের রচনা?
৫. “কহিল সে স্নিগ্ধ আখি তুলি” – কার কথা বলা হয়েছে?
৬. 
৭. 
৮. 
৯.

অনুধাবনমূলক প্রশ্ন: 
১. “যদিও এসেছে তবু তুমি তারে করিলে বৃথাই” – বলতে কি বোঝানো হয়েছে?
২. “বসন্ত বন্দনা তবে কণ্ঠে শুনি এ মোর মিনতি” – কবি কেন এ মিনতি করেছেন?
৩. ব্যাখ্যা কর: ‘ওগো কবি, অভিমান করিলে কি তাই? যদিও এসেছে তবু তুমি তারে করিলে বৃথাই।’
৪. ‘কুহেলী উত্তরী তলে মাঘের সন্ন্যাসী’ – কথাটি ব্যাখ্যা করো।
৫. “তাহারেই পড়ে মনে” কবিতাটিকে নাহকীয় গুণসম্পন্ন বলা হয় কেন?
৬. 
৭. 
৮. 
৯. 

সৃজনশীল প্রশ্ন:
১. সালমা ও জামিল দাম্পত্য জীবনে সুখেই দিনাতিপাত করছিল । হঠাৎ এক দুরারোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করল জামিল। ছন্দপতন ঘটল সালমার সুখময় জীবনে । যদিও পরবর্তীকালে শামীম নামের এক ভদ্রলোকের সাথে সালমার আবার বিয়ে হয়। কিন্তু প্রথম স্বামীর স্মৃতি সে এক দিনের জন্যেও ভুলতে পারেনি। কারণ, সে ছিল তার সকল কাজের প্রেরণাদাতা। প্রতি বসন্তে সালমা প্রথম স্বামীর কথা স্মরণ করে একদম উদাসীন হয়ে যায় এবং স্বামীর কবরের পাশে বসে নীরবে অধুপাত করে। কেননা তার সেই ভালোবাসার মানুষটি বসন্তকালেই তাকে ছেড়ে চিরদিনের মতো চলে গেছে।
ক. ‘তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতাটি কোন ছন্দে লেখা?
খ. ‘কুহেলি উত্তরী তলে মাঘের সন্ন্যাসী’ বলতে কবি কী বুঝিয়েছেন?
গ. উদ্দীপকের জামিলের সাথে ‘তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতায় কার সাদৃশ্য রয়েছে? বর্ণনা করো।
ঘ. “উদ্দীপকের সালমার মনের কষ্ট আর ‘তাহারেই পড়ে মনে” কবিতার কবির হৃদয়ের রক্তক্ষরণ এক সূত্রে গাথা”- আলোচনা করো।

২. ঋতুরাজ বসন্তে প্রকৃতি এক নতুন সাজে সজ্জিত হয়। শীতের শুষ্কতা কাটিয়ে প্রকৃতি তখন নব যৌবন লাভ করে। গাছে গাছে নতুন পাতা গজায়, ফুলে ফুলে ভরে যায় অবারিত মাঠ-ঘাট ও বাগান। আমের মুকুলের মৌ মৌ গন্ধে তখন চারদিক মুখরিত হয়ে ওঠে । এই ঋতুতে বিরহীদের মন প্রিয়জনের সানিধ্য খোজে। তাদের কথা বেশি বেশি মনে পড়ে। কারণ, প্রকৃতির সঙ্গে মানব মনের একটা ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে। প্রকৃতির সৌন্দর্যের প্রভাব তখন মানব মনে পড়ে। কবি-সাহিত্যিকগণ তখন নতুন নতুন সাহিত্য চর্চায় আত্মনিয়োগ করার অনুপ্রেরণা লাভ করেন।
ক. মাঘের সন্ন্যাসী কোথায় চলে গিয়েছে?
খ. বসন্তের আগমন সত্বেও কবির নীরব ভূমিকা পালনের কারণ কী?
গ. প্রকৃতির সঙ্গে মানব মনের একটা ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে – উদ্দীপকের উক্তিটি ‘তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতার আলোকে বিশ্লেষণ করো।
ঘ. ‘তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতায় বর্ণিত বসন্তের রূপচিত্র এবং উদ্দীপকের ঋতুরাজের রূপচিত্র একই অর্থে সমার্থক’ – উক্তিটির যথার্থতা মূল্যায়ন করো।

৩.
সে চলে গেছে বলে কিগো স্মৃতি কি তার যায় ভোলা,
আজো মনে হলে তার কথা, মর্মে যে মোর দেয় দোলা;
এ প্রতিটি ধুলিকণায়, আছে তার ছোওয়া লেগে হেথায়,
আজো তাহারি আসার আশায়, রাখি মোর ঘরের সব দ্বার খোলা।
হেথা সে এসেছিল যবে ঘর ভরে ছিল ফুল উৎসবে;
মোর কাজ ছিল শুধু ভবে, তার হারগাঁথা আর ফুল তোলা।
ক. ‘তাহারেই পড়ে মনে” কবিতাটি প্রথম কোন পত্রিকায় প্রকাশিত হয়?
খ. ‘পুষ্পশূন্য দিগন্তের পথে’- বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
গ. “তাহারেই পড়ে মনে” কবিতার কবির হাহাকারের দৃশ্যই যেন উদ্দীপকে প্রকাশ পেয়েছে – ব্যাখ্যা করো।
ঘ. “উদ্দীপকটিতে বিরহবেদনার বর্ণনার সাথে তাহারেই পড়ে মনে কবিতার কবির মনোবেদনার প্রকৃতিঘনিষ্ঠ যে বর্ণনা, তার সাথে মিলের চেয়ে অমিলই বেশি” মন্তব্যটি তোমার মতামতসহ যাচাই করো।

৪. বর্ষায় বাংলার প্রকৃতি যেন ভির এক রূপের পসরা সাজায়। বিলের বুকে কলমিলতা, শাপলার অনাবিল সৌন্দর্য, পানকৌড়ির লুকোচুরি – কার না ভালো লাগে। কিন্তু শিল্পী নাজমা বিলের ধারে বেড়াতে এসেও যেন কেন আনমনা হয়ে আছেন। এমনি এক বর্ষায় নৌকাডুবিতে চিরতরে হারিয়ে যায় তার স্নেহের দুটি ভাই-বোন । শাপলা-শালুকভরা শাশ্বত বাংলার বর্ষা প্রকৃতি দেখেও আজ তাই কণ্ঠশিল্পী নাজমার কণ্ঠে ধ্বনিত হয় না কোনো গান। তার হুদয় জুড়ে শুধুই বিষতা ।
ক. “তাহারেই পড়ে মনে” কবিতাটি প্রথম কোন পত্রিকায় প্রকাশিত হয়?
খ. “কুহেলি উত্তরী তলে মাঘের সন্ন্যাসী” – চরণটি আলোচনা করো।
গ. উদ্দীপকের সাথে “তাহারেই পড়ে মনে” কবিতার বিষয়বস্তুর সাথে প্রচুর বৈসাদৃশ্য রয়েছে – বিশ্লেষণ করো।
ঘ. উদ্দীপকের কণ্ঠশিল্পী নাজমার সাথে “তাহারেই পড়ে মনে” কবিতার কবির শিল্পী সত্বার তাৎপর্যপূর্ণ মিল রয়েছে – উক্তিটির মূল্যায়ন করো।

৫. জানালার শার্সিতে বৃষ্টির অবিশ্রান্ত ফোটাগুলো মনে করিয়ে দেয়, ফেলে আসা শরতের পরিষ্কার আকাশ, পূজোর ঢাকঢোলের শব্দ, অগ্রহায়ণে মাঠের নতুন ধানের গন্ধ, মনে পড়ে যায় মার সঙ্গে বৃষ্টিতে ভেজার সেই সুন্দর সময়গুলোকে। আজ ১০ বছর হলো আমি দেশের বাইরে। মার মুখটা মনে হলেই ইচ্ছে হয় সব ছেড়ে মায়ের ভালোবাসা ঘেরা সেই ছোট্ট বাড়িতে ফিরে যেতে।
ক. কুহেলি শব্দের অর্থ কী?
খ. উপেক্ষায় ঋতুরাজে কেন কবি দাও তুমি ব্যাথা – বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
গ. উদ্দীপকে বর্ণিত প্রকৃতির সাথে “তাহারেই পড়ে মনে” কবিতায় বর্ণিত বৈসাদৃশ্য নির্ণয় করো।
ঘ. প্রেক্ষাপট ভিন্ন হলেও উদ্দীপক ও “তাহারেই পড়ে মনে” কবিতায় প্রিয় মানুষের প্রতি ভালোবাসার রূপ একসূত্রে গাঁথা – বিশ্লেষণ করো।


আঠারো বছর বয়স: সুকান্ত ভট্টাচার্য 
জ্ঞানমূলক প্রশ্ন:
১. 
২. 
৩. 
৪. 
৫. 
৬. 
৭. 
৮. 
৯.

অনুধাবনমূলক প্রশ্ন: 
১. কবিতার বিষয়বস্তু হিসেবে সুকান্ত ভট্টাচার্য কেন আঠারো বছর বয়সকে নির্ধারণ করেছেন?
২. কোন বয়সকে মানবজাতির উত্তরণকালীন বয়স বলা হয় এবং কেন?
৩. ‘বাষ্পের বেগে স্টিমারের মতো চলে’-কারা? বুঝিয়ে লেখ।
৪. কবি সুকান্ত ভট্টাচার্যের ‘আঠারো বছর বয়স’ কবিতা অনুযায়ী তারুণ্যের আত্মত্যাগ কেমন হওয়া উচিত?
৫. কীভাবে আঠারো বছর বয়স জাতীয় জীবনের চালিকাশক্তি হয়ে উঠতে পারে?
৬. কবি আঠারো বছর বয়সকে ‘দুঃসহ’ বলেছেন কেন? ব্যাখ্যা কর।
৭. “এ দেশের বুকে আঠারো আসুক নেমে”-উক্তিটি দ্বারা কবি কী বোঝাতে চেয়েছেন?
৮. দুর্যোগ ও দুর্বিপাক মোকাবেলায় কবি তারুণ্যের কী কী বৈশিষ্ট্য তুলে ধরেছেন? লেখ।
৯. ‘বাষ্পের বেগে স্টিমারের মতো চলো’ – একথা দিয়ে সুকান্ত ভট্টাচার্য কী বোঝাতে চেয়েছেন?
১০. “আঠারো বছর বয়স কী দুঃসহ” -কেন?
১১. ‘রক্তদানের পুণ্য’ কথাটির অর্থ লিখ।
১২. আঠারো বছর বয়স ভয়ংকর কেন?
১৩. ‘আঠারো বছর বয়স’ বলতে কী শুধু বয়সকে বোঝানো হয়েছে?
১৪. কবি আঠারো বছর বয়সকে দুঃসহ বলেছেন কেন?
১৫. “এ বয়স জেনো ভীরু, কাপুরুষ নয়” -কথাটি দ্বারা কবি কী বুঝিয়েছেন?
১৬. আঠারো বছর বয়স মাথা নোয়াবার নয় কেন?
১৭. “পথ চলতে এ বয়স যায় না থেমে” -লাইনটি দিয়ে কী বোঝানো হয়েছে?

সৃজনশীল প্রশ্ন: 
১. ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে পাক-হানাদার বাহিনী নির্বিচারে অগণিত বাঙালিকে হত্যা করে। দেশে এমন অরাজকতা দেখে তরুণ যুবক রফিক আর চুপ থাকতে পারে না। অপরিসীম সাহস নিয়ে সে মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে। জীবনের মায়া ত্যাগ করে দেশ ও দশের কল্যাণে সে নিজেকে উৎসর্গ করে।
ক. “ছাড়পত্র কাব্যপ্রন্থটি কত সালে প্রকাশিত হয়?
খ. কবি কেন যৌবনশক্তির জয়গান করেছেন?
গ. উদ্দীপকের রফিক “আঠারো বছর বয়স’ কবিতার কোন বৈশিষ্ট্যের প্রতিনিধিত্ব করে? ব্যাখ্যা করো।
ঘ. “আত্মত্যাগ ও মানবকল্যাণ আঠারো বছর বয়সের একটি অন্যতম বৈশিষ্ট্য – উদ্দীপক ও ‘আঠারো বছর বয়স” কবিতার আলোকে উত্তিটির তাৎপর্য মূল্যায়ন করো।

২. মচমইল বাজারে প্রকাশ্যে তিনজন সন্ত্রাসী আক্রমণ করে তালেব মাস্টারকে। তিনি মাটিতে লুটিয়ে পড়লে মোটরসাইকেলযোগে সন্ত্রাসীরা পালিয়ে যায়। এমন সময় ঘটনাস্থলে এসে পড়ে সাহসী তরুণ ফিরোজ। সে সন্ত্রাসীদের ধাওয়া করে এবং একজনকে ধরে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের হাতে তুলে দেয়। ফিরে এসে দেখে মাস্টার সাহেব তখনো মাটিতে লুটিয়ে পড়ে আছেন। পুলিশি ঝামেলার ভয়ে কেউ সাহায্যে এগিয়ে আসছে না। ফিরোজ কোনো কিছু না ভেবেই মাস্টার সাহেবকে নিয়ে যায় মেডিকেলে।
ক. কবি সুকান্ত ভট্টাচার্য কোন দৈনিক পত্রিকার সাথে সম্পৃক্ত ছিলেন?
খ. ‘আঠারো বছর বয়স মাথা নোয়াবার নয়’_ কেন?
গ. উদ্দীপকের ফিরোজের মানসিকতার যে দিকটি “আঠারো বছর বয়স” কবিতার মধ্যে বিদ্যমান তা ব্যাখ্যা করো।
ঘ. উদ্দীপকের মূলভাব “আঠারো বছর বয়স” কবিতার মূলভাবের দ্যোতক- আলোচনা করো।

৩.
ওরে নবীন ওরে আমার কাঁচা,
ওরে সবুজ, ওরে অবুঝ,
আধ-মরাদের ঘা মেরে তুই বাঁচা।
রক্ত আলোর মদে মাতাল ভোরে
আজকে যে যা বলে বলুক তোরে,
সকল তর্ক হেলায় তুচ্ছ করে
পুচ্ছটি তোর উচ্চে তুলে নাচা।
আয় দুরন্ত, আয় রে আমার কাঁচা।
ক. সুকান্ত ভট্টাচার্য মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত কোন পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন?
খ. এদেশের বুকে আঠারো আসুক নেমে’ – ব্যাখ্যা করো।
গ. “উদ্দীপকে ‘আঠারো বছর বয়স” কবিতায় বর্ণিত বিষয়ের আংশিক প্রতিফলন ঘটেছে” – উক্তিটি ব্যাখ্যা করো।
ঘ. “আঠারো বছর বয়স’ কবিতা এবং উদ্দীপকে মূলত তারুণ্যেরই জয়গান গাওয়া হয়েছে – এ বিষয়ে তোমার যৌক্তিক মতামত দাও।

৪. একটা জাতির সবচেয়ে বড় শক্তি হচ্ছে তার যুবশক্তি। তাই যুব সমাজকে উপযুস্ত শিক্ষা, নৈতিকতা ও দক্ষতা দিয়ে গড়ে তোলার প্রতি সবচেয়ে গুরুত্বারোপ করা হয়ে থাকে। মানুষের বয়স-পরিক্রমায় আঠারো বছর অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ । কৈশোরের অনুকরণ সর্বস্বতা ত্যাগ করে নিজস্ব ভাবনায় আঠারো বছরের তরুণেরা নতুনত্বকে বরণ করে। নানা ঘাত-প্রতিঘাতের সম্মুখীন হয়ে জীবনের সঠিক পথকে বেছে নেয়। তাই তরুণদের উচিৎ প্রগতিশীল চেতনার আলোকে নিজেদের জীবন গড়া।
ক. এ বয়স কী জানে?
খ. “তবু আঠারোর শুনেছি জয় ধ্বনি’ __কবি কেন শুনেছেন?
গ. উদ্দীপকের বিষয়বস্তুর সাথে ‘আঠারো বছর বয়স” কবিতার তারুণ্যের বৈশিষ্ট্যের সাদৃশ্য-বৈসাদৃশ্য আলোচনা করো।
ঘ. ‘তাই তরুণদের উচিৎ প্রগতিশীল চেতনার আলোকে নিজেদের জীবন গড়া।’ উক্তিটি উদ্দীপক ও “আঠারো বছর বয়স” কবিতার আলোকে মূল্যায়ন করো।

৫.
মোরা ঝঞ্ঝার মতো উদ্দাম
মোরা ঝরনার মতো চঞ্চল
মোরা বিধাতার মতো নির্ভয়
মোরা প্রকৃতির মতো উচ্ছল
মোরা আকাশের মতো বাধাহীন
মোরা মরু সঞ্চারী বেদুঈন।
ক. কবি সুকান্ত ভট্টাচার্য কোন পত্রিকার আজীবন সম্পাদক ছিলেন?
খ. এ দেশের বুকে আঠারো আসুক নেমে – চরণটি ব্যাখ্যা করো ।
গ. উদ্দীপকের সঙ্গে ‘আঠারো বছর বয়স’ কবিতার সাদৃশ্য আলোচনা করো।
ঘ. ‘আঠারো বছর বয়স’ কবিতায় এ বয়সের কিছু আশঙ্কার কথা থাকলেও উদ্দীপকে তা অনুপস্থিত – পর্যালোচনা করো।

৬. সেবার কলেরায় গ্রামের অধিকাংশ মানুষ অসুস্থ হয়ে পড়ে। সাহসী যুবক নয়ন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ছুটে এসে মৃত্যু ভয়কে উপেক্ষা করে সমবয়সিদের নিয়ে গড়ে তুলল ‘সেবা’ নামে এক সংগঠন। একে একে মানুষ সুস্থ হতে শুরু করল। মহামারি আকার নেয়ার আগেই এলাকা কলেরামুক্ত হলো । সবাই নয়নকে বাহবা দিতে লাগল।
ক. সুকান্ত ভট্টাচার্য কত বছর জীবিত ছিলেন?
খ. “তাজা তাজা প্রাণে অসহ্য যন্ত্রণা’ – বুঝিয়ে লেখো ।
গ. উদ্দীপকের নয়ন চরিত্রের সাথে “আঠারো বছর বয়স’ কবিতার সাদৃশ্য তুলে ধরো।
ঘ. উদ্দীপকের নয়নের কর্মকাণ্ড “আঠারো বছর বয়স’ কবিতার মূলভাবকে বহন করে” – বিশ্লেষণ করো।


ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯: শামসুর রাহমান
জ্ঞানমূলক প্রশ্ন:
১. ইস্পাতের তরবারী কাকে সশস্ত্র করবে?
২. কর্ষিত জমির প্রতিটি শস্যদানা কী?
৩. পূর্বপুরুষের পিঠে কেমন ক্ষত ছিল?
৪. প্রবহমান নদী কাকে ভাসিয়ে রাখে?
৫. কোথায় উচ্চারিত প্রতিটি মুক্ত শব্দ কবিতা?
৬. 
৭. 
৮. 
৯.

অনুধাবনমূলক প্রশ্ন:
১. লোকজন বিপ্লবে ফেটে পড়েছে কেন?
২. “সূর্যকে হৃদপিন্ডে ধরে রাখা’ -বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
৩. ‘আবার ফুটেছে দ্যাখো কৃষ্ণচূড়া থরে থরে শহরের পথে কেমন নিবিড় হয়ে।’ কোন বিষয়টিকে ইঙ্গিত করা হয়েছে?
৪. কৃষ্ণচূড়াকে স্মৃতিগন্ধে ভরপুর বলা হয়েছে কেন?
৫. “সারাদেশ ঘাতকের অশুভ আস্তানা”-ব্যাখ্যা কর।
৬. “চতুর্দিকে মানবিক বাগান, কমলবন হচ্ছে তছনছ” -ব্যাখ্যা কর।
৭. “সেই ফুল আমাদেরই প্রাণ”-ব্যাখ্যা কর।
৮. উনিশশো ঊনসত্তরেও সালাম আবার রাজপথে নামে কেন?
৯. “জীবন মানেই…অন্যায়ের প্রতিবাদে শূন্যে মুঠি তোলা।” – উল্লিখিত চরণ দ্বারা কী বোঝানো হয়েছে?
১০. পলাশতলীর কৃষক কেন গণআন্দোলনে ভিড় জমিয়েছিল?
১১. ‘এ-রঙের বিপরীত আছে অন্য রং’ বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
১২. ‘ফুল নয়, ওরা শহিদদের ঝলকিত রক্তের বুদ্বুদ’ বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
১৩. একুশের কৃষ্ণচূড়া আমাদের চেতনারই রং কেন?
১৪. ‘সালামের মুখে আজ তরুণ শ্যামল পূর্ব বাংলা’- কেন বলা হয়েছে?
১৫. ‘সেই ফুল আমাদেরই প্রাণ’- কেন বলা হয়েছে?
১৬. “সারাদেশ ঘাতকের অশুভ আস্তানা”- বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
১৭. “ফুল নয়, ওরা শহিদের ঝলকিত রক্তের বুদ্বুদ”-ব্যাখ্যা কর।


সৃজনশীল প্রশ্ন: 
১. ১৯৫২ সালের ঐতিহাসিক রাষ্ট্রভাষা আন্দোলনের ক্রমধারায় ছাত্র অসন্তোষকে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠে আন্দোলন। যা ১৯৬৯ এ ব্যাপক গণতভ্যুথথানের রূপ নেয়। এরপর ১৯৭০ সালে সাধারণ নির্বাচন। ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধে এক সাগর রক্তের বিনিময়ে অর্জিত হয় কাঙ্খিত স্বাধীনতা। এ দেশের মানুষের মনে তখন অনুপ্রেরণা হয়ে কাজ করেছে, অদম্য প্রাণশক্তি জুগিয়েছে অকৃত্রিম দেশপ্রেম।
ক. শামসুর রাহমান কত সালে মৃত্যুবরণ করেন?
খ. “ওরা শহীদের ঝলকিত রক্তের বুদ্বুদ স্মৃতিগন্ধে ভরপুর” বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
গ. উদ্দীপকটিতে “ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯” কবিতায় কোন দিকটি ফুটে উঠেছে? ব্যাখ্যা করো।
ঘ. উদ্দীপকটি “ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯” কবিতার-ভাববস্তু – মন্তব্যটির যথার্থ বিচার করো ।

২. ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ হঠাৎ করে শুরু হয়েছে এমনটা ভাবা যুক্তিযুক্ত নয়। বস্তুত কোনো মুক্তিসংগ্রামই হঠাৎ করে শুরু হয় না। তার পিছনে একটা দীর্ঘ প্রস্তুতি থাকে, থাকে ইতিহাসের অনিবার্য ধারাবাহিকতা। আমাদের মুক্তিযুদ্ধের প্রথম সোপান ছিল ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন। এই আন্দোলনের মাধ্যমে বাঙালির স্বাজাত্যবোধ ও মুক্তিচেতনা সুসংবদ্ধ হয়ে ওঠে।
ক. কৃষচুড়া কীসের প্রতীক?
খ. বিপরীত চেতনা বলতে কবি কি বোঝাতে চেয়েছেন? ব্যাখ্যা করো।
গ. উদ্দীপকের আলোকে সংশ্লিষ্ট কবিতার নামকরণের যথার্থতা আলোচনা করো।
ঘ. “বাঙালির প্রতিটি আন্দোলন-সংগ্রামের প্রেরণা ছিল বায়ান্নর ভাষা আন্দোলন – যুক্তিটির বার্থতা নিরূপণ করো।

৩.
প্রিয়, ফুল খেলবার দিন নয় অদ্য
ধ্বংসের মুখোমুখি আমরা,
চোখে আর স্বপ্নের নেই নীল মদ্য
কাঠফাটা রোদ সেঁকে চামড়া ।
ক. কমলবান শব্দটি কী অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে?
খ. “আবার নামবে সালাম রাজপথে” ব্যাখ্যা করো।
গ. উদ্দীপকে “ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯”- এর কোন দিকটি উঠে এসেছে?__ আলোচনা করো।
ঘ. “ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯” কবিতায় বাঙালির সংগ্রামী চেতনার প্রতিফলন ঘটেছে।” মন্তব্যটি উদ্দীপকের আলোকে বিশ্লেষণ করো।

৪. তিনজন আমরা পাশাপাশি হাটছিলাম। রাহাত দোগান দিচ্ছিল। আর অপুর হাতে ছিল একটি মস্ত প্লাকার্ড। তার ওপর লাল কালিতে লেখা ছিল ‘রাষ্ট্রভাষা বাংলা চাই’। মিছিলটা হাইকোর্টের মোড়ে পৌছুতে অকস্মাৎ আমাদের সামনের লোকগুলো চিৎকার করে পালাতে লাগল চারপাশে । ব্যাপার কী বুঝবার আগেই চেয়ে দেখি, প্লাকর্ডসহ মাটিতে লুটিয়ে পড়েছে তপু। কপালের ঠিক মাঝখানটায় গোল একটা গর্ত। আর সে গর্ত দিয়ে নির্ঝরের মতো রক্ত ঝরছে তার।
ক. কবি কার মুখকে তরুণ-শ্যামল পূর্ব-বাংলার সঙ্গে তুলনা করেছেন?
খ. “ফুল নয়, ওরা শহীদের ঝলকিত রক্তের বুদ্বুদ” – ব্যাখ্যা করো।
গ. উদ্দীপকে ‘ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯’ কবিতাটির কোন দিকটি ফুটে উঠেছে? বর্ণনা করো।
ঘ. “উদ্দীপক এবং ‘ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯’ কবিতা মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত
সংগ্রামী চেতনার এক অসাধারণ শিল্পভাষ্য।” – মন্তব্যটি তুমি স্বীকার করো কি? তোমার মতামতসহ বিশ্লেষণ করো।

৫. ছোটবেলায় কবির বাবার সাথে ঢাকার রাস্তায় হাটাহাটি করত। একদিন বাবা তাকে না নিয়েই বেরিয়ে যান। সারাদিন বাবা বাসায় ফেরেননি। অনেক খোঁজাথুজির পর তার গুলিবিদ্ধ লাশ ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গের বাইরে শায়িত অবস্থায় পাওয়া যায়। বুকের বাম পাশে গুলি লেগেছে। কপালে ফিতা বাধা। তাতে লেখা “স্বৈরাচার নিপাত যাক, গণতন্ত্র মুক্তি পাক।”
ক. “ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯” কবিতায় কী তছনছ হওয়ার কথা বলা হয়েছে?
খ. “দুঃখিনী মাতার অশ্রুজলে ফোটে ফুল” বলতে কি বোঝানো হয়েছে?
গ. কবিরের বাবার মৃত্যুর সাথে “ফেবরুয়ারি ১৯৬৯” কবিতায় কাদের তুলনা করা চলে? আলোচনা করো।
ঘ. “স্বৈরাচার নিপাত যাক, গণতন্ত্র মুক্তি পাক’_ মূলত ৬৯ এর গণআন্দোলনের চেতনাকে ধারণ করে-_ প্রসঙ্গটি বিশ্লেষণ করো।

আমি কিংবদন্তির কথা বলছি: 
জ্ঞানমূলক প্রশ্ন:
১. ইস্পাতের তরবারী কাকে সশস্ত্র করবে?
২. কর্ষিত জমির প্রতিটি শস্যদানা কী?
৩. পূর্বপুরুষের পিঠে কেমন ক্ষত ছিল?
৪. প্রবহমান নদী কাকে ভাসিয়ে রাখে?
৫. কোথায় উচ্চারিত প্রতিটি মুক্ত শব্দ কবিতা?
৬. 
৭. 
৮. 
৯.

অনুধাবনমূলক প্রশ্ন:
১. “সূর্যকে হৃদপিন্ডে ধরে রাখা’ -বলতে কী বোঝানো হয়েছে
২. ‘উনোনের আগুনে আলোকিত একটি উজ্জ্বল জানালার কথা বলছি’- কথাটি দ্বারা কী বোঝানো হয়েছে?
৩. মায়ের কোলের ছেলেরা কীসের টানে ছুটে চলে যায়?
৪. “রক্ত জবার মতো প্রতিরোধ” বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
৫. ‘তার পিঠে রক্তজবার মতো ক্ষত ছিল’_ কার পিঠে এবং কেন?
৬. 
৭. 
৮. 
৯. 
১০. 
১১. 
১২. 
১৩. 
১৪. 
১৫. 
১৬. 
১৭. 

 সৃজনশীল প্রশ্ন:
১. খ্যাতিমান সমাজবিজ্ঞানী ড. সামাদ তরুণ শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে বলেন, ‘ছাপ্পান্ন হাজার বর্গমাইলের এ বাংলাদেশের ইতিহাস শোষণ আর বঞ্চনার। কৃষিই ছিল আমাদের পূর্বপুরুষদের প্রধান অবলম্বন। আর ছিল মৃৎশিল্প ও তাঁতশিল্প। আমাদের পূর্বপুরুষদের বা তাদের পেশার প্রতি অশ্রদ্ধা দেখিয়ে জাতি হিসেবে আমরা উন্নতি করতে পারব না। বিদেশি শোষকদের নির্মম অত্যাচার সহ্য করে তাঁরা আমাদের জন্য স্বাধীনতার ভিত তৈরি করে গেছেন। আর তাদের এই আত্মত্যাগই আজ আমাদের শিল্প-সাহিত্যের মৌলিক প্রেরণা।
ক. জিহ্বায় উচ্চারিত প্রতিটি সত্য শব্দ কী?
খ. “তার পিঠে রক্তজবার মতো ক্ষত ছিল”_ ব্যাখ্যা করো।
গ. উদ্দীপকের বিদেশি শোষকের অত্যাচার ‘আমি কিংবদন্তির কথা বলছি’ কবিতার কোন প্রসঙ্গকে মনে করিয়ে দেয়? ব্যাখ্যা করো।
ঘ,. “উদ্দীপকের ড. সামাদ এবং “আমি কিংবদন্তির কথা বলছি” কবিতার কৰি চৈতন্যগত দিক থেকে অভিন্ন”-মন্তব্যটির যথার্থতা নিরূপণ করো।

২.
হে আমার দেশ, বন্যার মতো
সমস্ত অভিজ্ঞতার পলিমাটিকে গড়িয়ে এনে একটি চেতনাকে
উর্বর করেছি;
এখানে আমাদের মৃত্যু ও জীবনের সন্ধি,
সমুদ্র সৈকতে দুঃসাহসী নাবিকের করোটির ভেতর যেমন
দূরদিগন্তের হাওয়া হাহাকার করে
তেমনি এখানে রয়েছে একটি কোমল নারীর আশাহত হৃদয়
এখানে রয়েছে মা আর পিতা,
ভাই আর বোন, স্বজন বিধুর পরিজন
আর তুমি আমি, দেশ আমার।
ক. ‘আমি কিংবদন্তির কথা বলছি’ কবিতাটি কোন ছন্দে রচিত?
খ. ‘তার পিঠে রক্তজবার মতো ক্ষত ছিল’__ কেন?
গ. উদ্দীপকে উদ্ধৃত ‘পলিমাটি’ এবং কবিতায় উদ্ধৃত ‘পলিমাটির সৌরভ’ একই অর্থ বহন করে কিনা আলোচনা করো।
ঘ. “উদ্দীপকটিতে ‘আমি কিংবদন্তির কথা বলছি’ কবিতার মতোই বাঙালি সংস্কৃতির হাজার বছরের ইতিহাস বিধৃত হয়েছে।” – তোমার মতামত দাও।

৩. দক্ষিণ এশিয়ার ক্ষুদ্র একটি ব-দ্বীপ বাংলাদেশ। এই ভূ-ভাগকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে বাঙালি জাতি। এই জাতির পূর্ব পুরুষরা ভারতভূমি ও অন্যান্য অঞ্চল থেকে উঠে আসলেও একদিন তারা এর সবুজ প্রকৃতির মধ্যে মিশে গেছে। হয়ে উঠেছে বাঙালি জাতির আদি পুরুষ শ্রম-ঘাম আর সাধনায় জীবনকে করে তুলেছে বর্ণিল, সমৃদ্ধ এবং ভিতরে ভিতরে তাদেরকে গড়ে তুলেছে কবি, শিল্পী, দার্শনিক।
ক. পূর্বপুরুষের পীঠ রক্তজবার মতো ক্ষত কেন?
খ. “আমি কিংবদন্তির কথা বলছি” কবিতায় বেদনাসমূহ উল্লেখ করো।
গ. উদীপকে বর্ণিত বিষয় “আমি কিংবদন্তির কথা বলছি” কবিতার সাথে কী সাদৃশ্য বহন করে? তার উল্লেখ করো।
ঘ. ভিতরে ভিতরে তাদেরকে গড়ে তুলেছে কবি, শিল্পী, দার্শনিক – চরণটি “আমি কিংবদন্তির কথা বলছি” কবিতার আলোকে মূল্যায়ন করো।

৪.
মোরা একটি ফুলকে বাঁচাব বলে যুদ্ধ করি
মোরা একটি মুখের হাসির জন্য অস্ত্র ধরি
মোরা নতুন একটি কবিতা লিখতে যুদ্ধ করি।
মোরা নতুন একটি গানের জন্য যুদ্ধ করি।
ক. কীসের অনিবার্য অভ্যুত্থান কবিতা?
খ. ‘ভালোবাসা দিলে মা মরে যায়’ – বুঝিয়ে লেখো ।
গ. ‘উনূনের আগুনে আলোকিত একটি উজ্জ্বল জানালার কথা বলছি’র সাথে উদ্দীপকের চেতনা নির্দেশ করো।
ঘ. উদ্দীপকে উল্লিখিত প্রেক্ষাপট “আমি কিংবদন্তির কথা বলছি” কবিতার সাথে কতটুকু সাদৃশ্যপূর্ণ তা পর্যালোচনা করো।

৫. সারা দিন খেত-খামারে কাজ করে আর পুকুরে মাছ চাষ করে সময় কাটে মন্টু মিয়ার। এসব কাজে কষ্ট হলেও যখন খেতে হলুদ ফসল ফলে আর পুকুর মাছে ভরে যায় তখন তার আনন্দের সীমা থাকে না।
ক. শস্যের সম্ভার কাকে সমৃদ্ধ করবে?
খ. গাভির পরিচর্যাকারীকে জননীর আশীর্বাদ কেন দীর্ঘায়ু করবে?
গ. উদ্দীপক ও “আমি কিংবদন্তির কথা বলছি” কবিতার সাদৃশ্য কোথায়? আলোচনা করো।
ঘ. “পরিশ্রমে যে ফসল ফলে তা অনাবিল আনন্দের” _ উদ্দীপক ও “আমি কিংবদন্তির কথা বলছি” কবিতার আলোকে বিশ্লেষণ করো।

লালসালু: 
জ্ঞানমূলক প্রশ্ন:
১. ‘লালসালু’ উপন্যাসের আক্কাসের বাবার নাম কী?
২. মসজিদের সাথে কার শক্তির প্রভেদ আছে?
৩. বেহেস্তে কাদের স্থান নির্দিষ্ট?
৪. ‘ঠগ-পীরের পানিপড়ায় কি কোনো কাম হয়’ উক্তিটি কার?
৫. ‘লালসালু’ উপন্যাসে কার উক্তি দুই দিকে কাটে?
৬. 
৭. 
৮. 
৯.

অনুধাবনমূলক প্রশ্ন:
১. ‘নিরাকপড়া শ্রাবণ’ বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
২. খেলোয়াড় চলে গেছে, খেলবে কার সাথে। ব্যাখ্যা কর।
৩. ‘শস্যের চেয়ে টুপি বেশি, ধর্মের আগাছা বেশি।’ উদ্ধৃতাংশের তাৎপর্য বিশ্লেষণ কর।
৪. খোদার বান্দা সে নির্বোধ ও জীবনের জন্য অন্ধ’। কে? কেন? বুঝিয়ে লিখ।
৫. ‘সজোরে নড়তে থাকা পাখাটার পানে তাকিয়ে সে মূর্তিবৎ বসে থাকে’ – বলতে কী বোঝানো হয়েছে।
৬. 
৭. 
৮. 
৯. 
১০. 
১১. 
১২. 
১৩. 
১৪. 
১৫. 
১৬. 
১৭. 

সৃজনশীল প্রশ্ন: 
১. ওয়াসিকা গ্রামের এক দুরন্ত মেয়ে। বন্ধুদের সঙ্গে ছুটোছুটি করা, অবাধে সাতার কাটা তার আনন্দের কাজ। তার বাবা অভাবের তাড়নায় ওয়াসিকাকে পাশের গ্রামের এক বুড়ো লোকের সাথে বিয়ে দিলেন। লোকটি গ্রামের মাতব্বর ৷ তাকে সবাই একাব্বর মুন্সি বলে ডাকে। মুন্সির কথা গ্রামের সবাই মানলেও চঞ্চল ও স্বাধীনচেতা ওয়াসিকা তার কথা মানে না।
ক. ধলা মিয়া কেমন ধরনের মানুষ ছিল?
খ. “সজোরে নড়তে থাকা পাখাটার পানে তাকিয়ে সে মূর্তিবৎ বসে থাকে” বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
গ. ওয়াসিকা “লালসালু’ উপন্যাসের জমিলার সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ – ব্যাখ্যা কর।
ঘ. “উদ্দীপকের একাব্বর মুন্সি “লালসালু” উপন্যাসের মজিদ চরিত্রের সামগ্রিক দিক ধারণ করেনি” – মূল্যায়ন কর ।

২. রহিম হাওলাদার অবস্থাসম্পন্ন কৃষক। কিন্তু গত তিন বছর তাঁর জমিতে ফসল ফলেনি। অনাবৃষ্টি ও অপুষ্টির কারণে ফলন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। রহিম হাওলাদার এ সমস্যার কথা জানালেন স্থানীয় মসজিদের ইমামকে। ইমাম সাহেব সব শুনে বললেন রহিম হাওলাদারের জমিতে বদ জিনের কুনজর পড়েছে। যদি মসজিদে কিছু টাকা হাদিয়া দেওয়া হয় এবং মিলাদ পড়িয়ে সবাইকে শিরনি খাওয়ানো হয় তাহলে এ সমস্যা সমাধান হবে।
ক. মজিদের মাজারটি কথিত কোন পীরের?
খ. ‘শস্যের চেয়ে টুপি বেশি, ধর্মের আগাছা বেশি’ – কেন বলা হয়েছে?
গ. উদ্দীপকের ইমামের সাথে ‘লালসালু’ উপন্যাসের মজিদের সাদৃশ্য ব্যাখ্যা কর।
ঘ. ‘ধর্মব্যবসায় ভ- লোকের অন্যতম হাতিয়ার।’ – উক্তিটিকে মজিদ ও ইমামের আলোকে বিশ্লেষণ কর।

৩. পলাশপুর গ্রামের মৌলভী সাহেব জোয়ারদার মিয়া সকলের প্রিয় পাত্র। শুধু ধর্মীয় ব্যাপারে নয়, সবখানেই তার পদচারণা। অসুখ-বিসুখে ঝাড়ফুঁক, পানিপড়া এসবের পরিবর্তে তিনি সবাইকে অভিজ্ঞ ডাক্তারের শরণাপনড়ব হতে পরামর্শ দেন।
ক. বাহে মুলুক কোথায়?
খ. ‘শস্যের চেয়ে টুপি বেশি’ – এখানে কী বুঝানো হয়েছে?
গ. মজিদ কোন দিক দিয়ে জোয়রদার মিয়ার সমকক্ষ হতে পেরেছে কি? উত্তরের সপক্ষে যুক্তি দেখাও।
ঘ. ‘লালসালু’ উপন্যাসের মজিদ যদি উদ্দীপকের জোয়রদার মিয়ার মতো হতো তবে ধর্মের নামে ভণ্ডামি লোপ পেত – মন্তব্যটি বিশ্লেষণ কর।

৪. সাপ খেলা এখন আর কেউ দেখতে চায় না। কিন্তু সাপ খেলা ছাড়া তারা বংশপরম্পরায় আর কিছু পারেও না। তাদের একমাত্র দক্ষতা হলো সাপের ওপর নিয়ন্ত্রণ। জীবিকার তাগিদে বাধ্য হয়ে তারা এখন শহরে সাপ নিয়ে মানুষকে ভয় দেখিয়ে টাকা আদায় করে। একে অনেকেই চাঁদাবাজির নতুন পন্থা হিসেবে দেখছে। কিন্তু কেউই তাদের অসহায়ত্বের কথা ভাবে না।
ক. ‘লালসালু’ কোন শ্রেণির উপন্যাস?
খ. তাহেরের বাপ তার মেয়েকে মেরেছে এই কথা শুনে মজিদের মুখ কঠিন হয়ে যায় কেন?
গ. উদ্দীপকের সাপুড়েদের নতুন জীবনবৃত্তির সাথে মজিদের উদ্ভাবিত জীবনবৃত্তির তুলনা কর।
ঘ. ‘মজিদরা পরিস্থিতির শিকার’ – উদ্দীপক ও ‘লালসালু’ উপন্যাসের আলোকে বিশ্লেষণ কর।

৫. মনোবিজ্ঞানী সিগমন্ড ফ্রয়েড বলেছেন, মানুষ প্রবৃত্তির দাস, আত্মধ্বংসী ও আগ্রাসী মনোভাব তার নির্জ্ঞানে অবস্থিত। তিনি আরো বলেন, যুদ্ধ ঘটে জৈবিক প্রয়োজনে এবং যুদ্ধ অনিবার্য। মানুষের মনের হিংসাত্মক প্রবণতা যুদ্ধ ঘটায়। অন্য মনোবিজ্ঞানী পাভলভ বলেন, হিংসা প্রবৃত্তি হলো সামাজিক পরাবর্ত। আসলে হিংসা সাধারণত আত্মরক্ষা প্রবৃত্তির দেশকালাশ্রিত অভিব্যক্তি। আত্মরক্ষার তাগিদে মানুষ বাধ্য হয়ে প্রতিযোগিতায় অবতীর্ণ হয়।
ক. মজিদ কোন পিরের নামে মাাজার প্রতিষ্ঠা করে?
খ. ‘জমিলা যেন ঠাঁটাপড়া মানুষের মতো হয়ে গেছে’ – কেন?
গ. উদ্দীপকের সিগমন্ড ফ্রয়েড এর দর্শন ‘লালসালু’ উপন্যাসে মজিদ চরিত্রের যে দিক উন্মোচন করেছে তা ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকে মনোবিজ্ঞানী পাভলভ এর মন্তব্য ‘লালসালু’ উপন্যাসের আলোকে বিশ্লেষণ করে দেখাও।

৬. এখনো বাংলাদেশের এমন কিছু গ্রাম আছে যেখানে সভ্যতার আলো ঠিকভাবে পৌঁছায়নি। সেখানে মানুষ লড়ে যায় প্রকৃতির সাথে, সর্বনাশা নদীর সাথে, কখনোবা অন্ধকার আর অজ্ঞতার সাথে। জরা তাদের নিত্যসঙ্গী, ধর্ম তাদের একমাত্র অবলম্বন। সামাজিক অগ্রসরতা তাদের কাছে দুর্বোধ্য দেয়াল যাকে অতিক্রম করে তারা শামিল হতে পারে না আধুনিকতার জোয়ারে।
ক. মজিদকে প্রম দেখে জমিলার কী মনে হয়েছিল?
খ. পির সাহেবের আগমনে মজিদ চিন্তিত হয়ে পড়ে কেন?
গ. উদ্দীপকের গ্রামটির সাথে ‘লালসালু’ উপন্যাসের যে গ্রামটির সাদৃশ্য আছে তা ব্যাখ্যা কর।
ঘ. “উদ্দীপকে উল্লিখিত সামাজিক অগ্রসরতা তাদের কাছে দুর্বোধ্য দেয়াল” মন্তব্যটি ‘লালসালু’ উপন্যাসের আলোকে বিশ্লেষণ কর।


সিরাজউদ্দৌলা: 
জ্ঞানমূলক প্রশ্ন:
১. কাকে আলিনগরের দেওয়ান নিযুক্ত করা হয়েছে?
২. ক্লাইভের আসল দলিলে কার রেফারেন্স থাকবে না
৩. নবাব সিরাজউদ্দৌলার জননী কে?
৪. ‘সিরাজউদ্দৌলা’ নাটকের প্রম সংলাপটি কার?
৫. কোম্পানির ঘুষখোর ডাক্তার কে?
৬. 
৭. 
৮. 
৯.

অনুধাবনমূলক প্রশ্ন:
১. ‘তার নবাব হওয়াটাই আমার মস্থ ক্ষতি’ উক্তিটির তাৎপর্য লেখ।
২. ‘শুভকাজে অযথা বিলম্ব করা বুদ্ধিমানের কাজ নয়।’ উক্তিটি কার? কোন কাজের কথা বলা হয়েছে? বুঝিয়ে লিখ।
৩. মিরজাফর কোম্পানির সাথে দলিল সইয়ের সময় মড়াকানড়বা শোনার অন্তর্নিহিত তাৎপর্য কী?
৪. ‘সিরাজ আমার কেউ নয়’ ঘসেটি বেগম কেন একথা বলেছেন? ব্যাখ্যা কর।
৫. “ঘরের লোক অবিশ্বাসী হলে বাইরের লোকের পক্ষে সবই সম্ভব’ বলতে কী বোঝানো হয়েছে? ব্যাখ্যা কর।
৬. 
৭. 
৮. 
৯. 
১০. 
১১. 
১২. 
১৩. 
১৪. 
১৫. 
১৬. 
১৭.  

সৃজনশীল প্রশ্ন: 
১. সেই হৃদয়ও নেই। সেই মাথাও নেই। শরীরে প্রাণ আছে কিন্তু সে যেন নিভু নিভু। শেষ রাতের প্রদীপ আমি, শুনে নাও আমার দুঃখের কাহিনি, ভোর হয়ে যাবে। হয়তো শেষ হয়েও গেছে। হায়দারাবাদ যে একদিন স্বাধীন সার্বভৌম রাজ্য ছিল।
ক. ‘সিরাজউদ্দৌলা’ নাটকের যবনিকা উত্তোলনের স্থানটি কোথায়?
খ. সাঁফ্রে সিরাজের পক্ষে যুদ্ধ করেছেন কেন ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকের লাইনগুলো নাটকের কোন চরিত্রের প্রতিনিধিত্ব করে? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. ‘একদিন স্বাধীন সার্বভৌম রাজ্য ছিল।’ উক্তিটি উক্ত চরিত্রের কোন বিষয়টিকে ইঙ্গিত করেছে আলোচনা করো।

২. মধুমতি নদীতে জেগে উঠেছে চান্দের চর। পলিময় উর্বর সেই ভূমি, দেখলে যে কারওই চোখ টাটায়। মন্তু মিয়াও এর বাইরে নয়। কিন্তু এলাকার প্রবল প্রতাপশালী জমিদারের সঙ্গে লড়বে কে? মন্তু মিয়া তাই গোপনে হাত মেলায় জমিদারের জাতি ভাই গজনবী চৌধুরীর সঙ্গে। তার সহায়তায় মন্তু মিয়া এবং তার লাঠিয়াল বাহিনী চরটি দখল করে নেয়। এবার মন্তু মিয়ার নতুন চরের দায়িত্ব নেওয়ার পালা। সে গজনবী চৌধুরীর উপস্থিতি ও দোয়া ছাড়া চান্দের চরের দায়িত্ব গ্রহণ করতে অপারগতা প্রকাশ করে। এভাবেই নদীর বুকে জেগে ওঠা নতুন চর চিরকালের জন্য জমিদারের হাতছাড়া হয়ে যায়।
ক. সিরাজউদ্দৌলার শ্বশুরের নাম কী?
খ. ‘আমার নালিশ আজ আমার নিজের বিরুদ্ধে’ বুঝিয়ে লেখ।
গ. উদ্দীপকের মন্তু মিয়ার সঙ্গে ‘সিরাজউদ্দৌলা’ নাটকের মিরজাফর চরিত্রের তুলনা কর।
ঘ. উদ্দীপকটি ‘সিরাজউদ্দৌলা’ নাটকের বেদনাবহ পরিণতির খণ্ডিত চিত্র। তোমার মতামত দাও।

৩. বিধবা সখিনা বেগম নিঃসন্তান। স্বামীর রেখে যাওয়া সকল সম্পত্তির মালিক এখন সে। বোনের ছেলে মিরাজকে সন্তান স্নেহে বড় করেছে। পারিবারিক ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ‘তিব্বত কোম্পানি’র অংশীদার সখিনা বেগম এবং তার দেবর। দেবর-পুত্র রিয়াজও মিরাজের সমবয়সী। সখিনা বেগম ভাবে ‘তিব্বত কোম্পানি’র পুরো অংশীদারিত্ব যদি মিরাজকে দেওয়া যেত তবে ভালো হত। ভিতরে ভিতরে অনেক কূটকৌশল আঁটে সে। এক সময় সিদ্ধান্ত নেয়, রিয়াজকে সে দুনিয়া থেকে সরিয়ে দেবে। কিন্তু সুপ্ত বিবেক তাকে বাধা দেয়।
ক. নবাব সিরাজউদ্দৌলা কলকাতা দুর্গ দখল করে তার কী নাম রাখেন?
খ. ‘ইনি কি নবাব না ফকির’ – উক্তিটি দ্বারা কী বোঝানো হয়েছে?
গ. উদ্দীপকে ‘সিরাজউদ্দৌলা’ নাটকের কোন অংশের রেখাপাত ঘটেছে? বুঝিয়ে দাও।
ঘ. “সখিনা বেগমের মতো ঘসেটি বেগম যদি বিবেকবান হতো, তবে পলাশির প্রান্তরে বাংলার স্বাধীনতার সূর্য অস্তমিত হতো না” – মন্তব্যটি বিশ্লেষণ কর।

৪. পলাশপুরের বীর মুক্তিযোদ্ধা রুস্তম আলী পাকবাহিনীর বিরুদ্ধে পরিচালিত সবকটি যুদ্ধাভিযানে কৃতিত্বের পরিচয় দিয়েছে। পাক সেনাদের কুপোকাত করে নিজের এলাকা সুরক্ষিত রেখেছে। রুস্তম আলীর জ্ঞাতি ভাই কাশেম আলী একজন দেশদ্রোহী, একজন বিশ্বাসঘাতক রাজাকার। রুস্তম আলী অনেক বুঝিয়েও তাকে সুপথে আনতে পারেনি। একদিন কাশেম আলী সুকৌশলে রুস্তম আলীকে ধরিয়ে দেয় পাক সেনাদের হাতে।
ক. কোন ফরাসি সেনাপতি পলাশীর প্রান্তরে নবাব সিরাজউদ্দৌলার পক্ষে যুদ্ধ করেন?
খ. ‘আমার শেষ যুদ্ধ পলাশিতেই কে, কোন প্রসঙ্গে বলেছেন?
গ. উদ্দীপকে ‘সিরাজউদ্দৌলা’ নাটকের কোন দিকটি ফুটে উঠেছে? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. আপনজনের দ্বারা ভয়াবহ বিপর্যয়ের শিকার নবাব সিরাজউদ্দৌলা ও রুস্তম আলী – মন্তব্যটির যথার্থতা নিরূপণ কর।

৫. শহিদ মুক্তিযোদ্ধা তরুন বদির নাম আমাদের সবার জানা। অসম্ভব মেধাবী ছেলেটি ইচ্ছা করলেই অন্যভাবে জীবনযাপন করতে পারত, কিন্তু দেশের ক্রান্তিকালে সে নিজের স্বার্থকে দেশের স্বার্থে বির্সজন দিয়েছিল। অসম সাহসের সাথে অনেক অভিযান পরিচালনা করে শেষ পর্যন্ত সে ধরা পড়ে পাকিস্তানি সেনাদের কাছে। পাকিস্তানি সেনারা তাকে ক্ষমার জন্য আবেদন করতে বললে সে অস্বীকৃতি জানায় এবং স্বানন্দ্যে মৃত্যুকে বরণ করে নেয়।
ক. সিরাজউদ্দৌলার গুপ্তচরের প্রকৃত নাম কী?
খ. পলাশিতে দেশপ্রেমিক সৈনিকরা যুদ্ধ করার সুযোগ পায়নি কেন?
গ. উদ্দীপটি ‘সিরাজউদ্দৌলা’ নাটকের যে দিকটির সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ তা ব্যাখ্যা কর।
ঘ. ‘প্রকৃত দেশপ্রেমিকের কাছে স্বাধীনতা অর্জন কিংবা রক্ষার জন্য মৃত্যুভয় তুচ্ছ’ – মন্তব্যটি উদ্দীপক ও ‘সিরাজউদ্দৌলা’ নাটক অবলম্বনে বিশ্লেষণ কর।

৬. শেক্সপিয়র তাঁর ‘হ্যামলেট’ নাটকে সময়ের ঐক্যকে ব্যবহার করেছেন। তিনি একদিকে ছিলেন সমাজ সচেতন অন্যদিকে রাজনীতি সচেতন লেখক। তাই রাষ্ট্রনায়কদের নানা ত্রুটি বিচ্যুতিগুলোই অত্যন্ত দরদ দিয়ে ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করেছেন। নাটকটিতে বিশ্বাসঘাতকতা, বিষাদ, উন্মত্ততা ও প্রতিশোধ সুন্দরভাবে চিত্রিত করেছেন তিনি।
ক. কোম্পানির ঘুষখোর ডাক্তার কে?
খ. ‘উমিচাঁদে এ যুগের সেরা বিশ্বাসঘাতক’ কেন?
গ. উদ্দীপকে উল্লিখিত বিষয়গুলো ‘সিরাজউদ্দৌলা’ নাটকের যে দিকের প্রতিফলন ঘটিয়েছে তার ব্যাখ্যা দাও।
ঘ. “উদ্দীপকটি কেবল বিষয়বস্তু নয় আঙ্গিককেও ধারণ করেছে” ‘সিরাজউদ্দৌলা’ নাটকের আলোকে মন্ত্যটির যৌক্তিকতা বিচার কর।

এইচ.এস.সি.বাংলা ২য় পত্র সাজেশন ১০০% কমন পেতে ক্লিক করতে পারো




Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url